যশোর প্রতিনিধি
যশোরে আদালত চত্বরে সিনিয়র আইনজীবী কাজী ফরিদুল ইসলাম ও ব্যারিস্টার একেএম মোর্ত্তজার সমর্থকদের মধ্যে মারামারি ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
মামলা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বিষয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে আজ সোমবার বেলা ১টার দিকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ফরিদুল ইসলাম একটি মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী। ওই মামলার বাদীর অনুপস্থিতিতে মামলার আপসনামা (প্রত্যাহার) স্বাক্ষর করতে বলেন। কিন্তু কাজী ফরিদুল ইসলাম সাক্ষর করতে রাজি হননি। এতে ক্ষিপ্ত হন ব্যারিস্টার একেএম মোর্ত্তজা ও তাঁর সহযোগীরা। এ সময় তারা কাজী ফরিদুল ইসলামকে লাঞ্ছিত করেন।
খবর পেয়ে অন্য আইনজীবীরা ঘটনাস্থলে এসে ব্যারিস্টার একেএম গোলাম মোর্ত্তজা ও তাঁর সহযোগীদের ওপর হামলা চালান। এ সময় একটি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় আদালত চত্বরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। একই সঙ্গে ব্যারিস্টার একেএম গোলাম মোর্ত্তজা ও তাঁর সহযোগীদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
অ্যাডভোকেট কাজী ফরিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাদীর অনুপস্থিতিতে মামলার প্রত্যাহারপত্রে সাক্ষর করতে বলা হয়। এতে রাজি হইনি। তখন আমাকে হুমকি দেয়—আমি ইংল্যান্ডের ব্যারিস্টার, আপনাকে দেখে নিব। তখন আমি বলি, আপনার কথায় সাক্ষর করব না। এরপর সে ১০ থেকে ১২ জন লোক নিয়ে এসে ঘিরে ধরে ভিডিও শুরু করে। তখন আমি বলি সরো আমি যাব। তখন জুনিয়ররা (আইনজীবী) এসে ওদের বলে সিনিয়রের সঙ্গে বেয়াদবি করছ কেন! তখন ওরা বলে, কিসের সিনিয়র, এখনই ব্যবস্থা নিচ্ছি। এরপর পর পুলিশ চলে আসে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ব্যারিস্টার একেএম মোর্ত্তজা বলেন, ‘আমার মায়ের একটি মামলার আইনজীবী ফরিদুল ইসলাম। মাকে নিয়ে তার কাছে গিয়েছিলাম। মামলা প্রত্যাহারের কাগজে বাদী ও আইনজীবীর সাক্ষর দরকার হয়। তাকে সাক্ষর করতে বলা হলে তিনি করেননি। উল্টো হুমকি-ধমকি দেন। একপর্যায়ে ফোন করে লোকজন ডেকে এনে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমার গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান সাংবাদিকদের বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। এ বিষয়ে কোনো পক্ষই অভিযোগ দেয়নি।’
যশোরে আদালত চত্বরে সিনিয়র আইনজীবী কাজী ফরিদুল ইসলাম ও ব্যারিস্টার একেএম মোর্ত্তজার সমর্থকদের মধ্যে মারামারি ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়েছেন।
মামলা প্রত্যাহার সংক্রান্ত বিষয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে আজ সোমবার বেলা ১টার দিকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ফরিদুল ইসলাম একটি মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী। ওই মামলার বাদীর অনুপস্থিতিতে মামলার আপসনামা (প্রত্যাহার) স্বাক্ষর করতে বলেন। কিন্তু কাজী ফরিদুল ইসলাম সাক্ষর করতে রাজি হননি। এতে ক্ষিপ্ত হন ব্যারিস্টার একেএম মোর্ত্তজা ও তাঁর সহযোগীরা। এ সময় তারা কাজী ফরিদুল ইসলামকে লাঞ্ছিত করেন।
খবর পেয়ে অন্য আইনজীবীরা ঘটনাস্থলে এসে ব্যারিস্টার একেএম গোলাম মোর্ত্তজা ও তাঁর সহযোগীদের ওপর হামলা চালান। এ সময় একটি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় আদালত চত্বরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। একই সঙ্গে ব্যারিস্টার একেএম গোলাম মোর্ত্তজা ও তাঁর সহযোগীদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
অ্যাডভোকেট কাজী ফরিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাদীর অনুপস্থিতিতে মামলার প্রত্যাহারপত্রে সাক্ষর করতে বলা হয়। এতে রাজি হইনি। তখন আমাকে হুমকি দেয়—আমি ইংল্যান্ডের ব্যারিস্টার, আপনাকে দেখে নিব। তখন আমি বলি, আপনার কথায় সাক্ষর করব না। এরপর সে ১০ থেকে ১২ জন লোক নিয়ে এসে ঘিরে ধরে ভিডিও শুরু করে। তখন আমি বলি সরো আমি যাব। তখন জুনিয়ররা (আইনজীবী) এসে ওদের বলে সিনিয়রের সঙ্গে বেয়াদবি করছ কেন! তখন ওরা বলে, কিসের সিনিয়র, এখনই ব্যবস্থা নিচ্ছি। এরপর পর পুলিশ চলে আসে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ব্যারিস্টার একেএম মোর্ত্তজা বলেন, ‘আমার মায়ের একটি মামলার আইনজীবী ফরিদুল ইসলাম। মাকে নিয়ে তার কাছে গিয়েছিলাম। মামলা প্রত্যাহারের কাগজে বাদী ও আইনজীবীর সাক্ষর দরকার হয়। তাকে সাক্ষর করতে বলা হলে তিনি করেননি। উল্টো হুমকি-ধমকি দেন। একপর্যায়ে ফোন করে লোকজন ডেকে এনে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমার গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান সাংবাদিকদের বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। এ বিষয়ে কোনো পক্ষই অভিযোগ দেয়নি।’
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৬ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৭ ঘণ্টা আগে