কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, এই বাংলাদেশের জনগণ। এই জনগণের সাথে আমাদের থাকতে হবে, জনগণের পাশে আমাদের থাকতে হবে, জনগণকে আমাদের পাশে রাখতে হবে। যেকোনো মূল্যে আপনাদের এটি নিশ্চিত করতে হবে।’ সেই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে।’
আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কিশোরগঞ্জ শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর যে স্বৈরাচার এ দেশের মানুষের টুঁটি চেপে ধরেছিল, সেই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছে, আন্দোলন করেছে ঐক্যবদ্ধভাবে মানুষ নিজের রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পাবার জন্য। স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনা করছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিছু সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছে, এই প্রস্তাবগুলোর ৯০ শতাংশ প্রস্তাবনা বিএনপি আরও আড়াই বছর আগে দেশের মানুষের সামনে উপস্থাপন করেছে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। ফেব্রুয়ারি মাসে যে নির্বাচনটি হবে, এই নির্বাচনে যদি আমাদের যে ৩১ দফা, আমাদের যে কথাগুলো আপনাদের সামনে মাত্র তুলে ধরলাম, এইগুলোর পক্ষে যদি জনগণের রায় নিয়ে আসতে হয়, আপনারা যারা কিশোরগঞ্জের কাউন্সিলে উপস্থিত আছেন, কাউন্সিলর হিসেবে আপনারা আজকে এককথায় ধানের শীষের যে কয়জন মানুষ উপস্থিত আছেন এবং সমগ্র বাংলাদেশে ধানের শীষের যে কয়জন মানুষ আছে, যে কয়জন মানুষ আজও বেঁচে আছে, আজও দেশে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়, আমাদের সামনে একটি লক্ষ্য থাকতে হবে, সেটি হচ্ছে যেকোনো মূল্যে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার কিছুদিন পরেই জেলা-থানাসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের সাথে ভাগে ভাগে বসেছিলাম। সেই মিটিংয়ে আমি একটা কথা বলেছিলাম স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে কিন্তু অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। প্রায় এক বছর আগে বলা কথা আজ ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। আজকে দেশের স্বার্থের কথা যদি আমরা বিবেচনা করি। দেশের মানুষের অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, অর্থনৈতিক অধিকার যদি প্রতিষ্ঠিত করতে হয়; যা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতি শুরু করে গিয়েছিলেন। যে রাজনীতি বেগম খালেদা জিয়া ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, নারী শিক্ষাসহ গণতন্ত্রের যে অগ্রযাত্রা শুরু করে গিয়েছিলেন, সেই অগ্রযাত্রাকে যদি ধরে রাখতে হয়, যদি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হয়, আমাদের আর বসে থাকার সময় নেই।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আমি জানি বিশাল দল আমাদের। স্বৈরাচারের আমলে প্রায় ৫০ লাখেরও বেশি নেতা-কর্মীর নামে মিথ্যা মামলাই ছিল। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে, যেই দেশের মোট জনসংখ্যাও এর চেয়ে কম। এতসংখ্যক নেতা-কর্মী আমাদের। থাকতেই পারে বিভিন্ন নেতা-কর্মীর বিভিন্ন মতামত। কিন্তু দলে যখন একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়ে যাবে, আমাদের কাজ হচ্ছে দলের সিদ্ধান্তের পেছনে দাঁড়ানো। আপনারা কি কারও ব্যক্তিকর্মী নাকি ধানের শীষের কর্মী। আপনারা জাতীয়তাবাদী শক্তির কর্মী। জাতীয়তাবাদী শক্তি, ধানের শীষের পক্ষ থেকে যখন একটা সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে, আমাদের প্রত্যেকের যারা আমরা দেশনেত্রী খালেদা জিয়া এবং শহীদ জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করি, আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব হবে, সেই সিদ্ধান্তকে যেকোনো মূল্যে বাস্তবায়ন করা। আজকে যারা ঐক্যবদ্ধভাবে এই সম্মেলনকে সফল করলেন। আমরা যদি আগামী ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত প্রত্যেকটা নেতা-কর্মী ইস্পাতের মতো ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, তবে একটা জনরায় আমাদের পক্ষে আনতে সফল হব।’
বিএনপির এই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যেই কথাটা আমি বারবার বলছি, আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে। শহীদ জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যেকটা মানুষকে সচেতন থাকতে হবে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে, এই দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে। এই ব্যাপারে আপনাদের প্রত্যেককে দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। প্রত্যেককে কর্তব্য পালন করতে হবে। যেন দলের সম্পর্কে কেউ বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে। আজকের কাউন্সিলে প্রার্থীদের কাছে যেমন কাউন্সিলর গুরুত্বপূর্ণ, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই বাংলাদেশের জনগণ। এই জনগণের সাথে আমাদের থাকতে হবে, জনগণের পাশে আমাদের থাকতে হবে, জনগণকে আমাদের পাশে রাখতে হবে। যেকোনো মূল্যে আপনাদের এটি নিশ্চিত করতে হবে।’
জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলমের সভাপতিত্বে প্রায় ৯ বছর পর অনুষ্ঠিত হয়েছে জেলা বিএনপির সম্মেলন। পরিচালনা করেছেন সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এতে বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল, এমরান সালেহ প্রিন্স, কোষাধ্যক্ষ রশিদুজ্জামান মিল্লাত, সহসাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ওয়ারেছ আলী মামুন ও আবু ওয়াহাব আকন্দ এবং সদস্য লায়লা বেগম ও শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, এই বাংলাদেশের জনগণ। এই জনগণের সাথে আমাদের থাকতে হবে, জনগণের পাশে আমাদের থাকতে হবে, জনগণকে আমাদের পাশে রাখতে হবে। যেকোনো মূল্যে আপনাদের এটি নিশ্চিত করতে হবে।’ সেই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে।’
আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কিশোরগঞ্জ শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির সম্মেলনে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর যে স্বৈরাচার এ দেশের মানুষের টুঁটি চেপে ধরেছিল, সেই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছে, আন্দোলন করেছে ঐক্যবদ্ধভাবে মানুষ নিজের রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পাবার জন্য। স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনা করছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিছু সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছে, এই প্রস্তাবগুলোর ৯০ শতাংশ প্রস্তাবনা বিএনপি আরও আড়াই বছর আগে দেশের মানুষের সামনে উপস্থাপন করেছে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। ফেব্রুয়ারি মাসে যে নির্বাচনটি হবে, এই নির্বাচনে যদি আমাদের যে ৩১ দফা, আমাদের যে কথাগুলো আপনাদের সামনে মাত্র তুলে ধরলাম, এইগুলোর পক্ষে যদি জনগণের রায় নিয়ে আসতে হয়, আপনারা যারা কিশোরগঞ্জের কাউন্সিলে উপস্থিত আছেন, কাউন্সিলর হিসেবে আপনারা আজকে এককথায় ধানের শীষের যে কয়জন মানুষ উপস্থিত আছেন এবং সমগ্র বাংলাদেশে ধানের শীষের যে কয়জন মানুষ আছে, যে কয়জন মানুষ আজও বেঁচে আছে, আজও দেশে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়, আমাদের সামনে একটি লক্ষ্য থাকতে হবে, সেটি হচ্ছে যেকোনো মূল্যে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার কিছুদিন পরেই জেলা-থানাসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের সাথে ভাগে ভাগে বসেছিলাম। সেই মিটিংয়ে আমি একটা কথা বলেছিলাম স্বৈরাচার বিদায় হয়েছে কিন্তু অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। প্রায় এক বছর আগে বলা কথা আজ ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। আজকে দেশের স্বার্থের কথা যদি আমরা বিবেচনা করি। দেশের মানুষের অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, অর্থনৈতিক অধিকার যদি প্রতিষ্ঠিত করতে হয়; যা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতি শুরু করে গিয়েছিলেন। যে রাজনীতি বেগম খালেদা জিয়া ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, নারী শিক্ষাসহ গণতন্ত্রের যে অগ্রযাত্রা শুরু করে গিয়েছিলেন, সেই অগ্রযাত্রাকে যদি ধরে রাখতে হয়, যদি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হয়, আমাদের আর বসে থাকার সময় নেই।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আমি জানি বিশাল দল আমাদের। স্বৈরাচারের আমলে প্রায় ৫০ লাখেরও বেশি নেতা-কর্মীর নামে মিথ্যা মামলাই ছিল। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে, যেই দেশের মোট জনসংখ্যাও এর চেয়ে কম। এতসংখ্যক নেতা-কর্মী আমাদের। থাকতেই পারে বিভিন্ন নেতা-কর্মীর বিভিন্ন মতামত। কিন্তু দলে যখন একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়ে যাবে, আমাদের কাজ হচ্ছে দলের সিদ্ধান্তের পেছনে দাঁড়ানো। আপনারা কি কারও ব্যক্তিকর্মী নাকি ধানের শীষের কর্মী। আপনারা জাতীয়তাবাদী শক্তির কর্মী। জাতীয়তাবাদী শক্তি, ধানের শীষের পক্ষ থেকে যখন একটা সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে, আমাদের প্রত্যেকের যারা আমরা দেশনেত্রী খালেদা জিয়া এবং শহীদ জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করি, আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব হবে, সেই সিদ্ধান্তকে যেকোনো মূল্যে বাস্তবায়ন করা। আজকে যারা ঐক্যবদ্ধভাবে এই সম্মেলনকে সফল করলেন। আমরা যদি আগামী ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত প্রত্যেকটা নেতা-কর্মী ইস্পাতের মতো ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, তবে একটা জনরায় আমাদের পক্ষে আনতে সফল হব।’
বিএনপির এই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, ‘আরেকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যেই কথাটা আমি বারবার বলছি, আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে। শহীদ জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যেকটা মানুষকে সচেতন থাকতে হবে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে, এই দলের নাম ব্যবহার করে, বিএনপির নাম ব্যবহার করে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। কেউ যেন আমাদের নাম ব্যবহার করে জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে। এই ব্যাপারে আপনাদের প্রত্যেককে দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। প্রত্যেককে কর্তব্য পালন করতে হবে। যেন দলের সম্পর্কে কেউ বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে। আজকের কাউন্সিলে প্রার্থীদের কাছে যেমন কাউন্সিলর গুরুত্বপূর্ণ, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই বাংলাদেশের জনগণ। এই জনগণের সাথে আমাদের থাকতে হবে, জনগণের পাশে আমাদের থাকতে হবে, জনগণকে আমাদের পাশে রাখতে হবে। যেকোনো মূল্যে আপনাদের এটি নিশ্চিত করতে হবে।’
জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলমের সভাপতিত্বে প্রায় ৯ বছর পর অনুষ্ঠিত হয়েছে জেলা বিএনপির সম্মেলন। পরিচালনা করেছেন সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এতে বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল, এমরান সালেহ প্রিন্স, কোষাধ্যক্ষ রশিদুজ্জামান মিল্লাত, সহসাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ওয়ারেছ আলী মামুন ও আবু ওয়াহাব আকন্দ এবং সদস্য লায়লা বেগম ও শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল।
সরকারি একটি প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণে ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কথা ছিল চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদের কুলগাঁও এলাকার দিনমজুর মো. দেলোয়ার হোসেনের (৬৫)। ক্ষতিপূরণের ওই টাকা পেতে তিনি জীবনের শেষ পাঁচ বছর কাটিয়েছেন ডিসি অফিস, ভূমি অফিস আর আদালতের বারান্দায় ঘুরে ঘুরেই। তাও ওই টাকা পাননি। ওই আক্ষেপের মধ্যে
১৬ মিনিট আগেনেত্রকোনায় বিএনপির অর্ধশত নেতা-কর্মী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলে যোগ দিয়েছেন। আজ শনিবার বিকেলে জেলা সদরের আমতলা ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুর বাজারে এক সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁরা দলটিতে যোগ দেন।
৩৩ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আগামীকাল রোববার পূর্ণদিবস কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি ও অ্যাগ্রোনোমি অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার এক্সটেনশন বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল আলীম এই ঘোষণা দেন।
৩৮ মিনিট আগেনোয়াখালীর সুবর্ণচরে অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে শিশুসহ তিনজন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতের ৮টার দিকে উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট ও সোনাপুর সড়কের নূরানী ফিলিং স্টেশনের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগে