ইবি (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
করোনার দীর্ঘ বন্ধে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ও বিভিন্ন হলের প্রাঙ্গণে ঝোপঝাড়ে ভরে গেছে। এতে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় সাপের উপস্থিতি লক্ষ করছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা। ক্যাম্পাসের রাস্তা, ওয়াশরুম ও কক্ষগুলোতে দেখা মিলছে বিষধর সাপের। এতে চরম আতঙ্কে রয়েছেন আবাসিক হলে থাকা শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, গত ৯ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খুলে দেওয়া হয়েছে। এরপর ক্যাম্পাসের প্রায় সর্বত্রই সাপ দেখা যাচ্ছে। সর্বশেষ লালন শাহ হলের ওয়াশরুমে সাপ দেখা গেছে। এ ছাড়া সাদ্দাম হোসেন হলের একটি কক্ষেও সাপ দেখা গেছে। এর আগে ক্যাম্পাসে গোখরো ও কেউটে সাপ পাওয়া গেছে। এতে আবাসিক হলসহ ক্যাম্পাসে চলাচল অনেকটাই অনিরাপদ হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, ক্যাম্পাসের প্রায় সব খানেই বড় বড় ঝোপঝাড়। আবাসিক হল, মফিজ লেক, কেন্দ্রীয় মসজিদ, একাডেমিক বিল্ডিং, শিক্ষকদের আবাসিক ভবনসহ সব জায়গায় আগাছা, লতাপাতা আর ঝোপঝাড়ে পরিপূর্ণ। এসব ঝোপঝাড় থেকে প্রতিনিয়ত সাপ বেরিয়ে আসে। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৩০টি সাপ মারা পড়েছে।
এ প্রসঙ্গে লালন শাহ হলের শিক্ষার্থী মামুন বলেন, হলের চারপাশে ঝোপঝাড় বেড়ে গেছে। ঝোপঝাড় থেকে সাপ ওয়াশরুম, কক্ষসহ বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছে। এর ফলে আমরা আতঙ্কগ্রস্ত। দ্রুত ঝোপঝাড়গুলো পরিষ্কার করার দাবি জানাচ্ছি।
সাদ্দাম হোসেন হলের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান বলেন, ক্যাম্পাসে সাপের কারণে আমরা চরম আতঙ্কে আছি। কখন কোথা থেকে সাপ আসবে সেই চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। বিষয়টি সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট প্রধান টিপু সুলতান বলেন, এগুলো দু-একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। আমরা চেষ্টা করছি সব সময় ক্যাম্পাস পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে। আশা রাখি আগামী এক সপ্তাহর মধ্যে আগাছামুক্ত ক্যাম্পাস উপহার দেব।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, হলের আশপাশের ঝোপঝাড় পরিষ্কার করার জন্য হল প্রভোস্টদের বলা হয়েছে। আমরা দ্রুত এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আবার ঝোপঝাড় পরিষ্কার করতে বলব।
করোনার দীর্ঘ বন্ধে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ও বিভিন্ন হলের প্রাঙ্গণে ঝোপঝাড়ে ভরে গেছে। এতে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় সাপের উপস্থিতি লক্ষ করছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা। ক্যাম্পাসের রাস্তা, ওয়াশরুম ও কক্ষগুলোতে দেখা মিলছে বিষধর সাপের। এতে চরম আতঙ্কে রয়েছেন আবাসিক হলে থাকা শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, গত ৯ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খুলে দেওয়া হয়েছে। এরপর ক্যাম্পাসের প্রায় সর্বত্রই সাপ দেখা যাচ্ছে। সর্বশেষ লালন শাহ হলের ওয়াশরুমে সাপ দেখা গেছে। এ ছাড়া সাদ্দাম হোসেন হলের একটি কক্ষেও সাপ দেখা গেছে। এর আগে ক্যাম্পাসে গোখরো ও কেউটে সাপ পাওয়া গেছে। এতে আবাসিক হলসহ ক্যাম্পাসে চলাচল অনেকটাই অনিরাপদ হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, ক্যাম্পাসের প্রায় সব খানেই বড় বড় ঝোপঝাড়। আবাসিক হল, মফিজ লেক, কেন্দ্রীয় মসজিদ, একাডেমিক বিল্ডিং, শিক্ষকদের আবাসিক ভবনসহ সব জায়গায় আগাছা, লতাপাতা আর ঝোপঝাড়ে পরিপূর্ণ। এসব ঝোপঝাড় থেকে প্রতিনিয়ত সাপ বেরিয়ে আসে। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৩০টি সাপ মারা পড়েছে।
এ প্রসঙ্গে লালন শাহ হলের শিক্ষার্থী মামুন বলেন, হলের চারপাশে ঝোপঝাড় বেড়ে গেছে। ঝোপঝাড় থেকে সাপ ওয়াশরুম, কক্ষসহ বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছে। এর ফলে আমরা আতঙ্কগ্রস্ত। দ্রুত ঝোপঝাড়গুলো পরিষ্কার করার দাবি জানাচ্ছি।
সাদ্দাম হোসেন হলের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান বলেন, ক্যাম্পাসে সাপের কারণে আমরা চরম আতঙ্কে আছি। কখন কোথা থেকে সাপ আসবে সেই চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। বিষয়টি সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট প্রধান টিপু সুলতান বলেন, এগুলো দু-একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। আমরা চেষ্টা করছি সব সময় ক্যাম্পাস পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে। আশা রাখি আগামী এক সপ্তাহর মধ্যে আগাছামুক্ত ক্যাম্পাস উপহার দেব।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, হলের আশপাশের ঝোপঝাড় পরিষ্কার করার জন্য হল প্রভোস্টদের বলা হয়েছে। আমরা দ্রুত এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আবার ঝোপঝাড় পরিষ্কার করতে বলব।
মেহেরপুরের গাংনীর পুরাতন মটমুড়া এলাকার একটি বাঁশবাগান থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত পরিচয় নবজাতক কন্যাশিশুটির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার (১ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে শিশুটি মারা যায়।
১ ঘণ্টা আগেবাউফল থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ২৩ মার্চ উপজেলার কায়না গ্রামে শাহ-আলমের ছাগল গোবিন্দ ঘরামির জমিতে প্রবেশ করে ঘাস খাওয়া নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উভয়পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে শাহ-আলম গুরুতর আহত হন।
২ ঘণ্টা আগেগাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের ১১টি পদের মধ্যে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য রয়েছে। শূন্য পদগুলো হলো— উপজেলা প্রাণিসম্পদ সহকারী একজন, ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (ভিএফএ) তিনজন, ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (কৃত্রিম প্রজনন) একজন, এবং অফিস সহায়ক একজন। ১৯৯৮ সাল থেকে...
২ ঘণ্টা আগেমোটরসাইকেল চালক নুরুল ইসলাম (৩০) বলেন, প্রতিদিন মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকা বা আমার বাড়ি সিরাজদিখানে যেতে হয়। কিন্তু সেতুর গর্তগুলো এত বড় যে সামান্য অসাবধান হলেই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। গত সপ্তাহেই এক মোটরসাইকেলচালক গর্তে পড়ে আঘাত পেয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে