চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ‘ফলে পুষ্টি অর্থ বেশ, স্মার্ট কৃষির বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যে তিন দিনব্যাপী ফলমেলা-২০২৪ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা খামারবাড়ি প্রাঙ্গণে মেলাটির উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা। তবে ক্ষুদ্র পরিসরে এই মেলায় মাত্র চারটি স্টল বসেছে। এর মধ্যে তিনটি ফলের।
মেলা উপলক্ষে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ মিলনায়তনে এক আলোচনাসভাও অনুষ্ঠিত হয়। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা। তিনি বলেন, ‘দেশীয় ফল এই মেলায় রাখা হয়েছে। আমাদের ছোট সোনামণিদের অনেকেই ডেউয়া, করমচা, চালতা ফল দেখেনি। স্কুলের শিক্ষার্থীদের দেখার সুযোগ করে দেওয়া জন্য প্রেসক্লাবের সভাপতি মহোদয় বলেছেন, ‘আমরা প্রস্তাব করেছি। তরুণ ও শিশুদের দেখার যে সুযোগ কৃষি দপ্তর করে দিয়েছে, সে জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
ফলমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজিব হাসান কচি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক মোমরেজ আলী ও কায়সার ইকবাল, কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন পাহলোয়ান প্রমুখ।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, চুয়াডাঙ্গা জেলার চার উপজেলার মধ্যে তিনটি উপজেলা কৃষি দপ্তর এই মেলায় অংশ নিলেও আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষি দপ্তরের স্টল নেই। মেলায় সদর উপজেলা, দামুড়হুদা ও জীবননগর উপজেলা কৃষি অফিস এবং জেলা হর্টিকালচার সেন্টার অংশ নিয়েছে। জেলা হর্টিকালচার সেন্টারের স্টলে ফল নেই। সেখানে শুধু গাছের চারা। এ ছাড়া মেলায় অংশ নেওয়া বাকি তিনটি স্টলে দেশি ফলের কমবেশি উপস্থিতি থাকলেও বেশির ভাগই কেনার সুযোগ নেই।
তবে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, দেশি ফলের প্রচার তুলে ধরতে এই মেলা আয়োজন। যাঁরা এখানে অংশ নিয়েছেন, তাঁদের ঠিকানা দেওয়া হবে। এখান থেকে ফল কিনতেও পারবেন। ফলের চারা কোথায় পাওয়া যায় এবং পরিচর্যাসহ সবকিছুই জানার সুযোগ এই মেলায় আছে।’
উল্লেখ্য, মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে কৃষকদের মধ্যে ফলদ বৃক্ষের চারা বিতরণ ও খামারবাড়ি প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসক একটি ফলদ বৃক্ষ রোপণ করেন।
চুয়াডাঙ্গায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ‘ফলে পুষ্টি অর্থ বেশ, স্মার্ট কৃষির বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যে তিন দিনব্যাপী ফলমেলা-২০২৪ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা খামারবাড়ি প্রাঙ্গণে মেলাটির উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা। তবে ক্ষুদ্র পরিসরে এই মেলায় মাত্র চারটি স্টল বসেছে। এর মধ্যে তিনটি ফলের।
মেলা উপলক্ষে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ মিলনায়তনে এক আলোচনাসভাও অনুষ্ঠিত হয়। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা। তিনি বলেন, ‘দেশীয় ফল এই মেলায় রাখা হয়েছে। আমাদের ছোট সোনামণিদের অনেকেই ডেউয়া, করমচা, চালতা ফল দেখেনি। স্কুলের শিক্ষার্থীদের দেখার সুযোগ করে দেওয়া জন্য প্রেসক্লাবের সভাপতি মহোদয় বলেছেন, ‘আমরা প্রস্তাব করেছি। তরুণ ও শিশুদের দেখার যে সুযোগ কৃষি দপ্তর করে দিয়েছে, সে জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
ফলমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজিব হাসান কচি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক মোমরেজ আলী ও কায়সার ইকবাল, কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন পাহলোয়ান প্রমুখ।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, চুয়াডাঙ্গা জেলার চার উপজেলার মধ্যে তিনটি উপজেলা কৃষি দপ্তর এই মেলায় অংশ নিলেও আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষি দপ্তরের স্টল নেই। মেলায় সদর উপজেলা, দামুড়হুদা ও জীবননগর উপজেলা কৃষি অফিস এবং জেলা হর্টিকালচার সেন্টার অংশ নিয়েছে। জেলা হর্টিকালচার সেন্টারের স্টলে ফল নেই। সেখানে শুধু গাছের চারা। এ ছাড়া মেলায় অংশ নেওয়া বাকি তিনটি স্টলে দেশি ফলের কমবেশি উপস্থিতি থাকলেও বেশির ভাগই কেনার সুযোগ নেই।
তবে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, দেশি ফলের প্রচার তুলে ধরতে এই মেলা আয়োজন। যাঁরা এখানে অংশ নিয়েছেন, তাঁদের ঠিকানা দেওয়া হবে। এখান থেকে ফল কিনতেও পারবেন। ফলের চারা কোথায় পাওয়া যায় এবং পরিচর্যাসহ সবকিছুই জানার সুযোগ এই মেলায় আছে।’
উল্লেখ্য, মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে কৃষকদের মধ্যে ফলদ বৃক্ষের চারা বিতরণ ও খামারবাড়ি প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসক একটি ফলদ বৃক্ষ রোপণ করেন।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৬ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১৩ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
১৭ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২১ মিনিট আগে