নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
বজ্রপাতের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষাকারী তালগাছ রোপণে জোর দিয়েছে বর্তমান সরকার। তবে ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলায় এ চিত্র ভিন্ন। তালগাছ কাটার মহোৎসব শুরু হয়েছে। নানা কারণ দেখিয়ে রাস্তার পাশে ব্যক্তিমালিকানাধীন তালগাছ কেটে বিক্রি করছে করাতকলে।
তালগাছ কমে যাওয়ায় ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাতের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পাচ্ছে না মানুষ ও প্রাণীরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৪ থেকে ১৫ বছর আগেও গ্রামের রাস্তা, পুকুরপাড় ও মাঠের মধ্যে সারি সারি তালগাছ ছিল। সেগুলো আর নেই। যেখানে আষাঢ় মাস আসার আগেই বাবুই পাখি বাসা বুনতে শুরু করত; তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত থাকত পুরো গ্রাম। এখন হাতেগোনা গুটি কয়েক তালগাছ চোখে পড়লেও এখন আর মুখরিত হয় না বাবুই পাখির কিচিরমিচিরে।
জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের আল মামুন আহমেদ বলেন, ১৫ থেকে ২০ বছর আগে এসব এলাকায় তালগাছ ছিল অনেক। এখন আগের মতো বড় বড় তালগাছ পাওয়া যায় না। যে পরিমাণে তালগাছ কেটে ফেলে কিন্তু নতুন করে রোপণ করে না। এতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে হতাহতের সংখ্যাও বেড়েছে।
উপজেলার চন্ডিপাশা ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, ‘জমির আইলে তালগাছ থাকলে মাটি ক্ষয় হয় কম। বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এতে আমরা কৃষকেরা অনেকটাই নিশ্চিন্তে জমিতে চাষাবাদের কাজ করতে পারি।’
কৃষকেরা জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষায় তালগাছ রোপণে সরকারের সহযোগিতা এবং তদারকি দরকার। তবেই তালের চারা রোপণ বাড়বে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নান্দাইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেভাবে তালগাছ কাটা হচ্ছে, সেভাবে রোপণ করা হচ্ছে না। জলবায়ু পরিবর্তন ও জনবসতি বাড়ায় গ্রামাঞ্চলে বড় বড় গাছসহ জঙ্গল কেটে অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ফলে বজ্রপাতে হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে।
বজ্রপাতের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষাকারী তালগাছ রোপণে জোর দিয়েছে বর্তমান সরকার। তবে ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলায় এ চিত্র ভিন্ন। তালগাছ কাটার মহোৎসব শুরু হয়েছে। নানা কারণ দেখিয়ে রাস্তার পাশে ব্যক্তিমালিকানাধীন তালগাছ কেটে বিক্রি করছে করাতকলে।
তালগাছ কমে যাওয়ায় ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাতের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পাচ্ছে না মানুষ ও প্রাণীরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৪ থেকে ১৫ বছর আগেও গ্রামের রাস্তা, পুকুরপাড় ও মাঠের মধ্যে সারি সারি তালগাছ ছিল। সেগুলো আর নেই। যেখানে আষাঢ় মাস আসার আগেই বাবুই পাখি বাসা বুনতে শুরু করত; তাদের কিচিরমিচির শব্দে মুখরিত থাকত পুরো গ্রাম। এখন হাতেগোনা গুটি কয়েক তালগাছ চোখে পড়লেও এখন আর মুখরিত হয় না বাবুই পাখির কিচিরমিচিরে।
জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের আল মামুন আহমেদ বলেন, ১৫ থেকে ২০ বছর আগে এসব এলাকায় তালগাছ ছিল অনেক। এখন আগের মতো বড় বড় তালগাছ পাওয়া যায় না। যে পরিমাণে তালগাছ কেটে ফেলে কিন্তু নতুন করে রোপণ করে না। এতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে হতাহতের সংখ্যাও বেড়েছে।
উপজেলার চন্ডিপাশা ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন বলেন, ‘জমির আইলে তালগাছ থাকলে মাটি ক্ষয় হয় কম। বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এতে আমরা কৃষকেরা অনেকটাই নিশ্চিন্তে জমিতে চাষাবাদের কাজ করতে পারি।’
কৃষকেরা জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষায় তালগাছ রোপণে সরকারের সহযোগিতা এবং তদারকি দরকার। তবেই তালের চারা রোপণ বাড়বে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নান্দাইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেভাবে তালগাছ কাটা হচ্ছে, সেভাবে রোপণ করা হচ্ছে না। জলবায়ু পরিবর্তন ও জনবসতি বাড়ায় গ্রামাঞ্চলে বড় বড় গাছসহ জঙ্গল কেটে অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ফলে বজ্রপাতে হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
৬ মিনিট আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
৩৫ মিনিট আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৮ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে