কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার নন্দুলালপুর ইউনিয়নের বড়ুরিয়া বাঁধের খাল পাড়া এলাকা সংলগ্ন গড়াই নদীর পাড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। কয়েক দিনের ব্যবধানে প্রায় আধ কিলোমিটার পাড় ভেঙে বিলীন হয়ে গেছে। এতে গাছপালা, ফসলি জমি, বসত বাড়ি ও নদী পাড়ের সরু রাস্তা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
শনিবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হঠাৎ নদী ভাঙন শুরু হওয়ায় খালপাড়া এলাকায় গড়াই নদীতে প্রায় আধ কিলোমিটার অংশের গাছপালা, ফসলি জমি, বসত বাড়ি, রাস্তা নদীগর্ভে চলে গেছে। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামের বসত বাড়ি ও আবাদি জমি।
ভাঙন এলাকার বাসিন্দা কালোন শেখ বলেন, নদী ভাঙনের কারণে ভীষণ বিপদে আছি। দ্রুত ব্লক দিয়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হোক। নইলে সব শেষ হয়ে যাবে আমাদের।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, এখানে অধিকাংশ জমিতে আম ও লিচু বাগান ছিল। পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বালু উত্তোলন করে। ফলে প্রতি বছরই ভাঙন লাগে। তবে এ বছর অতিরিক্ত পানি বেড়ে যায় নদীতে। তাই পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙনও বাড়ছে।
ভাঙনের বিষয়ে জানতে নন্দনালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নওশের আলীকে ফোন দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সালাহ্ উদ্দিন বলেন, গড়াই নদী ভাঙন প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সকল ভাঙন স্থানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিতান কুমার মণ্ডল বলেন, ভাঙনের বিষয়টি মাত্রই জানতে পেরেছি। ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার নন্দুলালপুর ইউনিয়নের বড়ুরিয়া বাঁধের খাল পাড়া এলাকা সংলগ্ন গড়াই নদীর পাড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। কয়েক দিনের ব্যবধানে প্রায় আধ কিলোমিটার পাড় ভেঙে বিলীন হয়ে গেছে। এতে গাছপালা, ফসলি জমি, বসত বাড়ি ও নদী পাড়ের সরু রাস্তা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
শনিবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হঠাৎ নদী ভাঙন শুরু হওয়ায় খালপাড়া এলাকায় গড়াই নদীতে প্রায় আধ কিলোমিটার অংশের গাছপালা, ফসলি জমি, বসত বাড়ি, রাস্তা নদীগর্ভে চলে গেছে। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামের বসত বাড়ি ও আবাদি জমি।
ভাঙন এলাকার বাসিন্দা কালোন শেখ বলেন, নদী ভাঙনের কারণে ভীষণ বিপদে আছি। দ্রুত ব্লক দিয়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হোক। নইলে সব শেষ হয়ে যাবে আমাদের।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, এখানে অধিকাংশ জমিতে আম ও লিচু বাগান ছিল। পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বালু উত্তোলন করে। ফলে প্রতি বছরই ভাঙন লাগে। তবে এ বছর অতিরিক্ত পানি বেড়ে যায় নদীতে। তাই পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙনও বাড়ছে।
ভাঙনের বিষয়ে জানতে নন্দনালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নওশের আলীকে ফোন দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সালাহ্ উদ্দিন বলেন, গড়াই নদী ভাঙন প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সকল ভাঙন স্থানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিতান কুমার মণ্ডল বলেন, ভাঙনের বিষয়টি মাত্রই জানতে পেরেছি। ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
মেহেরপুরের গাংনীর পুরাতন মটমুড়া এলাকার একটি বাঁশবাগান থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত পরিচয় নবজাতক কন্যাশিশুটির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার (১ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে শিশুটি মারা যায়।
১ ঘণ্টা আগেবাউফল থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ২৩ মার্চ উপজেলার কায়না গ্রামে শাহ-আলমের ছাগল গোবিন্দ ঘরামির জমিতে প্রবেশ করে ঘাস খাওয়া নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উভয়পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে শাহ-আলম গুরুতর আহত হন।
২ ঘণ্টা আগেগাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের ১১টি পদের মধ্যে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য রয়েছে। শূন্য পদগুলো হলো— উপজেলা প্রাণিসম্পদ সহকারী একজন, ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (ভিএফএ) তিনজন, ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (কৃত্রিম প্রজনন) একজন, এবং অফিস সহায়ক একজন। ১৯৯৮ সাল থেকে...
২ ঘণ্টা আগেমোটরসাইকেল চালক নুরুল ইসলাম (৩০) বলেন, প্রতিদিন মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকা বা আমার বাড়ি সিরাজদিখানে যেতে হয়। কিন্তু সেতুর গর্তগুলো এত বড় যে সামান্য অসাবধান হলেই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। গত সপ্তাহেই এক মোটরসাইকেলচালক গর্তে পড়ে আঘাত পেয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে