প্রতিনিধি, ইসলামপুর (জামালপুর)
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি খামারে একইদিন ৮০০ হাঁস মারা গেছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন হাঁস খামারি আব্দুল আওয়াল খান জিন্নাত। তাঁর বাড়ি উপজেলার পলবান্ধা ইউনিয়নের উত্তর সিরাজাবাদ গ্রামে। হাঁসের খামার গড়ে তুলে বেকারত্ব ঘুচিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন জিন্নাত। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, চার মাস আগে নেত্রকোনায় সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত একটি হাঁসের ফার্ম থেকে বেইজিং জাতের এক হাজার ২৫টি হাঁসের বাচ্চা ক্রয় করে খামার গড়ে তোলেন জিন্নাত। খামারে যথারীতি হাঁসের বাচ্চার পরিচর্চা করেন। ফলে কয়েক মাসের মধ্যেই বেশ বড় হয়ে ওঠে হাঁসের বাচ্চাগুলো। হাঁসগুলো বয়স হয়েছিল ৪ মাস ১০ দিন। আর মাত্র ১৫ দিন পরে হাঁসগুলো ডিম পাড়ার সম্ভাবনা ছিল।
ভুক্তভোগী খামারি আব্দুল আওয়াল খান জিন্নাত জানান, গত রোববার রাতে ৪টি হাঁস অসুস্থ হয়ে মারা যায়। পরদিন সোমবার সকালে একটি মৃত হাঁস নিয়ে উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন আব্দুল আলীমের নিকট যান তিনি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত হাঁসটিকে পোস্টমর্টেম করে ওষুধের নাম লিখে দেন। সেই মোতাবেক ওষুধ খাওয়ানোর পর খামারে একের পর এক হাঁস মারা যেতে থাকে। মাত্র ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত একে একে ৮০০ হাঁস মাথা ঘুরে পড়ে মারা যায়। এতে অন্তত ৪ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের ভেটেরিনারি সার্জন ডাক্তার আব্দুল আলীম বলেন, ‘মৃত একটি হাঁসকে পোস্টমর্টেম করে প্রেসক্রিপশন করে দিয়েছি। লকডাউনের কারণে আমি ওই খামারে যেতে পারেনি।’
উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. ছানোয়ার হোসেন বলেন, ‘এতগুলো হাঁস মারা গেল বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। হাঁসগুলো কি কারণে মারা গেছে আমি জানি না। ওই ক্ষতিগ্রস্ত খামারির বাড়িতে গিয়ে আমি খোঁজখবর নেব।'
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় একটি খামারে একইদিন ৮০০ হাঁস মারা গেছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন হাঁস খামারি আব্দুল আওয়াল খান জিন্নাত। তাঁর বাড়ি উপজেলার পলবান্ধা ইউনিয়নের উত্তর সিরাজাবাদ গ্রামে। হাঁসের খামার গড়ে তুলে বেকারত্ব ঘুচিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন জিন্নাত। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, চার মাস আগে নেত্রকোনায় সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত একটি হাঁসের ফার্ম থেকে বেইজিং জাতের এক হাজার ২৫টি হাঁসের বাচ্চা ক্রয় করে খামার গড়ে তোলেন জিন্নাত। খামারে যথারীতি হাঁসের বাচ্চার পরিচর্চা করেন। ফলে কয়েক মাসের মধ্যেই বেশ বড় হয়ে ওঠে হাঁসের বাচ্চাগুলো। হাঁসগুলো বয়স হয়েছিল ৪ মাস ১০ দিন। আর মাত্র ১৫ দিন পরে হাঁসগুলো ডিম পাড়ার সম্ভাবনা ছিল।
ভুক্তভোগী খামারি আব্দুল আওয়াল খান জিন্নাত জানান, গত রোববার রাতে ৪টি হাঁস অসুস্থ হয়ে মারা যায়। পরদিন সোমবার সকালে একটি মৃত হাঁস নিয়ে উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন আব্দুল আলীমের নিকট যান তিনি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত হাঁসটিকে পোস্টমর্টেম করে ওষুধের নাম লিখে দেন। সেই মোতাবেক ওষুধ খাওয়ানোর পর খামারে একের পর এক হাঁস মারা যেতে থাকে। মাত্র ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত একে একে ৮০০ হাঁস মাথা ঘুরে পড়ে মারা যায়। এতে অন্তত ৪ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের ভেটেরিনারি সার্জন ডাক্তার আব্দুল আলীম বলেন, ‘মৃত একটি হাঁসকে পোস্টমর্টেম করে প্রেসক্রিপশন করে দিয়েছি। লকডাউনের কারণে আমি ওই খামারে যেতে পারেনি।’
উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. ছানোয়ার হোসেন বলেন, ‘এতগুলো হাঁস মারা গেল বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। হাঁসগুলো কি কারণে মারা গেছে আমি জানি না। ওই ক্ষতিগ্রস্ত খামারির বাড়িতে গিয়ে আমি খোঁজখবর নেব।'
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে