কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুতায়িত হয়ে একটি পরিবারের সবাই মারা গেছে। তারা সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী ও তাদের মেয়ে। আজ বুধবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার হাউজিং কদমতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- মো. সালাম (৪০), তার স্ত্রী রুপা খাতুন (৩৫) ও মেয়ে সাবা খাতুন (১৩)। এ ঘটনায় ভাতিজা সিয়াম (১৩) আহত হয়েছে। তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. সজীব উদ্দিন স্বাধীন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রুপা খাতুন বিকেল ৪টার দিকে নিজের ঘরে ঝাড়ু দিচ্ছিলেন। এ সময় ঘরের ভেতর ঝুলে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুতায়িত হন। পরে তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যান স্বামী সালাম এবং মেয়ে সাবা। এ সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে তারা তিনজনই ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় ঘটনাস্থলের পাশে থাকা সালামের ভাতিজাও বিদ্যুতায়িত হয়ে গুরুতর আহত হন। তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী রাজিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকেলে সালামের বাড়িতে গিয়ে দেখতে পাই বিদ্যুতায়িত হয়ে সে, তার স্ত্রী, মেয়ে ও ভাতিজা ঘরের মেঝেতে পড়ে রয়েছে। সে সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ৩ জনকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সালামের চাচাতো ভাই সাইদুল আজকের পত্রিকাকে জানান, সালামের শহরের জেলখানা মোড়ের ফটোকপির দোকান রয়েছে। দুপুরে খাবার খাওয়ার জন্য বাড়িতে এসেছিলো। ওই সময় ঘরের ভেতর পরিবারের সবাই অবস্থান করছিল। একদিন আগেই বাড়িতে ইলেকট্রিকের কাজ করিয়েছিলেন বলে জানান তিনি।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. সজীব উদ্দিন স্বাধীন বলেন, তিনজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে তাদের মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য সোহেল আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনজনের লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুতায়িত হয়ে একটি পরিবারের সবাই মারা গেছে। তারা সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী ও তাদের মেয়ে। আজ বুধবার বিকেল ৪টার দিকে সদর উপজেলার হাউজিং কদমতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- মো. সালাম (৪০), তার স্ত্রী রুপা খাতুন (৩৫) ও মেয়ে সাবা খাতুন (১৩)। এ ঘটনায় ভাতিজা সিয়াম (১৩) আহত হয়েছে। তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. সজীব উদ্দিন স্বাধীন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রুপা খাতুন বিকেল ৪টার দিকে নিজের ঘরে ঝাড়ু দিচ্ছিলেন। এ সময় ঘরের ভেতর ঝুলে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুতায়িত হন। পরে তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যান স্বামী সালাম এবং মেয়ে সাবা। এ সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে তারা তিনজনই ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় ঘটনাস্থলের পাশে থাকা সালামের ভাতিজাও বিদ্যুতায়িত হয়ে গুরুতর আহত হন। তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী রাজিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকেলে সালামের বাড়িতে গিয়ে দেখতে পাই বিদ্যুতায়িত হয়ে সে, তার স্ত্রী, মেয়ে ও ভাতিজা ঘরের মেঝেতে পড়ে রয়েছে। সে সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ৩ জনকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সালামের চাচাতো ভাই সাইদুল আজকের পত্রিকাকে জানান, সালামের শহরের জেলখানা মোড়ের ফটোকপির দোকান রয়েছে। দুপুরে খাবার খাওয়ার জন্য বাড়িতে এসেছিলো। ওই সময় ঘরের ভেতর পরিবারের সবাই অবস্থান করছিল। একদিন আগেই বাড়িতে ইলেকট্রিকের কাজ করিয়েছিলেন বলে জানান তিনি।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. সজীব উদ্দিন স্বাধীন বলেন, তিনজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে তাদের মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য সোহেল আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনজনের লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
ফেরত আসা ব্যক্তিরা হলেন: সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার সোনাতলা পূর্বপাড়া গ্রামের পাপিয়া বেগম (৪৬) ও নেয়ামত আলী (৫১), তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা গ্রামের শীলা আক্তার (২৬), তার ছেলে হাবিব মোল্ল্যা (০৯) ও মেয়ে লাবিবা মোল্লা (০৪), খুলনার তেরখাদা এলাকার আবু মুসা (৩৬), তার স্ত্রী আফরোজ মোল্লা (৩৫)...
৯ মিনিট আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে দুলাল পাল (৪৫) নামে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে আহত করে ৮ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার চাপাইর ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুলাল পাল কালিয়াকৈর বাজারে গ্রামীণ জুয়েলার্সের মালিক।
১ ঘণ্টা আগেসুরুজ্জামান সরকারের ভাতিজা খোকন সরকার জানান, তার চাচা-চাচী ও চাচাতো তিন ভাই স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ওই ডুপ্লেক্স ভবনে বসবাস করতেন। রাতে পরিবারের সকলেই ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত ২ টার দিকে ১৪-১৫ জনের একদল ডাকাত জানালার গ্রিল কেটে ভবনের ভেতর প্রবেশ করে। ডাকাত সদস্যরা প্রথমে পরিবারের সদস্যদের হাত-পা বেঁধে ফেলে।
১ ঘণ্টা আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মামুনকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খুঁজে বের করতে হবে, না হলে উত্তরাসহ পুরো ঢাকা ব্লক করে দেওয়া হবে। মানববন্ধনে মামুনের স্ত্রী খাদিজা আক্তার বলেন, ‘আমার স্বামীকে কেন গুম করা হলো? আমি আমার স্বামীকে ফেরত চাই।’
১ ঘণ্টা আগে