ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা দিতে এসে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুই নেতা আটক হয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগের পরীক্ষার হল থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন শাখা ছাত্রলীগের উপ-আপ্যায়নবিষয়ক সম্পাদক মাঝহারুল ইসলাম নাঈম ও সাদ্দাম হোসেন হল ছাত্রলীগ নেতা মারুফ আহমেদ। এ সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাঁদের মারধর করেন।
জানা গেছে, সমাজকল্যাণ বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হলে অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিযুক্ত দুই নেতা পরীক্ষা দিতে আসেন। বিষয়টি ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা অনুষদ ভবনে জড়ো হয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিষদের নেতারা উপস্থিত হয়ে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে তাঁদের উদ্ধার করে থানায় সোপর্দ করে।
এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলেন, আন্দোলন চলাকালে আটক এ দুই নেতা বিভিন্নভাবে শিক্ষার্থীদের হুমকি দিয়েছেন। এর আগে তাঁরা শিক্ষার্থীদের মারধর ও ক্যাম্পাসে মারামারিতে জড়িয়েছেন। আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের পরে দেখে নেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন। তাঁরা আজ পরীক্ষা দিতে এসে ইচ্ছাকৃতভাবে ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছেন। এ রকম সন্ত্রাসীরা কীভাবে পরীক্ষা দিতে আসার সাহস পায়, তা জানতে চাই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রক্টরিয়াল বডির সহায়তায় তাঁদের থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্য হিসেবে তাঁদের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ জমা আছে কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা দিতে এসে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুই নেতা আটক হয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগের পরীক্ষার হল থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন শাখা ছাত্রলীগের উপ-আপ্যায়নবিষয়ক সম্পাদক মাঝহারুল ইসলাম নাঈম ও সাদ্দাম হোসেন হল ছাত্রলীগ নেতা মারুফ আহমেদ। এ সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাঁদের মারধর করেন।
জানা গেছে, সমাজকল্যাণ বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হলে অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিযুক্ত দুই নেতা পরীক্ষা দিতে আসেন। বিষয়টি ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা অনুষদ ভবনে জড়ো হয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিষদের নেতারা উপস্থিত হয়ে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে তাঁদের উদ্ধার করে থানায় সোপর্দ করে।
এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলেন, আন্দোলন চলাকালে আটক এ দুই নেতা বিভিন্নভাবে শিক্ষার্থীদের হুমকি দিয়েছেন। এর আগে তাঁরা শিক্ষার্থীদের মারধর ও ক্যাম্পাসে মারামারিতে জড়িয়েছেন। আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের পরে দেখে নেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন। তাঁরা আজ পরীক্ষা দিতে এসে ইচ্ছাকৃতভাবে ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছেন। এ রকম সন্ত্রাসীরা কীভাবে পরীক্ষা দিতে আসার সাহস পায়, তা জানতে চাই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রক্টরিয়াল বডির সহায়তায় তাঁদের থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্য হিসেবে তাঁদের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ জমা আছে কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১২ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে