ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে ১৯ দিনে ১৮টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বেশির ভাগ খুনের ঘটনা ঘটেছে তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে বলে। এর মধ্যে অধিকাংশ ঘটনার পরপরই অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশ।
তবে নৈতিক ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে দিন দিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বাড়ছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানী ও অপরাধ বিশ্লেষকেরা।
পুলিশের তথ্য বলছে, গত ১৬ এপ্রিল থেকে ৪ মে (১৯ দিন) পর্যন্ত জেলার সদর, ফুলবাড়িয়া, গফরগাঁও, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল, ভালুকা ও তারাকান্দায় ১৮টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
এর মধ্যে গত ২৩ এপ্রিল রাতে তারাকান্দা উপজেলার মাঝিয়ালি বাজারে সিগারেটের দাম হিসাবে ১০ টাকার ছেঁড়া নোট না নেওয়ায় দোকানমালিক ও তাঁর ছেলেকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ছেলে ইকবাল হোসেন (২২) মারা যান। এ ঘটনায় আহত সাদেকুর রহমান মণ্ডলকে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে ঢাকায় রেফার করা হয়।
এ ঘটনার পরপরই নিহত ও আহতের স্বজনেরা আব্দুর রব ওরফে খোকন মণ্ডলের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। ভয়ে বাড়ি ছাড়ে নারী ও শিশুরা।
পরে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনকে আসামি করে তারাকান্দায় থানায় হত্যা মামলা করেন নিহতের বড় ভাই দেলোয়ার হোসেন মণ্ডল।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে হত্যাকাণ্ডের পরপরই নিহত ও আহতের স্বজনেরা খোকনের বাড়িঘর ভাঙচুর লুটপাট করে। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি দুজন জড়িত থাকলেও, আসামি করা হয়েছে নিরপরাধ অনেককে। আমরা কোনো হত্যাকাণ্ডকে সমর্থন করি না, ঠিক তেমনি বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরও কাম্য নয়। মামলায় নিরপরাধ যাদের আসামি করা হয়েছে, তাঁরা যেন হয়রানির শিকার না হন।’
এ বিষয়ে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘সম্প্রতি তুচ্ছ ঘটনায় খুনোখুনি বেড়েছে। ১০ টাকার ছেঁড়া নোটকে কেন্দ্র করে ইকবাল হত্যা; এরপর প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা চালিয়ে সংঘটিত করা হয় আরেকটি অপরাধ। হত্যাকাণ্ডের পরপরই হামলা-ভাঙচুর এড়াতে আসামিদের বাড়িতে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গফরগাঁওয়ের পাগলা থানাধীন চর শাখচূড়া গ্রামে বাড়িতে প্রবেশের রাস্তা নিয়ে দ্বন্দ্বে গত ১৯ এপ্রিল রাজীব হোসেন (৩২) নামের এক যুবক প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মারামারির ঘটনার পরদিন বিকেলে রাজীবের বড় ভাই মো. সোহেল বাদী হয়ে পাগলা থানায় একটি মামলা করেন। সেই মামলায় চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও তিনজনকে আসামি করা হয়। প্রথমে মারামারির মামলা হলেও, পরে সেটিতে হত্যা মামলার ধারা যুক্ত হয়।
তবে, এখন পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি করছেন স্থানীয়রা।
দুই শিশুসন্তানকে নিয়ে নিহতের স্ত্রী জেসমিন আক্তার বলেন, ‘বিনা অপরাধে আমার স্বামীরে মারছে। আমার দুই সন্তানের কী অইবো। আমার সব কাইর্যা নিল ওরা। আমি ওদের ফাঁসি চাই। সকল হত্যাকারীর নাম এজাহারে অন্তর্ভুক্ত চাই।’
এ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্তরা। তাদের বাড়িও তালাবদ্ধ। এ বিষয়ে পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল বাশার বলেন, ‘বাড়ির রাস্তা নিয়ে নিজেদের মধ্যেই রাজীব হত্যার ঘটনাটি ঘটে। প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে আসামিদের ধরতে চেষ্টা চলমান রয়েছে। আমাদের কোনো গাফিলতি নেই। মামলা বাদীই দিয়েছে, এখানে আমরা কোনো হস্তক্ষেপ করিনি। তদন্তে আরও কেউ বের হলে তার নাম যুক্ত করা হবে, সে যে-ই হোক।’
এ ছাড়া ৪ মে শনিবার রাতে ভালুকা উপজেলার রাজৈ ইউনিয়নের কুল্লাবর গ্রামে নাতির লাঠির আঘাতে এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘সত্তরোর্ধ্ব জুলেখা খাতুনের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে তাঁর ছেলে আনোয়ারের স্ত্রী সেলিনা আক্তারের বিরোধ চলে আসছিল। জুলেখা খাতুনের সঙ্গে সেলিনার ঝগড়ার একপর্যায়ে সেলিনা খাতুনের ছেলে আশিক লাঠি দিয়ে জুলেখার মাথায় আঘাত করলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
তবে জেলার বিভিন্ন স্থানে এসব হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজবিজ্ঞানী, অপরাধ বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীরা। এ বিষয়ে আনন্দমোহন কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফারজানা ইয়াসমিন বলেন, ‘মূলত পারিবারিক সম্পর্ক দুর্বল হওয়া, নৈতিক শিক্ষা ও সামাজিক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় এবং আত্মকেন্দ্রিক মানসিকতার কারণে অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছে মানুষ। তাই ঘটছে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা। এ থেকে উত্তরণে নীতিনৈতিকতা ও ধর্মীয় শিক্ষা প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।’
ময়মনসিংহে ১৯ দিনে ১৮টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বেশির ভাগ খুনের ঘটনা ঘটেছে তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে বলে। এর মধ্যে অধিকাংশ ঘটনার পরপরই অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশ।
তবে নৈতিক ও মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে দিন দিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বাড়ছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানী ও অপরাধ বিশ্লেষকেরা।
পুলিশের তথ্য বলছে, গত ১৬ এপ্রিল থেকে ৪ মে (১৯ দিন) পর্যন্ত জেলার সদর, ফুলবাড়িয়া, গফরগাঁও, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল, ভালুকা ও তারাকান্দায় ১৮টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
এর মধ্যে গত ২৩ এপ্রিল রাতে তারাকান্দা উপজেলার মাঝিয়ালি বাজারে সিগারেটের দাম হিসাবে ১০ টাকার ছেঁড়া নোট না নেওয়ায় দোকানমালিক ও তাঁর ছেলেকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ছেলে ইকবাল হোসেন (২২) মারা যান। এ ঘটনায় আহত সাদেকুর রহমান মণ্ডলকে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে ঢাকায় রেফার করা হয়।
এ ঘটনার পরপরই নিহত ও আহতের স্বজনেরা আব্দুর রব ওরফে খোকন মণ্ডলের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। ভয়ে বাড়ি ছাড়ে নারী ও শিশুরা।
পরে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনকে আসামি করে তারাকান্দায় থানায় হত্যা মামলা করেন নিহতের বড় ভাই দেলোয়ার হোসেন মণ্ডল।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘রাত ৮টার দিকে হত্যাকাণ্ডের পরপরই নিহত ও আহতের স্বজনেরা খোকনের বাড়িঘর ভাঙচুর লুটপাট করে। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি দুজন জড়িত থাকলেও, আসামি করা হয়েছে নিরপরাধ অনেককে। আমরা কোনো হত্যাকাণ্ডকে সমর্থন করি না, ঠিক তেমনি বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরও কাম্য নয়। মামলায় নিরপরাধ যাদের আসামি করা হয়েছে, তাঁরা যেন হয়রানির শিকার না হন।’
এ বিষয়ে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) ওয়াজেদ আলী বলেন, ‘সম্প্রতি তুচ্ছ ঘটনায় খুনোখুনি বেড়েছে। ১০ টাকার ছেঁড়া নোটকে কেন্দ্র করে ইকবাল হত্যা; এরপর প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা চালিয়ে সংঘটিত করা হয় আরেকটি অপরাধ। হত্যাকাণ্ডের পরপরই হামলা-ভাঙচুর এড়াতে আসামিদের বাড়িতে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গফরগাঁওয়ের পাগলা থানাধীন চর শাখচূড়া গ্রামে বাড়িতে প্রবেশের রাস্তা নিয়ে দ্বন্দ্বে গত ১৯ এপ্রিল রাজীব হোসেন (৩২) নামের এক যুবক প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
মারামারির ঘটনার পরদিন বিকেলে রাজীবের বড় ভাই মো. সোহেল বাদী হয়ে পাগলা থানায় একটি মামলা করেন। সেই মামলায় চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও তিনজনকে আসামি করা হয়। প্রথমে মারামারির মামলা হলেও, পরে সেটিতে হত্যা মামলার ধারা যুক্ত হয়।
তবে, এখন পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি করছেন স্থানীয়রা।
দুই শিশুসন্তানকে নিয়ে নিহতের স্ত্রী জেসমিন আক্তার বলেন, ‘বিনা অপরাধে আমার স্বামীরে মারছে। আমার দুই সন্তানের কী অইবো। আমার সব কাইর্যা নিল ওরা। আমি ওদের ফাঁসি চাই। সকল হত্যাকারীর নাম এজাহারে অন্তর্ভুক্ত চাই।’
এ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন অভিযুক্তরা। তাদের বাড়িও তালাবদ্ধ। এ বিষয়ে পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল বাশার বলেন, ‘বাড়ির রাস্তা নিয়ে নিজেদের মধ্যেই রাজীব হত্যার ঘটনাটি ঘটে। প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে আসামিদের ধরতে চেষ্টা চলমান রয়েছে। আমাদের কোনো গাফিলতি নেই। মামলা বাদীই দিয়েছে, এখানে আমরা কোনো হস্তক্ষেপ করিনি। তদন্তে আরও কেউ বের হলে তার নাম যুক্ত করা হবে, সে যে-ই হোক।’
এ ছাড়া ৪ মে শনিবার রাতে ভালুকা উপজেলার রাজৈ ইউনিয়নের কুল্লাবর গ্রামে নাতির লাঠির আঘাতে এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘সত্তরোর্ধ্ব জুলেখা খাতুনের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে তাঁর ছেলে আনোয়ারের স্ত্রী সেলিনা আক্তারের বিরোধ চলে আসছিল। জুলেখা খাতুনের সঙ্গে সেলিনার ঝগড়ার একপর্যায়ে সেলিনা খাতুনের ছেলে আশিক লাঠি দিয়ে জুলেখার মাথায় আঘাত করলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
তবে জেলার বিভিন্ন স্থানে এসব হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সমাজবিজ্ঞানী, অপরাধ বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীরা। এ বিষয়ে আনন্দমোহন কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফারজানা ইয়াসমিন বলেন, ‘মূলত পারিবারিক সম্পর্ক দুর্বল হওয়া, নৈতিক শিক্ষা ও সামাজিক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় এবং আত্মকেন্দ্রিক মানসিকতার কারণে অসহিষ্ণু হয়ে পড়েছে মানুষ। তাই ঘটছে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা। এ থেকে উত্তরণে নীতিনৈতিকতা ও ধর্মীয় শিক্ষা প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
৪৪ মিনিট আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে