প্রতিনিধি, গফরগাঁও (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে স্ত্রী মালা আক্তারের ৪ লাখ টাকা নিয়ে স্বামী মমিন মিয়া পালিয়েছেন। গতকাল শনিবার গফরগাঁও থানায় এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন নারী উদ্যোক্তা মালা আক্তার।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার রাওনা ইউনিয়নের ভারইল গ্রামের মুর্শিদ ঢালীর মেয়ে মালা আক্তার (২৬) পরচুলা তৈরি করে ঢাকায় সরবরাহ করছিলেন। এ কাজে অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ হলে নিজের বাড়িতেই পরচুলা তৈরির ছোটখাটো কারখানা গড়ে তোলেন। মালা আক্তারের নির্দেশনায় গ্রামের নারীরা পরচুলা তৈরি করে ঢাকায় সরবরাহ করেন। এ ব্যবসার সূত্র ধরে মমিন মিয়া (৩৬) নামে এক যুবকের সঙ্গে মালা আক্তারের পরিচয় হয়।
মমিন চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুরহুদা থানার কুতুবপুর গ্রামের হাবিব মল্লিকের ছেলে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলাদেশের তৈরি পরচুলা সরবরাহের ব্যবসা করতেন। মাস ছয়েক আগে মমিন মালা আক্তারকে বিয়ে করে গফরগাঁও উপজেলার ভারইল গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে বসবাস করছিলেন। সে সময় থেকে স্বামী-স্ত্রী মিলে ব্যবসা পরিচালনা করতেন। গত শুক্রবার মালা আক্তার ও স্বামী মোমিন ৬০০ পিস পরচুলা নিয়ে ঢাকায় যান। সেখানে মোমিন তার পূর্ব পরিচিত ক্রেতার কাছে বাকিতে পরচুলা সরবরাহ করেন। শুক্রবার রাতেই স্বামী-স্ত্রী ৪ লাখ টাকা নিয়ে ঢাকা থেকে ভারইল গ্রামের বাড়ি ফিরে আসেন।
শনিবার সকালে স্ত্রী মালা ঘুম থেকে উঠে দেখেন স্বামী মমিন ঘরে নেই। এরপর জানতে পারেন ঘরে থাকা ৪ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন। বর্তমানে মোমিনের মোবাইল নম্বর বন্ধ রয়েছে।
মালা আক্তারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মমিন ভারতের পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে আত্মগোপন করে থাকতে পারেন।
মালা আক্তার বলেন, ‘মমিন আমাকে ঠকিয়ে কষ্টার্জিত ৪ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়েছে। এছাড়া মমিনের পরিচিত লোকের কাছে গত শুক্রবারের সরবরাহ করা ৬০০ পিস পরচুলার ১৪ লাখ টাকা পাওয়া নিয়েও দেখা দিয়েছে সংশয়।’
গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অনুকূল সরকার বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি, নারী উদ্যোক্তা মালা আক্তারের স্বামী টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন। বিষয়টি পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছে।’
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে স্ত্রী মালা আক্তারের ৪ লাখ টাকা নিয়ে স্বামী মমিন মিয়া পালিয়েছেন। গতকাল শনিবার গফরগাঁও থানায় এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন নারী উদ্যোক্তা মালা আক্তার।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার রাওনা ইউনিয়নের ভারইল গ্রামের মুর্শিদ ঢালীর মেয়ে মালা আক্তার (২৬) পরচুলা তৈরি করে ঢাকায় সরবরাহ করছিলেন। এ কাজে অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ হলে নিজের বাড়িতেই পরচুলা তৈরির ছোটখাটো কারখানা গড়ে তোলেন। মালা আক্তারের নির্দেশনায় গ্রামের নারীরা পরচুলা তৈরি করে ঢাকায় সরবরাহ করেন। এ ব্যবসার সূত্র ধরে মমিন মিয়া (৩৬) নামে এক যুবকের সঙ্গে মালা আক্তারের পরিচয় হয়।
মমিন চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুরহুদা থানার কুতুবপুর গ্রামের হাবিব মল্লিকের ছেলে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলাদেশের তৈরি পরচুলা সরবরাহের ব্যবসা করতেন। মাস ছয়েক আগে মমিন মালা আক্তারকে বিয়ে করে গফরগাঁও উপজেলার ভারইল গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে বসবাস করছিলেন। সে সময় থেকে স্বামী-স্ত্রী মিলে ব্যবসা পরিচালনা করতেন। গত শুক্রবার মালা আক্তার ও স্বামী মোমিন ৬০০ পিস পরচুলা নিয়ে ঢাকায় যান। সেখানে মোমিন তার পূর্ব পরিচিত ক্রেতার কাছে বাকিতে পরচুলা সরবরাহ করেন। শুক্রবার রাতেই স্বামী-স্ত্রী ৪ লাখ টাকা নিয়ে ঢাকা থেকে ভারইল গ্রামের বাড়ি ফিরে আসেন।
শনিবার সকালে স্ত্রী মালা ঘুম থেকে উঠে দেখেন স্বামী মমিন ঘরে নেই। এরপর জানতে পারেন ঘরে থাকা ৪ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন। বর্তমানে মোমিনের মোবাইল নম্বর বন্ধ রয়েছে।
মালা আক্তারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মমিন ভারতের পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে আত্মগোপন করে থাকতে পারেন।
মালা আক্তার বলেন, ‘মমিন আমাকে ঠকিয়ে কষ্টার্জিত ৪ লাখ টাকা নিয়ে পালিয়েছে। এছাড়া মমিনের পরিচিত লোকের কাছে গত শুক্রবারের সরবরাহ করা ৬০০ পিস পরচুলার ১৪ লাখ টাকা পাওয়া নিয়েও দেখা দিয়েছে সংশয়।’
গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অনুকূল সরকার বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি, নারী উদ্যোক্তা মালা আক্তারের স্বামী টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন। বিষয়টি পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছে।’
বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন কর্মসূচিতে হামলার অভিযোগে স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার দাবির আন্দোলনের সংগঠক মহিউদ্দির রনি, কনটেন্ট ক্রিয়েটর কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেখাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগে