চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের চৌগাছায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের বাবলাগাছে ধাক্কা দিলে শহিদুল ইসলাম (৩৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। শহিদুল উপজেলার স্বরূপদাহ ইউনিয়নের জলকর মাধবপুর গ্রামের নবাব হোসেনের ছেলে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মাশিলা বাজার সড়কের ধুনারখাল নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক জয়নুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শহিদুলের চাচা মিঠু হোসেন বলেন, ‘ওই সড়ক দিয়ে মাশিলার দিকে যাওয়ার পথে ধুনারখাল নামক স্থানে এসে দেখি দুজন লোক রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে ধরে রেখেছেন। তাঁরা আমাকে বলেন, ‘ভাই, ছবি তুলে একটু ফেসবুকে দিয়ে দেন (আত্মীয়স্বজন যেন জানতে পারে সে জন্য)। বাবলাগাছে ধাক্কা লেগে ছেলেটির এই অবস্থা হয়েছে। তখন তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার মতো কোনো যানবাহন সড়কে ছিল না। ছবি তুলতে গিয়ে দেখি আমারই আপন ভাইপো শহিদুল।’
মিঠু হোসেন আরও বলেন, মোটরসাইকেলটি রাস্তার পাশে ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে ছিল। এরপর কোনোভাবে একটি গাড়ি ম্যানেজ করে হাসপাতালে নিয়ে আসি। এখানে আসার পরও কিছুটা নড়াচড়া করছিল। এর পরই সে মারা যায়।
শহিদুলের স্ত্রী জানান, ‘সকাল ৬টায় চৌগাছা সরকারি শাহাদৎ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়া মেয়েকে শহরের এক শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে দিতে ছোট ভাইয়ের নতুন কেনা একটি মোটরসাইকেলে করে চৌগাছায় যান শহিদুল। এরপর মোবাইল ফোনে সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে এসে দেখি তাঁর লাশ।’
তিনি আরও জানান, তাঁর স্বামী সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য ৯ লাখ টাকা জমা দিয়েছেন। ভিসাও হয়ে গেছে। আরও ৩ লাখ টাকা দিয়ে এক মাসের মধ্যেই সিঙ্গাপুরে যাওয়ার কথা ছিল।
চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক জয়নুল ইসলাম বলেন, সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে লাশটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছি।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
যশোরের চৌগাছায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের বাবলাগাছে ধাক্কা দিলে শহিদুল ইসলাম (৩৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। শহিদুল উপজেলার স্বরূপদাহ ইউনিয়নের জলকর মাধবপুর গ্রামের নবাব হোসেনের ছেলে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে মাশিলা বাজার সড়কের ধুনারখাল নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক জয়নুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শহিদুলের চাচা মিঠু হোসেন বলেন, ‘ওই সড়ক দিয়ে মাশিলার দিকে যাওয়ার পথে ধুনারখাল নামক স্থানে এসে দেখি দুজন লোক রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে ধরে রেখেছেন। তাঁরা আমাকে বলেন, ‘ভাই, ছবি তুলে একটু ফেসবুকে দিয়ে দেন (আত্মীয়স্বজন যেন জানতে পারে সে জন্য)। বাবলাগাছে ধাক্কা লেগে ছেলেটির এই অবস্থা হয়েছে। তখন তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার মতো কোনো যানবাহন সড়কে ছিল না। ছবি তুলতে গিয়ে দেখি আমারই আপন ভাইপো শহিদুল।’
মিঠু হোসেন আরও বলেন, মোটরসাইকেলটি রাস্তার পাশে ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে ছিল। এরপর কোনোভাবে একটি গাড়ি ম্যানেজ করে হাসপাতালে নিয়ে আসি। এখানে আসার পরও কিছুটা নড়াচড়া করছিল। এর পরই সে মারা যায়।
শহিদুলের স্ত্রী জানান, ‘সকাল ৬টায় চৌগাছা সরকারি শাহাদৎ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়া মেয়েকে শহরের এক শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে দিতে ছোট ভাইয়ের নতুন কেনা একটি মোটরসাইকেলে করে চৌগাছায় যান শহিদুল। এরপর মোবাইল ফোনে সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে এসে দেখি তাঁর লাশ।’
তিনি আরও জানান, তাঁর স্বামী সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য ৯ লাখ টাকা জমা দিয়েছেন। ভিসাও হয়ে গেছে। আরও ৩ লাখ টাকা দিয়ে এক মাসের মধ্যেই সিঙ্গাপুরে যাওয়ার কথা ছিল।
চৌগাছা থানার উপপরিদর্শক জয়নুল ইসলাম বলেন, সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে লাশটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেছি।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে