ইবি প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া মোড় থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ মিছিল ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘সন্ত্রাসীদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘বিচার চাই, বিচার চাই, সন্ত্রাসীদের বিচার চাই’, ‘লেগেছে রে, লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’ স্লোগান দেন।
এ সময় ইবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক নাহিদ বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন শেখ হাসিনা যখন শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলে সম্বোধন করেছিলেন, তখন ছাত্র-জনতা রাজাকার, রাজাকার বলে এর জবাব দিয়েছিল। সুতরাং নতুন বা পুরোনো—কোনো পক্ষ যদি এই ছাত্র-জনতার পেছনে লাগতে আসে, ছাত্র-জনতা তাদের ছেড়ে দেবে না।’
সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, ‘প্রথমে আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই যে, রাত সাড়ে ৯টায় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আপনারা বিক্ষোভ মিছিল সম্পন্ন করেছেন। জুলাই আন্দোলনে যখন ছাত্রলীগ হামলা করেছিল, তখন আমরা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। বর্তমান সময়ের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ করব।’
তিনি বলেন, ‘কুয়েটে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে, সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। দেশ সংস্কারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন নিরলসভাবে কাজ করছে, তখন সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ধাপগুলোতে এগিয়ে দিচ্ছেন কি না, সেই প্রশ্ন রেখে গেলাম।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘আমি একটি কথা বলতে চাই, বিগত ১৬ বছরের অন্যায়, দুর্নীতি ও অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারির শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন। আমরা দেখতে চাই, বিগত ১৬ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কারা নিয়োগ পেয়েছে, কত টাকা দিয়ে নিয়োগ পেয়েছে। এই সময়ে নিয়োগপ্রাপ্ত অধিকাংশ শিক্ষকই পড়াশোনা করাতে অক্ষম। নতুন বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটি নিশ্চিত করতে না পারে, তাহলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াব।’
ছাত্রলীগ প্রসঙ্গে সুইট বলেন, ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্রলীগ নেতাকে যদি থানায় দিতে পারেন, তাহলে প্রত্যেকের বিনিময়ে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হবে। ছাত্রলীগ নেতাকে ধরে আইনের হাতে তুলে দিন। আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে ছাত্রলীগকে রুখে দেব।’
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের জিয়া মোড় থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ মিছিল ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আমার ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘সন্ত্রাসীদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘বিচার চাই, বিচার চাই, সন্ত্রাসীদের বিচার চাই’, ‘লেগেছে রে, লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’ স্লোগান দেন।
এ সময় ইবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহসমন্বয়ক নাহিদ বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন শেখ হাসিনা যখন শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলে সম্বোধন করেছিলেন, তখন ছাত্র-জনতা রাজাকার, রাজাকার বলে এর জবাব দিয়েছিল। সুতরাং নতুন বা পুরোনো—কোনো পক্ষ যদি এই ছাত্র-জনতার পেছনে লাগতে আসে, ছাত্র-জনতা তাদের ছেড়ে দেবে না।’
সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, ‘প্রথমে আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই যে, রাত সাড়ে ৯টায় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আপনারা বিক্ষোভ মিছিল সম্পন্ন করেছেন। জুলাই আন্দোলনে যখন ছাত্রলীগ হামলা করেছিল, তখন আমরা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। বর্তমান সময়ের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ করব।’
তিনি বলেন, ‘কুয়েটে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে, সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। দেশ সংস্কারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন নিরলসভাবে কাজ করছে, তখন সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ধাপগুলোতে এগিয়ে দিচ্ছেন কি না, সেই প্রশ্ন রেখে গেলাম।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘আমি একটি কথা বলতে চাই, বিগত ১৬ বছরের অন্যায়, দুর্নীতি ও অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারির শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন। আমরা দেখতে চাই, বিগত ১৬ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কারা নিয়োগ পেয়েছে, কত টাকা দিয়ে নিয়োগ পেয়েছে। এই সময়ে নিয়োগপ্রাপ্ত অধিকাংশ শিক্ষকই পড়াশোনা করাতে অক্ষম। নতুন বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটি নিশ্চিত করতে না পারে, তাহলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াব।’
ছাত্রলীগ প্রসঙ্গে সুইট বলেন, ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্রলীগ নেতাকে যদি থানায় দিতে পারেন, তাহলে প্রত্যেকের বিনিময়ে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হবে। ছাত্রলীগ নেতাকে ধরে আইনের হাতে তুলে দিন। আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে ছাত্রলীগকে রুখে দেব।’
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ১১ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল শনিবার কুশখালী ও কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এ হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
১৬ মিনিট আগেতামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
৩৪ মিনিট আগেবগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
১ ঘণ্টা আগে