পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি
করোনার কারণে দীর্ঘ ১৮ মাস আলো জ্বলেনি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক হলগুলোতে। শিক্ষার্থীদের পদচারণ না থাকায় এসব এলাকায় ছিল শ্মশানের নীরবতা। সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছে এক জোড়া ঘুঘু। বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলের ৪৩২ নম্বর কক্ষে বাসা বেঁধেছে এরা। পরের প্রজন্মের জন্য ইতিমধ্যে ডিমও দিয়েছে। হল খুলে দেওয়ার পর শিক্ষার্থীদের নজরে আসে এ পাখি যুগলের বাসা, যা এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
লালন শাহ হলের ৪৩২ নম্বর কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেড় বছরের বেশি সময় পর হলে প্রবেশ করে তাঁরা কক্ষের ভেতরে ঢুকেই ঘুঘুর উপস্থিতি টের পেয়ে যান। তাঁদের দেখে পাখিরা উড়তে শুরু করে। এরপর খেয়াল করে দেখেন এরা রান্নার হাঁড়িতে বাসা বেঁধেছে। বাসায় রয়েছে দুটি ডিম। পরে পাখিদের ধরে আরেকটি গামলায় খড়কুটো ও ডিমসহ কক্ষের পাশে রেখে দেওয়া হয়। এরপর সেখানেই ছিল অস্থায়ী বাসা।
ওই রুমের আবাসিক শিক্ষার্থী তৌফিক হোসেন বলেন, ‘এ অনুভূতি সত্যিই অসাধারণ। পাখি পোষা অনেকের কাছেই শখের। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় পাখি ধরে খাঁচায় বন্ধি করে রাখা মানে তার স্বাধীনতা হরণ করা। সব প্রাণীই স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকবে, এটাই প্রত্যাশা। এরই মধ্যে আমি এবং আমার এক বন্ধুর সহযোগিতায় লালন শাহ হলের আমার রুমের পাশে জানালার ওপরের দেয়ালে খড়কুটোসহ পাখির দুটি ডিম রেখে পাখিটিকে বসিয়ে দিয়েছি। আশা করি শিগগিরই এরা ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটিয়ে উড়ে যাবে তাদের আপন ঠিকানায়।’
বাসা বাঁধার মৌসুম ছাড়া সাধারণত ঝাঁকে থাকতে পছন্দ করে ঘুঘু পাখি। ঝোপঝাড়, গাছের ডালে উঁচু বা নিচুতে, পছন্দসই জায়গা পেলেই বাসা বানায় এরা। তবে এ ক্ষেত্রে নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে হলের রুমকেই বেছে নিয়েছে এ পাখি যুগল।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের ঘুঘুরা এখন মোটেই ভালো নেই। সুন্দরবন, সিলেট, পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়-টিলাময় জঙ্গলেও এদের সংখ্যা কমছে। খাবারের অভাব নেই। বাসা বাঁধার জায়গার অভাব নেই। অভাব শুধু ভালোবাসার।
করোনার কারণে দীর্ঘ ১৮ মাস আলো জ্বলেনি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক হলগুলোতে। শিক্ষার্থীদের পদচারণ না থাকায় এসব এলাকায় ছিল শ্মশানের নীরবতা। সুযোগটা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছে এক জোড়া ঘুঘু। বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলের ৪৩২ নম্বর কক্ষে বাসা বেঁধেছে এরা। পরের প্রজন্মের জন্য ইতিমধ্যে ডিমও দিয়েছে। হল খুলে দেওয়ার পর শিক্ষার্থীদের নজরে আসে এ পাখি যুগলের বাসা, যা এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
লালন শাহ হলের ৪৩২ নম্বর কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেড় বছরের বেশি সময় পর হলে প্রবেশ করে তাঁরা কক্ষের ভেতরে ঢুকেই ঘুঘুর উপস্থিতি টের পেয়ে যান। তাঁদের দেখে পাখিরা উড়তে শুরু করে। এরপর খেয়াল করে দেখেন এরা রান্নার হাঁড়িতে বাসা বেঁধেছে। বাসায় রয়েছে দুটি ডিম। পরে পাখিদের ধরে আরেকটি গামলায় খড়কুটো ও ডিমসহ কক্ষের পাশে রেখে দেওয়া হয়। এরপর সেখানেই ছিল অস্থায়ী বাসা।
ওই রুমের আবাসিক শিক্ষার্থী তৌফিক হোসেন বলেন, ‘এ অনুভূতি সত্যিই অসাধারণ। পাখি পোষা অনেকের কাছেই শখের। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় পাখি ধরে খাঁচায় বন্ধি করে রাখা মানে তার স্বাধীনতা হরণ করা। সব প্রাণীই স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকবে, এটাই প্রত্যাশা। এরই মধ্যে আমি এবং আমার এক বন্ধুর সহযোগিতায় লালন শাহ হলের আমার রুমের পাশে জানালার ওপরের দেয়ালে খড়কুটোসহ পাখির দুটি ডিম রেখে পাখিটিকে বসিয়ে দিয়েছি। আশা করি শিগগিরই এরা ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফুটিয়ে উড়ে যাবে তাদের আপন ঠিকানায়।’
বাসা বাঁধার মৌসুম ছাড়া সাধারণত ঝাঁকে থাকতে পছন্দ করে ঘুঘু পাখি। ঝোপঝাড়, গাছের ডালে উঁচু বা নিচুতে, পছন্দসই জায়গা পেলেই বাসা বানায় এরা। তবে এ ক্ষেত্রে নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে হলের রুমকেই বেছে নিয়েছে এ পাখি যুগল।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের ঘুঘুরা এখন মোটেই ভালো নেই। সুন্দরবন, সিলেট, পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়-টিলাময় জঙ্গলেও এদের সংখ্যা কমছে। খাবারের অভাব নেই। বাসা বাঁধার জায়গার অভাব নেই। অভাব শুধু ভালোবাসার।
মেহেরপুরের গাংনীর পুরাতন মটমুড়া এলাকার একটি বাঁশবাগান থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত পরিচয় নবজাতক কন্যাশিশুটির চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বুধবার (১ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে শিশুটি মারা যায়।
১ ঘণ্টা আগেবাউফল থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ২৩ মার্চ উপজেলার কায়না গ্রামে শাহ-আলমের ছাগল গোবিন্দ ঘরামির জমিতে প্রবেশ করে ঘাস খাওয়া নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উভয়পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে শাহ-আলম গুরুতর আহত হন।
২ ঘণ্টা আগেগাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের ১১টি পদের মধ্যে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য রয়েছে। শূন্য পদগুলো হলো— উপজেলা প্রাণিসম্পদ সহকারী একজন, ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (ভিএফএ) তিনজন, ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (কৃত্রিম প্রজনন) একজন, এবং অফিস সহায়ক একজন। ১৯৯৮ সাল থেকে...
২ ঘণ্টা আগেমোটরসাইকেল চালক নুরুল ইসলাম (৩০) বলেন, প্রতিদিন মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকা বা আমার বাড়ি সিরাজদিখানে যেতে হয়। কিন্তু সেতুর গর্তগুলো এত বড় যে সামান্য অসাবধান হলেই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। গত সপ্তাহেই এক মোটরসাইকেলচালক গর্তে পড়ে আঘাত পেয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে