প্রতিনিধি, মদন (নেত্রকোনা)
নেত্রকোনার মদনে স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে অনশনরত সেই তরুণীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে 'স্বামীর' পরিবারের বিরুদ্ধে। চার দিন অনশনের পর মারধরে আহত ওই তরুণীকে শনিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে মদন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মদন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার রিফাত সাঈদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগী তরুণীর অভিযোগ, স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে অনশন করার পর থেকে স্বামীর পরিবারের লোকজন তাকে দফায় দফায় নির্যাতন করছে। সে ওই বাড়িতে যাওয়ার পর থেকে ওই ঘরে রান্না পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে স্বামীর ছোট ভাই শামীম, বোন সানিয়া ও তার মা দেলয়ারা তাঁকে মারপিট করেন। অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে মদন হাসপাতালে ভর্তি করেন। আজ থানায় মামলা করবেন বলেও উল্লেখ করেন এ তরুণী।
তরুণী আরও বলেন, 'আমার শ্বশুর এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ কিছু বলেন না। সুস্থ হলে আবার আমি স্বামীর বাড়িতে অনশন করে আত্মহত্যা করব।'
এ বিষয়ে তরুণীর 'স্বামী' দেলোয়ার হোসেন সৈকতের বাবা হারেস মিয়া জানান, শনিবার সকালে আমি বাড়িতে ছিলাম না। আমার মেয়ে ফোন করে বলল মেয়েটা (তরুণী) ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করছে। তবে মারপিটের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম জানান, এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, প্রায় ৩ বছর আগে রুদ্রশ্রী গ্রামের হারেস মিয়ার ছেলে সৈকতের সঙ্গে একই এলাকার ওই তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। দীর্ঘদিন সম্পর্কের পর ২০২০ সালের ২৮ নভেম্বর ঢাকার নোটারি পাবলিক আদালতে বিয়ে করেন। একই তারিখে নিকাহ রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে বিবাহ সম্পন্ন করেন। ছেলের পরিবারের লোকজন এ বিয়ে মেনে না নেওয়ায় তাঁরা ঢাকায় বসবাস করেন। তবে ২০২১ সালের ৫ জুলাই ওই তরুণীকে ভাড়া বাসায় রেখে নিখোঁজ হন দেলায়ার হোসেন সৈকত।
'স্বামীর' সন্ধান চেয়ে ওই তরুণী ১ আগস্ট ঢাকার ভাষানটেক থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। সন্ধান না পেয়ে ১৭ আগস্ট স্বামী দেলোয়ারের বাড়িতে গিয়ে স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে অনশন শুরু করেন।
এদিকে দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের দাবি, ছেলে কোথায় আছে তাঁরা জানেন না। অন্যদিকে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, দেলোয়ার হোসেন সৈকত ওই তরুণীকে আদালতে মাধ্যমে তালাক দিয়ে ২০-২৫ দিন আগে সৌদি আরব চলে গেছেন।
নেত্রকোনার মদনে স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে অনশনরত সেই তরুণীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে 'স্বামীর' পরিবারের বিরুদ্ধে। চার দিন অনশনের পর মারধরে আহত ওই তরুণীকে শনিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে মদন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মদন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার রিফাত সাঈদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ভুক্তভোগী তরুণীর অভিযোগ, স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে অনশন করার পর থেকে স্বামীর পরিবারের লোকজন তাকে দফায় দফায় নির্যাতন করছে। সে ওই বাড়িতে যাওয়ার পর থেকে ওই ঘরে রান্না পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে স্বামীর ছোট ভাই শামীম, বোন সানিয়া ও তার মা দেলয়ারা তাঁকে মারপিট করেন। অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে মদন হাসপাতালে ভর্তি করেন। আজ থানায় মামলা করবেন বলেও উল্লেখ করেন এ তরুণী।
তরুণী আরও বলেন, 'আমার শ্বশুর এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ কিছু বলেন না। সুস্থ হলে আবার আমি স্বামীর বাড়িতে অনশন করে আত্মহত্যা করব।'
এ বিষয়ে তরুণীর 'স্বামী' দেলোয়ার হোসেন সৈকতের বাবা হারেস মিয়া জানান, শনিবার সকালে আমি বাড়িতে ছিলাম না। আমার মেয়ে ফোন করে বলল মেয়েটা (তরুণী) ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করছে। তবে মারপিটের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম জানান, এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, প্রায় ৩ বছর আগে রুদ্রশ্রী গ্রামের হারেস মিয়ার ছেলে সৈকতের সঙ্গে একই এলাকার ওই তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। দীর্ঘদিন সম্পর্কের পর ২০২০ সালের ২৮ নভেম্বর ঢাকার নোটারি পাবলিক আদালতে বিয়ে করেন। একই তারিখে নিকাহ রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে বিবাহ সম্পন্ন করেন। ছেলের পরিবারের লোকজন এ বিয়ে মেনে না নেওয়ায় তাঁরা ঢাকায় বসবাস করেন। তবে ২০২১ সালের ৫ জুলাই ওই তরুণীকে ভাড়া বাসায় রেখে নিখোঁজ হন দেলায়ার হোসেন সৈকত।
'স্বামীর' সন্ধান চেয়ে ওই তরুণী ১ আগস্ট ঢাকার ভাষানটেক থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। সন্ধান না পেয়ে ১৭ আগস্ট স্বামী দেলোয়ারের বাড়িতে গিয়ে স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে অনশন শুরু করেন।
এদিকে দেলোয়ার হোসেনের পরিবারের দাবি, ছেলে কোথায় আছে তাঁরা জানেন না। অন্যদিকে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, দেলোয়ার হোসেন সৈকত ওই তরুণীকে আদালতে মাধ্যমে তালাক দিয়ে ২০-২৫ দিন আগে সৌদি আরব চলে গেছেন।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১৩ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে