জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে রেখে যাওয়া সেই শিশুকে তার মা-বাবার কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনিক জটিলতা শেষে ১০ দিন পর আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে তার মা-বাবার কাছে হস্তান্তর করে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২৮ দিন বয়সী এক কন্যা শিশুকে পাশের শয্যার এক নারীর কাছে রেখে মা এবং নানি ওষুধের টাকা আনতে বাড়ি যান। বাড়ি থেকে ফিরতে দেরি হওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাচ্চার কাছে যেতে দেননি তাঁদের। সন্তানকে ফিরে পেতে মা-বাবা শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের দ্বারস্থ হন।
এতদিন শিশুটি হাসপাতালের শেখ রাসেল বিশেষায়িত নবজাতক সেবা কেন্দ্রে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে ছিল। মা-বাবার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সমাজসেবা অধিদপ্তর গতকাল বুধবার তাঁদের বাড়ি যায়। সেখানে এলাকার মানুষ ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের পরিচয় নিশ্চিত হয়। এরপর আজ বেলা ১টার দিকে সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে তার বাবা-মায়ের কাছে হস্তান্তর করে।
শিশুটিকে বুকে জড়িয়ে তার মা রোকসানা আক্তার বলেন, ‘আমি বাচ্চা রেখে ওষুধের টাকা আনতে বাড়ি গিয়েছিলাম। কিন্তু বাড়ি থেকে ফিরতে দেরি হওয়ায় আমাকে হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ১০ দিন আমার বাচ্চার কাছে যেতে পারিনি। বলা হয়েছে, ডিএনএ টেস্ট করে বাচ্চা দেবে। সেটা করতে অনেক দিন লাগবে। কিন্তু মিডিয়া পাশে ছিল বলে তার আগেই বাচ্চাকে কাছে পেলাম।’
শিশুটির বাবা আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘আমি নারায়ণগঞ্জে একটি কোম্পানিতে কাজ করি। বাচ্চাকে নিয়ে অনেক ঝামেলা হয়েছে। কিন্তু মিডিয়া পাশে ছিল বলে দ্রুত সময়ে বাচ্চাকে ফিরে পেলাম।’
জামালপুর সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক রাজু আহমেদ বলেন, বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রতিবেদন প্রচার হওয়ার পর বিষয়টি নজরে আসে। আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাচ্চার মা-বাবাকে শনাক্ত করে তাদের কাছে হস্তান্তর করলাম।’
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, হাসপাতালে রেখে যাওয়া শিশুর মা-বাবার পরিচয় নিশ্চিত হয়ে আজ তাদের কাছে শিশুটিকে হস্তান্তর করা হলো। শিশুর শারীরিক অবস্থা ভালো আছে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দুপুরে হাসপাতালের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ২৮ দিন বয়সী শিশু নিশিকে ওজন কম এবং শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি করা হয়।
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে রেখে যাওয়া সেই শিশুকে তার মা-বাবার কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনিক জটিলতা শেষে ১০ দিন পর আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে তার মা-বাবার কাছে হস্তান্তর করে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২৮ দিন বয়সী এক কন্যা শিশুকে পাশের শয্যার এক নারীর কাছে রেখে মা এবং নানি ওষুধের টাকা আনতে বাড়ি যান। বাড়ি থেকে ফিরতে দেরি হওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাচ্চার কাছে যেতে দেননি তাঁদের। সন্তানকে ফিরে পেতে মা-বাবা শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের দ্বারস্থ হন।
এতদিন শিশুটি হাসপাতালের শেখ রাসেল বিশেষায়িত নবজাতক সেবা কেন্দ্রে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে ছিল। মা-বাবার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সমাজসেবা অধিদপ্তর গতকাল বুধবার তাঁদের বাড়ি যায়। সেখানে এলাকার মানুষ ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের পরিচয় নিশ্চিত হয়। এরপর আজ বেলা ১টার দিকে সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে তার বাবা-মায়ের কাছে হস্তান্তর করে।
শিশুটিকে বুকে জড়িয়ে তার মা রোকসানা আক্তার বলেন, ‘আমি বাচ্চা রেখে ওষুধের টাকা আনতে বাড়ি গিয়েছিলাম। কিন্তু বাড়ি থেকে ফিরতে দেরি হওয়ায় আমাকে হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ১০ দিন আমার বাচ্চার কাছে যেতে পারিনি। বলা হয়েছে, ডিএনএ টেস্ট করে বাচ্চা দেবে। সেটা করতে অনেক দিন লাগবে। কিন্তু মিডিয়া পাশে ছিল বলে তার আগেই বাচ্চাকে কাছে পেলাম।’
শিশুটির বাবা আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘আমি নারায়ণগঞ্জে একটি কোম্পানিতে কাজ করি। বাচ্চাকে নিয়ে অনেক ঝামেলা হয়েছে। কিন্তু মিডিয়া পাশে ছিল বলে দ্রুত সময়ে বাচ্চাকে ফিরে পেলাম।’
জামালপুর সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক রাজু আহমেদ বলেন, বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রতিবেদন প্রচার হওয়ার পর বিষয়টি নজরে আসে। আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাচ্চার মা-বাবাকে শনাক্ত করে তাদের কাছে হস্তান্তর করলাম।’
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মাহফুজুর রহমান বলেন, হাসপাতালে রেখে যাওয়া শিশুর মা-বাবার পরিচয় নিশ্চিত হয়ে আজ তাদের কাছে শিশুটিকে হস্তান্তর করা হলো। শিশুর শারীরিক অবস্থা ভালো আছে।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দুপুরে হাসপাতালের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে ২৮ দিন বয়সী শিশু নিশিকে ওজন কম এবং শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি করা হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে