প্রতিনিধি, শালিখা, মাগুরা
মাগুরা জেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১১ জন চিকিৎসকের ৭টি পদই শূন্য। কর্মরত আছেন মাত্র চারজন। প্রতিদিন বহির্বিভাগে কয়েকশত রোগী চিকিৎসা নিতে আসলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। শুধু তাই নয় চিকিৎসক ছাড়াও প্রতিটি বিভাগেই রয়েছে জনবলের ঘাটতি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি কনসালট্যান্ট পদে কোনো চিকিৎসক নেই। সার্জারি ও অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না থাকায় এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো অপারেশন হয় না। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীর ৫৫টি পদ থাকলেও কর্মরত আছেন ৩৩ জন, চতুর্থ শ্রেণির ১৯টি পদের মধ্যে ১৩টি পদ শূন্য রয়েছে। মাঠ পর্যায়ে ২৪ জন স্বাস্থ্য সহকারীর মধ্যে শূন্য রয়েছে ১১টি পদ, যার কারণে ব্যাহত হচ্ছে ইপিআইয়ের কাজ। ২০০২ সালে প্রাপ্ত এক্সে-রে মেশিনটি অকেজো থাকায় এক্সে-রে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সেবা নিতে আসা রোগীরা। ফলে দরিদ্রপীড়িত অঞ্চলের রোগীরা স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রবিউল ইসলামের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনিবলেন, `এই কমপ্লেক্সে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন স্টাফের সংকট আছে। এর মধ্যেও এই করোনার সময়ে স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে রোগীদের আশানুরূপ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। ডাক্তারের সংকট নিরসন ও আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজিত হলে আমরা এলাকার সাধারণ মানুষকে উন্নত সেবা দিতে সক্ষম হব।
ডা. রবিউল আরও বলেন, ``এখানে করোনার টিকাদানের শুরু থেকে টিকাদান অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছি। এ পর্যন্ত এ উপজেলায় মোট প্রথম ডোজ ২৮ হাজার ৫৩৯ জনকে এবং ২য় ডোজ ১৪ হাজার ২৯১ জনকে দেওয়া হয়েছে। জনসংখ্যার অনুপাতে টিকা দেওয়ার দিক থেকে মাগুরা জেলার চার উপজেলার মধ্যে শালিখা এখনো প্রথম স্থানে।
মাগুরার শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ৩১ শয্যা নিয়ে হাসপাতালের যাত্রা শুরু উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসা এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নতুন ভবন নির্মিত হয় ২০১৬ সালে, পরবর্তীতে ৫০ শয্যা চালু হয় ২০১৯ সালে।
মাগুরা জেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১১ জন চিকিৎসকের ৭টি পদই শূন্য। কর্মরত আছেন মাত্র চারজন। প্রতিদিন বহির্বিভাগে কয়েকশত রোগী চিকিৎসা নিতে আসলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। শুধু তাই নয় চিকিৎসক ছাড়াও প্রতিটি বিভাগেই রয়েছে জনবলের ঘাটতি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি কনসালট্যান্ট পদে কোনো চিকিৎসক নেই। সার্জারি ও অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না থাকায় এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো অপারেশন হয় না। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীর ৫৫টি পদ থাকলেও কর্মরত আছেন ৩৩ জন, চতুর্থ শ্রেণির ১৯টি পদের মধ্যে ১৩টি পদ শূন্য রয়েছে। মাঠ পর্যায়ে ২৪ জন স্বাস্থ্য সহকারীর মধ্যে শূন্য রয়েছে ১১টি পদ, যার কারণে ব্যাহত হচ্ছে ইপিআইয়ের কাজ। ২০০২ সালে প্রাপ্ত এক্সে-রে মেশিনটি অকেজো থাকায় এক্সে-রে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সেবা নিতে আসা রোগীরা। ফলে দরিদ্রপীড়িত অঞ্চলের রোগীরা স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রবিউল ইসলামের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনিবলেন, `এই কমপ্লেক্সে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন স্টাফের সংকট আছে। এর মধ্যেও এই করোনার সময়ে স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে রোগীদের আশানুরূপ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। ডাক্তারের সংকট নিরসন ও আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজিত হলে আমরা এলাকার সাধারণ মানুষকে উন্নত সেবা দিতে সক্ষম হব।
ডা. রবিউল আরও বলেন, ``এখানে করোনার টিকাদানের শুরু থেকে টিকাদান অব্যাহতভাবে চালিয়ে যাচ্ছি। এ পর্যন্ত এ উপজেলায় মোট প্রথম ডোজ ২৮ হাজার ৫৩৯ জনকে এবং ২য় ডোজ ১৪ হাজার ২৯১ জনকে দেওয়া হয়েছে। জনসংখ্যার অনুপাতে টিকা দেওয়ার দিক থেকে মাগুরা জেলার চার উপজেলার মধ্যে শালিখা এখনো প্রথম স্থানে।
মাগুরার শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ৩১ শয্যা নিয়ে হাসপাতালের যাত্রা শুরু উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসা এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নতুন ভবন নির্মিত হয় ২০১৬ সালে, পরবর্তীতে ৫০ শয্যা চালু হয় ২০১৯ সালে।
একসময় নদী ছিল এই দেশের মেরুদণ্ড। নৌকাই ছিল চলাচলের প্রধান মাধ্যম। সময় বদলেছে, নদী সরে গেছে পেছনে, তবে নৌকার চাহিদা হারিয়ে যায়নি। বরং প্রকৃতির আচমকা রূপে যখন আগাম বৃষ্টি নামে, তখন আবার ফিরেও আসে নৌকার প্রয়োজন। ঠিক যেমনটা ঘটেছে এ বছর।
৮ মিনিট আগেঅসুস্থ মাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেরি হওয়ায় পরীক্ষা দিতে না পারা শিক্ষার্থীর বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে আদিবা নামে ১৯ মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) রাত ৮টায় উপজেলার সাহেবাবাদ ইউনিয়নের ছাতিয়ানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশু আদিবা ওই গ্রামের রাজ্জাক মাস্টার বাড়ির কাপড় ব্যবসায়ী মুমিত মুনসীর মেয়ে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় রেলের জমি থেকে অস্থায়ী মণ্ডপ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। উচ্ছেদের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মাধ্যমে অনেকে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে অভিযোগ করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে