শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের তল্লাশিতে ২০টি গুলিসহ ২টি শটগান উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর গোলচত্বর এলাকায় বিশেষ অভিযানে এই অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়। এ সময় দুটি গাড়ি জব্দ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে শিবচর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাইখা সুলতানার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মহাসড়কের গোলচত্বরে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়িতে তল্লাশি করা হয় এবং তাদের কাগজপত্র যাচাই করা হয়। অভিযানের সময় একটি নোয়াহ গাড়ি থেকে ২টি শটগান ও ২০টি গুলি উদ্ধার করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ছাড়াও ১৫টি গাড়িতে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এদিকে অস্ত্র দুটি লাইসেন্সকৃত কি না তা যাচাই করে দেখছে পুলিশ।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাইখা সুলতানা বলেন, ’সাম্প্রতিক সময়ে অস্থিরতার মধ্যে সাধারণ মানুষের চলাচলে যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না হয় এবং সড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমাদের এই অভিযান। দেশের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুল ইসলাম বলেন, ’ঘটনাস্থল থেকে ২টি শটগান ও ২০টি গুলি জব্দ করা হয়েছে। আমরা এর লাইসেন্স যাচাই-বাছাই করার পরে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের তল্লাশিতে ২০টি গুলিসহ ২টি শটগান উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর গোলচত্বর এলাকায় বিশেষ অভিযানে এই অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়। এ সময় দুটি গাড়ি জব্দ করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে শিবচর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাইখা সুলতানার নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মহাসড়কের গোলচত্বরে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়িতে তল্লাশি করা হয় এবং তাদের কাগজপত্র যাচাই করা হয়। অভিযানের সময় একটি নোয়াহ গাড়ি থেকে ২টি শটগান ও ২০টি গুলি উদ্ধার করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ছাড়াও ১৫টি গাড়িতে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এদিকে অস্ত্র দুটি লাইসেন্সকৃত কি না তা যাচাই করে দেখছে পুলিশ।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাইখা সুলতানা বলেন, ’সাম্প্রতিক সময়ে অস্থিরতার মধ্যে সাধারণ মানুষের চলাচলে যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না হয় এবং সড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমাদের এই অভিযান। দেশের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুল ইসলাম বলেন, ’ঘটনাস্থল থেকে ২টি শটগান ও ২০টি গুলি জব্দ করা হয়েছে। আমরা এর লাইসেন্স যাচাই-বাছাই করার পরে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, উপমহাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। অসংখ্য জনপদ বিরানভূমিতে পরিণত হয়। উত্তাল মেঘনা নদী এবং তার শাখা-প্রশাখা রূপান্তরিত হয়েছিল লাশের ভাগাড়ে। সে এক ভয়াল দৃশ্য।
৩০ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কের চক্রবর্তী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘দয়াগাজী বাড়ি মসজিদের সামনে একটি মোটরসাইকেলে মুখোশধারী দুই আরোহী অপর একটি মোটরসাইকেলের আরোহীকে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার দিয়ে আমার সামনে এসে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
রি-এজেন্ট সংকটে কিডনি ও ক্যানসারের মতো মরণব্যাধির বিশেষায়িত তিন ধরনের পরীক্ষা হচ্ছে না চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ ধরে এসব পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। এদিকে বেসরকারি ল্যাবে এসব পরীক্ষা করা যায় না বলে বিপাকে রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৭ ঘণ্টা আগেশিমুল চৌধুরী, ভোলা

আজ সেই ভয়াল ১২ নভেম্বর। বাংলাদেশের উপকূলবাসীর জীবনে ইতিহাসের এক শোকাবহ, বেদনাদায়ক ও বিভীষিকাময় দুঃস্বপ্নের দিন। ১৯৭০ সালের এই দিনে ১২ নম্বর মহাবিপৎসংকেত নিয়ে ধেয়ে আসা প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে লন্ডভন্ড হয়ে যায় উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার জনজীবন। দিনটি স্মরণে আজ (১২ নভেম্বর) সকালে ভোলা প্রেসক্লাবে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, উপমহাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। অসংখ্য জনপদ বিরানভূমিতে পরিণত হয়। স্বাধীনতার পর যে কয়টি ঘূর্ণিঝড় হয়েছে, তার মধ্যে ১৯৭০-এর ঘূর্ণিঝড় সবচেয়ে ভয়াবহ ও হিংস্র ছিল বলে মনে করেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
জলোচ্ছ্বাসের পর দেড় মাস ধরে স্বজন হারানোর কান্নায় উপকূলের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিল। উত্তাল মেঘনা নদী এবং তার শাখা-প্রশাখা রূপান্তরিত হয়েছিল লাশের ভাগাড়ে।
১৯৭০ সালের সেই ভয়াল দিনের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে নাজিউর রহমান ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এম ফারুকুর রহমান (৮২) বলেন, ‘১১ নভেম্বর সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে থাকে। পরদিন ১২ নভেম্বর আবহাওয়া আরও খারাপ হয়। রাত ১২টার পর থেকে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস শুরু হলো। আমার বাড়ির উঠানে প্রায় বুকসমান পানি ছিল।’
ফারুকুর রহমান আরও বলেন, পরদিন সকালে পানি কমলেও বেড়েছিল মানুষের আহাজারি। ভোলা সদর সড়কেও ছিল হাঁটুসমান পানি। বিভিন্ন গাছে মানুষের লাশ আর মৃত পশুপাখি ঝুলতে দেখা গেছে। কয়েক মাস মানুষ কোনো মাছ খায়নি।
প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের এই দিনকে প্রতিবছর ‘উপকূল দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। উপকূলবাসী দীর্ঘদিন ধরে এই দিবসের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি জানিয়ে আসছে।
কোস্টাল জার্নালিজম নেটওয়ার্ক (সিজেনেট) এবং চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের উদ্যোগে উপকূলের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় একযোগে উপকূল দিবস পালিত হচ্ছে। উপকূল দিবস বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী, উপকূল সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মন্টু বলেন, উপকূলবাসীর জীবনমান উন্নয়ন ঘটানোই এই দিবসের লক্ষ্য।
ভোলা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সৈয়দ মো. আজিম উদ্দিন জানান, ১৯৭০ সালে দুর্যোগকালে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং আধুনিক সিগন্যাল ব্যবস্থা দুর্বল ছিল। তাই মানুষ ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেনি এবং সচেতনতার অভাব ছিল। যার ফলে প্রাণহানি বেশি হয়।
আজিম উদ্দিন বলেন, এখন দেশে আধুনিক সিগন্যাল ব্যবস্থা ও ডিজিটাল তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে এবং মানুষ আগের তুলনায় অনেক বেশি সচেতন। ভোলায়ও পর্যাপ্ত ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে।
আজিম উদ্দিন আরও বলেন, ভোলায় বর্তমানে ২২টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রের কাজ প্রায় সম্পন্ন। এ ছাড়া নতুন করে আরও ১২টি আশ্রয়কেন্দ্র দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্মাণ করা হবে। এই কেন্দ্রগুলো নির্মিত হলে উপকূলীয় এলাকার বহু মানুষ ও গবাদিপশু আশ্রয় নিতে পারবে।

আজ সেই ভয়াল ১২ নভেম্বর। বাংলাদেশের উপকূলবাসীর জীবনে ইতিহাসের এক শোকাবহ, বেদনাদায়ক ও বিভীষিকাময় দুঃস্বপ্নের দিন। ১৯৭০ সালের এই দিনে ১২ নম্বর মহাবিপৎসংকেত নিয়ে ধেয়ে আসা প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে লন্ডভন্ড হয়ে যায় উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার জনজীবন। দিনটি স্মরণে আজ (১২ নভেম্বর) সকালে ভোলা প্রেসক্লাবে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, উপমহাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। অসংখ্য জনপদ বিরানভূমিতে পরিণত হয়। স্বাধীনতার পর যে কয়টি ঘূর্ণিঝড় হয়েছে, তার মধ্যে ১৯৭০-এর ঘূর্ণিঝড় সবচেয়ে ভয়াবহ ও হিংস্র ছিল বলে মনে করেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
জলোচ্ছ্বাসের পর দেড় মাস ধরে স্বজন হারানোর কান্নায় উপকূলের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিল। উত্তাল মেঘনা নদী এবং তার শাখা-প্রশাখা রূপান্তরিত হয়েছিল লাশের ভাগাড়ে।
১৯৭০ সালের সেই ভয়াল দিনের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে নাজিউর রহমান ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এম ফারুকুর রহমান (৮২) বলেন, ‘১১ নভেম্বর সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে থাকে। পরদিন ১২ নভেম্বর আবহাওয়া আরও খারাপ হয়। রাত ১২টার পর থেকে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস শুরু হলো। আমার বাড়ির উঠানে প্রায় বুকসমান পানি ছিল।’
ফারুকুর রহমান আরও বলেন, পরদিন সকালে পানি কমলেও বেড়েছিল মানুষের আহাজারি। ভোলা সদর সড়কেও ছিল হাঁটুসমান পানি। বিভিন্ন গাছে মানুষের লাশ আর মৃত পশুপাখি ঝুলতে দেখা গেছে। কয়েক মাস মানুষ কোনো মাছ খায়নি।
প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের এই দিনকে প্রতিবছর ‘উপকূল দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। উপকূলবাসী দীর্ঘদিন ধরে এই দিবসের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি জানিয়ে আসছে।
কোস্টাল জার্নালিজম নেটওয়ার্ক (সিজেনেট) এবং চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের উদ্যোগে উপকূলের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় একযোগে উপকূল দিবস পালিত হচ্ছে। উপকূল দিবস বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী, উপকূল সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মন্টু বলেন, উপকূলবাসীর জীবনমান উন্নয়ন ঘটানোই এই দিবসের লক্ষ্য।
ভোলা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সৈয়দ মো. আজিম উদ্দিন জানান, ১৯৭০ সালে দুর্যোগকালে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং আধুনিক সিগন্যাল ব্যবস্থা দুর্বল ছিল। তাই মানুষ ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেনি এবং সচেতনতার অভাব ছিল। যার ফলে প্রাণহানি বেশি হয়।
আজিম উদ্দিন বলেন, এখন দেশে আধুনিক সিগন্যাল ব্যবস্থা ও ডিজিটাল তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে এবং মানুষ আগের তুলনায় অনেক বেশি সচেতন। ভোলায়ও পর্যাপ্ত ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে।
আজিম উদ্দিন আরও বলেন, ভোলায় বর্তমানে ২২টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রের কাজ প্রায় সম্পন্ন। এ ছাড়া নতুন করে আরও ১২টি আশ্রয়কেন্দ্র দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্মাণ করা হবে। এই কেন্দ্রগুলো নির্মিত হলে উপকূলীয় এলাকার বহু মানুষ ও গবাদিপশু আশ্রয় নিতে পারবে।

মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মহাসড়কের গোলচত্বরে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়িতে তল্লাশি করা হয় এবং তাদের কাগজপত্র যাচাই করা হয়। অভিযানের সময় একটি নোয়াহ গাড়ি থেকে ২টি শটগান ২০টি গুলি উদ্ধার করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কের চক্রবর্তী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘দয়াগাজী বাড়ি মসজিদের সামনে একটি মোটরসাইকেলে মুখোশধারী দুই আরোহী অপর একটি মোটরসাইকেলের আরোহীকে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার দিয়ে আমার সামনে এসে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
রি-এজেন্ট সংকটে কিডনি ও ক্যানসারের মতো মরণব্যাধির বিশেষায়িত তিন ধরনের পরীক্ষা হচ্ছে না চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ ধরে এসব পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। এদিকে বেসরকারি ল্যাবে এসব পরীক্ষা করা যায় না বলে বিপাকে রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৭ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কের চক্রবর্তী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গাজীপুর মহানগরীর চক্রবর্তী এলাকার জ্যোতি ফিলিং স্টেশনের সামনে একটি বাস দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় একজন মিস্ত্রি বাসের নিচে শুয়ে মেরামতের কাজ করছিলেন। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একটি মোটরসাইকেলে দুজন যুবক এসে বাসের পাশে থামেন। মুহূর্তের মধ্যে তাঁরা বাসে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দ্রুত মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যান।
পরে স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন দেখে দ্রুত এগিয়ে এসে আগুন নেভাতে সক্ষম হন। বাসে যাত্রী না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে আগুনে বাসের আসন ও কিছু যন্ত্রাংশ পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খবর পেয়ে কাশিমপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি পরিদর্শন করে।
কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, মঙ্গলবার রাতে দুর্বৃত্তরা মোটরসাইকেল নিয়ে এসে বাসটিতে আগুন ধরিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় ব্যক্তিদের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে কোনো প্রাণহানি হয়নি; তবে বাসের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে এবং দুর্বৃত্তদের শনাক্তে অভিযান চলছে বলে জানান ওসি।

গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কের চক্রবর্তী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গাজীপুর মহানগরীর চক্রবর্তী এলাকার জ্যোতি ফিলিং স্টেশনের সামনে একটি বাস দাঁড়িয়ে ছিল। এ সময় একজন মিস্ত্রি বাসের নিচে শুয়ে মেরামতের কাজ করছিলেন। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একটি মোটরসাইকেলে দুজন যুবক এসে বাসের পাশে থামেন। মুহূর্তের মধ্যে তাঁরা বাসে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দ্রুত মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যান।
পরে স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন দেখে দ্রুত এগিয়ে এসে আগুন নেভাতে সক্ষম হন। বাসে যাত্রী না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে আগুনে বাসের আসন ও কিছু যন্ত্রাংশ পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খবর পেয়ে কাশিমপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি পরিদর্শন করে।
কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, মঙ্গলবার রাতে দুর্বৃত্তরা মোটরসাইকেল নিয়ে এসে বাসটিতে আগুন ধরিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় ব্যক্তিদের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে কোনো প্রাণহানি হয়নি; তবে বাসের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে এবং দুর্বৃত্তদের শনাক্তে অভিযান চলছে বলে জানান ওসি।

মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মহাসড়কের গোলচত্বরে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়িতে তল্লাশি করা হয় এবং তাদের কাগজপত্র যাচাই করা হয়। অভিযানের সময় একটি নোয়াহ গাড়ি থেকে ২টি শটগান ২০টি গুলি উদ্ধার করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, উপমহাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। অসংখ্য জনপদ বিরানভূমিতে পরিণত হয়। উত্তাল মেঘনা নদী এবং তার শাখা-প্রশাখা রূপান্তরিত হয়েছিল লাশের ভাগাড়ে। সে এক ভয়াল দৃশ্য।
৩০ মিনিট আগে
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘দয়াগাজী বাড়ি মসজিদের সামনে একটি মোটরসাইকেলে মুখোশধারী দুই আরোহী অপর একটি মোটরসাইকেলের আরোহীকে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার দিয়ে আমার সামনে এসে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে
রি-এজেন্ট সংকটে কিডনি ও ক্যানসারের মতো মরণব্যাধির বিশেষায়িত তিন ধরনের পরীক্ষা হচ্ছে না চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ ধরে এসব পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। এদিকে বেসরকারি ল্যাবে এসব পরীক্ষা করা যায় না বলে বিপাকে রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৭ ঘণ্টা আগেফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে দুর্বৃত্তের গুলিতে রুহুল আমিন (৩৫) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত ১০টায় উপজেলার রুপসা উত্তর ইউনিয়নের রুস্তমপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত রুহুল আমিন ফরিদগঞ্জ পৌরসভা এলাকার পূর্ব বড়ালী গ্রামের মিজি বাড়ির মাওলানা মাহমুদুল হাসানের ছেলে। তিনি দুই সন্তানের জনক। পেশায় একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় প্রতিনিধি ছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘দয়াগাজী বাড়ি মসজিদের সামনে একটি মোটরসাইকেলে মুখোশধারী দুই আরোহী অপর একটি মোটরসাইকেলের আরোহীকে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার দিয়ে আমার সামনে এসে পড়ে। এ সময় দুজন আরোহী থাকা মোটরসাইকেল থেকে অপর মোটরসাইকেল আরোহীকে গুলি করে নিজেরা ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।’
স্থানীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা কাউসার আহমেদসহ আরও অনেকে বলেন, গুলির শব্দ শুনে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন মোটরসাইকেলসহ সড়কের ওপর একজনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে আছে।
নিহত ব্যক্তির চাচা মো. আলী হোসেন মিজি বলেন, ‘সিটি গ্রুপের বেঙ্গল কোম্পানির চা-পাতা বিক্রয় প্রতিনিধি ছিলেন রুহুল আমিন। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালেও মোটরসাইকেলযোগে কোম্পানির পণ্য নিয়ে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে বের হন। রাতে মোবাইলে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ভাতিজার মরদেহ শনাক্ত করি।’
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, কারা, কী কারণে এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে পুলিশ। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে।

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে দুর্বৃত্তের গুলিতে রুহুল আমিন (৩৫) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত ১০টায় উপজেলার রুপসা উত্তর ইউনিয়নের রুস্তমপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত রুহুল আমিন ফরিদগঞ্জ পৌরসভা এলাকার পূর্ব বড়ালী গ্রামের মিজি বাড়ির মাওলানা মাহমুদুল হাসানের ছেলে। তিনি দুই সন্তানের জনক। পেশায় একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় প্রতিনিধি ছিলেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘দয়াগাজী বাড়ি মসজিদের সামনে একটি মোটরসাইকেলে মুখোশধারী দুই আরোহী অপর একটি মোটরসাইকেলের আরোহীকে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার দিয়ে আমার সামনে এসে পড়ে। এ সময় দুজন আরোহী থাকা মোটরসাইকেল থেকে অপর মোটরসাইকেল আরোহীকে গুলি করে নিজেরা ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।’
স্থানীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা কাউসার আহমেদসহ আরও অনেকে বলেন, গুলির শব্দ শুনে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন মোটরসাইকেলসহ সড়কের ওপর একজনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে আছে।
নিহত ব্যক্তির চাচা মো. আলী হোসেন মিজি বলেন, ‘সিটি গ্রুপের বেঙ্গল কোম্পানির চা-পাতা বিক্রয় প্রতিনিধি ছিলেন রুহুল আমিন। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালেও মোটরসাইকেলযোগে কোম্পানির পণ্য নিয়ে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে বের হন। রাতে মোবাইলে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ভাতিজার মরদেহ শনাক্ত করি।’
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, কারা, কী কারণে এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে পুলিশ। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মহাসড়কের গোলচত্বরে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়িতে তল্লাশি করা হয় এবং তাদের কাগজপত্র যাচাই করা হয়। অভিযানের সময় একটি নোয়াহ গাড়ি থেকে ২টি শটগান ২০টি গুলি উদ্ধার করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, উপমহাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। অসংখ্য জনপদ বিরানভূমিতে পরিণত হয়। উত্তাল মেঘনা নদী এবং তার শাখা-প্রশাখা রূপান্তরিত হয়েছিল লাশের ভাগাড়ে। সে এক ভয়াল দৃশ্য।
৩০ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কের চক্রবর্তী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রি-এজেন্ট সংকটে কিডনি ও ক্যানসারের মতো মরণব্যাধির বিশেষায়িত তিন ধরনের পরীক্ষা হচ্ছে না চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ ধরে এসব পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। এদিকে বেসরকারি ল্যাবে এসব পরীক্ষা করা যায় না বলে বিপাকে রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৭ ঘণ্টা আগেসবুর শুভ, চট্টগ্রাম

রি-এজেন্ট সংকটে কিডনি ও ক্যানসারের মতো মরণব্যাধির বিশেষায়িত তিন ধরনের পরীক্ষা হচ্ছে না চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ ধরে এসব পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। এদিকে বেসরকারি ল্যাবে এসব পরীক্ষা করা যায় না বলে বিপাকে রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে আগুন লাগার পর থেকে এসব টেস্টের রি-এজেন্ট আসছে না। বন্ধ হয়ে যাওয়া পরীক্ষা তিনটি হলো বোন স্ক্যান, রেনোগ্রাম ও থাইরয়েড স্ক্যান। এর মধ্যে বোন স্ক্যান ও রেনোগ্রাম টেস্ট ৩ হাজার টাকা করে এবং থাইরয়েড স্ক্যান টেস্ট ৭০০ টাকা।
জানা গেছে, চমেক হাসপাতাল ক্যাম্পাসের ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন অ্যান্ড অ্যালায়েড সায়েন্সে (ইনমাস) আধুনিক মেশিনের মাধ্যমে কিডনি ও ক্যানসার নির্ণয়ে ওই তিনটি পরীক্ষা করা হয়। তথ্যমতে, গত ১৯ অক্টোবর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে ভয়াবহ আগুন লাগে। কার্গো ভিলেজের (পণ্য রাখার স্থান) যে অংশে আগুন লেগেছিল, সেখানে আমদানি করা পণ্য রাখা হয়। সেখানে ওষুধের বিভিন্ন উপকরণও ছিল। আগুনের হাত থেকে সেসব রক্ষা করা যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের পর নতুন করে উল্লিখিত টেস্টের উপকরণ বিদেশ থেকে আনা হয়নি।
এ বিষয়ে ইনমাস চট্টগ্রামের পরিচালক অধ্যাপক পবিত্র কুমার ভট্টাচার্য বলেন, ‘ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগুন লাগার পরও কিছুদিন এ তিনটি পরীক্ষা চলছিল। আগের রি-এজেন্টগুলো শেষ হয়ে যাওয়ায় দুই সপ্তাহ ধরে কিডনি ও ক্যানসার নির্ণয়ে পরীক্ষাগুলো বন্ধ রয়েছে। এখন সমস্যা হলো, এই তিনটি পরীক্ষা বেসরকারিভাবে চট্টগ্রামে কোথাও হয় না। তাই এখন রোগীদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে।’
পবিত্র কুমার আরও বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহে গড়ে প্রায় ১৫০ জন রোগী তিনটি পরীক্ষা করাতে আসেন।
এখন পরীক্ষাগুলো বন্ধ হওয়ায় তাঁরা ঝুঁকিতে পড়ছেন। এ নিয়ে রোগীরাও আমাদের কাছে আসেন। তাঁদের আবার সময় নিয়ে কাউন্সেলিং করতে হয়।’ এই বিষয়ে খুব দ্রুত সংশ্লিষ্টদের নজর দেওয়া উচিত বলেও জানান এই চিকিৎসক।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, বোন স্ক্যান হলো চিকিৎসায় একটি পারমাণবিক ইমেজিং পরীক্ষা, যা হাড়ের বিভিন্ন রোগনির্ণয়, যেমন ফ্র্যাকচার, সংক্রমণ, হাড়ের ক্যানসার এবং অন্যান্য অস্বাভাবিকতা শনাক্তে ব্যবহৃত হয়। এই পরীক্ষায় শরীরে একটি তেজস্ক্রিয় ট্রেসার ইনজেকশন দেওয়া হয়, যা পরে হাড়ে জমা হয় এবং স্ক্যানার দিয়ে হাড়ের একটি বিস্তারিত ছবি তোলা হয়। এটি এক্স-রে বা সিটি স্ক্যানের চেয়েও দ্রুত হাড়ের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে পারে।
অন্যদিকে, রেনোগ্রাম হচ্ছে একটি রেডিও নিউক্লিয়ার ইমেজিং পরীক্ষা, যা কিডনির গঠন এবং কার্যকারিতা মূল্যায়নে ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে একটি তেজস্ক্রিয় ট্রেসার শিরায় ইনজেকশন করা হয় এবং বিশেষ ক্যামেরা ব্যবহার করে কিডনির ছবি তোলা হয়; যাতে দুটি কিডনি সঠিকভাবে কাজ করে কি না এবং এতে কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কি না, তা পরীক্ষা করা হয়।
থাইরয়েড স্ক্যান হলো একটি ইমেজিং পদ্ধতি, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা এবং গঠন পরীক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি থাইরয়েডের আয়োডিন শোষণ করার ক্ষমতা মূল্যায়ন করে এবং হাইপারথাইরয়েডিজম, ক্যানসার বা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা বৃদ্ধি শনাক্ত করতে সাহায্য করে। থাইরয়েড স্ক্যানের দুটি প্রধান পদ্ধতি হলো নিউক্লিয়ার মেডিসিন স্ক্যান এবং আলট্রাসাউন্ড (ইউএসজি) স্ক্যান।
দ্রুততার সঙ্গে এই সংকটের সমাধান না হলে রোগীদের অবস্থা আরও নাজুক হবে বলে মন্তব্য করেন কাপ্তাই থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা আপ্রুমা মারমা।

রি-এজেন্ট সংকটে কিডনি ও ক্যানসারের মতো মরণব্যাধির বিশেষায়িত তিন ধরনের পরীক্ষা হচ্ছে না চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দুই সপ্তাহ ধরে এসব পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। এদিকে বেসরকারি ল্যাবে এসব পরীক্ষা করা যায় না বলে বিপাকে রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে আগুন লাগার পর থেকে এসব টেস্টের রি-এজেন্ট আসছে না। বন্ধ হয়ে যাওয়া পরীক্ষা তিনটি হলো বোন স্ক্যান, রেনোগ্রাম ও থাইরয়েড স্ক্যান। এর মধ্যে বোন স্ক্যান ও রেনোগ্রাম টেস্ট ৩ হাজার টাকা করে এবং থাইরয়েড স্ক্যান টেস্ট ৭০০ টাকা।
জানা গেছে, চমেক হাসপাতাল ক্যাম্পাসের ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন অ্যান্ড অ্যালায়েড সায়েন্সে (ইনমাস) আধুনিক মেশিনের মাধ্যমে কিডনি ও ক্যানসার নির্ণয়ে ওই তিনটি পরীক্ষা করা হয়। তথ্যমতে, গত ১৯ অক্টোবর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্সে ভয়াবহ আগুন লাগে। কার্গো ভিলেজের (পণ্য রাখার স্থান) যে অংশে আগুন লেগেছিল, সেখানে আমদানি করা পণ্য রাখা হয়। সেখানে ওষুধের বিভিন্ন উপকরণও ছিল। আগুনের হাত থেকে সেসব রক্ষা করা যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের পর নতুন করে উল্লিখিত টেস্টের উপকরণ বিদেশ থেকে আনা হয়নি।
এ বিষয়ে ইনমাস চট্টগ্রামের পরিচালক অধ্যাপক পবিত্র কুমার ভট্টাচার্য বলেন, ‘ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগুন লাগার পরও কিছুদিন এ তিনটি পরীক্ষা চলছিল। আগের রি-এজেন্টগুলো শেষ হয়ে যাওয়ায় দুই সপ্তাহ ধরে কিডনি ও ক্যানসার নির্ণয়ে পরীক্ষাগুলো বন্ধ রয়েছে। এখন সমস্যা হলো, এই তিনটি পরীক্ষা বেসরকারিভাবে চট্টগ্রামে কোথাও হয় না। তাই এখন রোগীদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে।’
পবিত্র কুমার আরও বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহে গড়ে প্রায় ১৫০ জন রোগী তিনটি পরীক্ষা করাতে আসেন।
এখন পরীক্ষাগুলো বন্ধ হওয়ায় তাঁরা ঝুঁকিতে পড়ছেন। এ নিয়ে রোগীরাও আমাদের কাছে আসেন। তাঁদের আবার সময় নিয়ে কাউন্সেলিং করতে হয়।’ এই বিষয়ে খুব দ্রুত সংশ্লিষ্টদের নজর দেওয়া উচিত বলেও জানান এই চিকিৎসক।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, বোন স্ক্যান হলো চিকিৎসায় একটি পারমাণবিক ইমেজিং পরীক্ষা, যা হাড়ের বিভিন্ন রোগনির্ণয়, যেমন ফ্র্যাকচার, সংক্রমণ, হাড়ের ক্যানসার এবং অন্যান্য অস্বাভাবিকতা শনাক্তে ব্যবহৃত হয়। এই পরীক্ষায় শরীরে একটি তেজস্ক্রিয় ট্রেসার ইনজেকশন দেওয়া হয়, যা পরে হাড়ে জমা হয় এবং স্ক্যানার দিয়ে হাড়ের একটি বিস্তারিত ছবি তোলা হয়। এটি এক্স-রে বা সিটি স্ক্যানের চেয়েও দ্রুত হাড়ের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে পারে।
অন্যদিকে, রেনোগ্রাম হচ্ছে একটি রেডিও নিউক্লিয়ার ইমেজিং পরীক্ষা, যা কিডনির গঠন এবং কার্যকারিতা মূল্যায়নে ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে একটি তেজস্ক্রিয় ট্রেসার শিরায় ইনজেকশন করা হয় এবং বিশেষ ক্যামেরা ব্যবহার করে কিডনির ছবি তোলা হয়; যাতে দুটি কিডনি সঠিকভাবে কাজ করে কি না এবং এতে কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কি না, তা পরীক্ষা করা হয়।
থাইরয়েড স্ক্যান হলো একটি ইমেজিং পদ্ধতি, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা এবং গঠন পরীক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি থাইরয়েডের আয়োডিন শোষণ করার ক্ষমতা মূল্যায়ন করে এবং হাইপারথাইরয়েডিজম, ক্যানসার বা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা বৃদ্ধি শনাক্ত করতে সাহায্য করে। থাইরয়েড স্ক্যানের দুটি প্রধান পদ্ধতি হলো নিউক্লিয়ার মেডিসিন স্ক্যান এবং আলট্রাসাউন্ড (ইউএসজি) স্ক্যান।
দ্রুততার সঙ্গে এই সংকটের সমাধান না হলে রোগীদের অবস্থা আরও নাজুক হবে বলে মন্তব্য করেন কাপ্তাই থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা আপ্রুমা মারমা।

মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মহাসড়কের গোলচত্বরে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়িতে তল্লাশি করা হয় এবং তাদের কাগজপত্র যাচাই করা হয়। অভিযানের সময় একটি নোয়াহ গাড়ি থেকে ২টি শটগান ২০টি গুলি উদ্ধার করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, উপমহাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়। অসংখ্য জনপদ বিরানভূমিতে পরিণত হয়। উত্তাল মেঘনা নদী এবং তার শাখা-প্রশাখা রূপান্তরিত হয়েছিল লাশের ভাগাড়ে। সে এক ভয়াল দৃশ্য।
৩০ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কালিয়াকৈর-নবীনগর সড়কের চক্রবর্তী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোহাগ হোসেন বলেন, ‘দয়াগাজী বাড়ি মসজিদের সামনে একটি মোটরসাইকেলে মুখোশধারী দুই আরোহী অপর একটি মোটরসাইকেলের আরোহীকে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার দিয়ে আমার সামনে এসে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে