যশোরের মনিরামপুরে গ্রাম পর্যায়ে করোনা টিকার প্রথম ডোজ প্রদানের কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার মশ্বিমনগর ইউনিয়নের কিসমত চাকলা গ্রামে টিকা প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হোসেন। ইউনিয়নের লক্ষ্মীকান্তপুর এবং হাজরাকাঠি কেন্দ্রে এ টিকা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, প্রথম দিনে উপজেলার ৫১টি সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) কেন্দ্রে ৩০০ জন এ টিকা নেন। সপ্তাহে দুদিন ইপিআই কেন্দ্রে টিকা প্রদান করা হবে। টিকার নিবন্ধন না থাকলেও যে কেউ এ টিকা নিতে পারবেন।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, সাধারণ মানুষের কষ্ট কমাতে গ্রাম পর্যায়ে টিকা দেওয়ার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। উপজেলায় মোট ৪০৮টি টিকাদান (ইপিআই) কেন্দ্র রয়েছে। প্রতি কেন্দ্রে ৩০০ জন করে মোট ১ লাখ ২২ হাজার ৪০০ জন করোনা টিকার প্রথম ডোজ পাবেন। প্রতি সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার এ টিকা দেওয়া হবে। একেকদিন ৫১টি কেন্দ্রে ১৫ হাজার ৩০০ জন টিকা নিতে পারবেন। পুরো জানুয়ারি মাস জুড়ে এ টিকা প্রদান করা হবে।
যাদের টিকার নিবন্ধন করা নেই তাঁরাও কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে পারবেন। জন্মসনদ বা জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে থাকলে টিকা নিতে পারবেন। যাদের কোনো কাগজপত্র নেই তাঁরা ইউপি চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র নিয়ে আসলে টিকা নিতে পারবেন।
এ বিষয়ে জলকর রোহিতা গ্রামের আবু বকর ছিদ্দিক বলেন, গ্রাম পর্যায়ে করোনা টিকার কার্যক্রমে খুশি টিকা গ্রহীতারা। আমার বাড়ির পাশে আজ টিকা দেওয়া হয়েছে। ভোগান্তি ছাড়াই সবাই টিকা নিতে পেড়েছেন।
খেদাপাড়া ইউনিয়নে দায়িত্বরত স্বাস্থ্যকর্মী মহিতোষ কুমার বলেন, আজকে ইউনিয়নের তিনটি ইপিআই কেন্দ্রে ৯০০ জনকে আমরা তিনজন স্বাস্থ্যকর্মী মিলে করোনার টিকার প্রথম ডোজ দিয়েছি। যাদের টিকার রেজিস্ট্রেশন ছিল না তাঁদের নাম-ঠিকানা লিখে নিয়ে টিকা দেওয়া হয়েছে।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শুভ্রা রানী দেবনাথ বলেন, সাধারণ মানুষের সুবিধার কথা চিন্তা করে গ্রামপর্যায়ে করোনার টিকা দেওয়া শুরু করা হয়েছে। পুরো জানুয়ারি মাস জুড়ে সপ্তাহে দুদিন করে এ টিকা দেওয়া হবে।
যশোরের মনিরামপুরে গ্রাম পর্যায়ে করোনা টিকার প্রথম ডোজ প্রদানের কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার মশ্বিমনগর ইউনিয়নের কিসমত চাকলা গ্রামে টিকা প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হোসেন। ইউনিয়নের লক্ষ্মীকান্তপুর এবং হাজরাকাঠি কেন্দ্রে এ টিকা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, প্রথম দিনে উপজেলার ৫১টি সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) কেন্দ্রে ৩০০ জন এ টিকা নেন। সপ্তাহে দুদিন ইপিআই কেন্দ্রে টিকা প্রদান করা হবে। টিকার নিবন্ধন না থাকলেও যে কেউ এ টিকা নিতে পারবেন।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, সাধারণ মানুষের কষ্ট কমাতে গ্রাম পর্যায়ে টিকা দেওয়ার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। উপজেলায় মোট ৪০৮টি টিকাদান (ইপিআই) কেন্দ্র রয়েছে। প্রতি কেন্দ্রে ৩০০ জন করে মোট ১ লাখ ২২ হাজার ৪০০ জন করোনা টিকার প্রথম ডোজ পাবেন। প্রতি সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার এ টিকা দেওয়া হবে। একেকদিন ৫১টি কেন্দ্রে ১৫ হাজার ৩০০ জন টিকা নিতে পারবেন। পুরো জানুয়ারি মাস জুড়ে এ টিকা প্রদান করা হবে।
যাদের টিকার নিবন্ধন করা নেই তাঁরাও কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে পারবেন। জন্মসনদ বা জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে থাকলে টিকা নিতে পারবেন। যাদের কোনো কাগজপত্র নেই তাঁরা ইউপি চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র নিয়ে আসলে টিকা নিতে পারবেন।
এ বিষয়ে জলকর রোহিতা গ্রামের আবু বকর ছিদ্দিক বলেন, গ্রাম পর্যায়ে করোনা টিকার কার্যক্রমে খুশি টিকা গ্রহীতারা। আমার বাড়ির পাশে আজ টিকা দেওয়া হয়েছে। ভোগান্তি ছাড়াই সবাই টিকা নিতে পেড়েছেন।
খেদাপাড়া ইউনিয়নে দায়িত্বরত স্বাস্থ্যকর্মী মহিতোষ কুমার বলেন, আজকে ইউনিয়নের তিনটি ইপিআই কেন্দ্রে ৯০০ জনকে আমরা তিনজন স্বাস্থ্যকর্মী মিলে করোনার টিকার প্রথম ডোজ দিয়েছি। যাদের টিকার রেজিস্ট্রেশন ছিল না তাঁদের নাম-ঠিকানা লিখে নিয়ে টিকা দেওয়া হয়েছে।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শুভ্রা রানী দেবনাথ বলেন, সাধারণ মানুষের সুবিধার কথা চিন্তা করে গ্রামপর্যায়ে করোনার টিকা দেওয়া শুরু করা হয়েছে। পুরো জানুয়ারি মাস জুড়ে সপ্তাহে দুদিন করে এ টিকা দেওয়া হবে।
বাগেরহাট-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমিরুল আলম মিলনসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রাজধানীতে চালানো অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা সদর দক্ষিণে লালমাই পাহাড়ে আবারও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের সন্ধান মিলেছে। উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামে (চারাবাড়ি) বসতঘর নির্মাণের জন্য মাটি খননের সময় ঘরের দেয়াল ও প্রাচীন কাঠামোর অংশবিশেষ পাওয়া যায়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী নগরীর শ্রীরামপুর এলাকায় পদ্মা নদীর একটি বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ১১০ মিটার দৈর্ঘ্যের ওই বাঁধ সংস্কারে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সে হিসাবে প্রতি মিটারে খরচ ১ লাখ ৪৭ হাজার ২৭৩ টাকা। আর প্রতি ফুটে খরচ পড়ছে ৪৪ হাজার ৪৮১ টাকা। অভিযোগ উঠেছে...
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় মৎস্য বিভাগের নেওয়া ৪৬ কোটি টাকার একটি প্রকল্প চলছে। এরপরও মৎস্য বিভাগের ছয়টি হ্যাচারির মধ্যে মাত্র দুটি সচল। বাকিগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। সেগুলোয় ডিম ফোটানোর সাকুলার ও সিস্টেন ট্রাংকের অবস্থা করুণ।
৮ ঘণ্টা আগে