সাইফুল মাসুম ও সৌগত বসু, খুলনা থেকে
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। নির্বাচনী আচারবিধিতে রঙিন পোস্টার বা ফেস্টুন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও খুলনার রূপসা বাস টার্মিনালে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে রেক্সিনের তৈরি দুটি রঙিন ফেস্টুন লাগানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রূপসা বাস টার্মিনালের ওপরে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে বড় করে রঙিন বিলবোর্ড লাগানো হয়েছে। সেখানে লেখা রয়েছে, ‘কর্মে ঘেরা উন্নয়নে ফেরা, খুলনা হবে সবার সেরা।’ আসন্ন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন-২০২৩-এ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ভাইকে নৌকা মার্কায় ভোট দিন।
ফেস্টুনটি লাগানো হয়েছে মো. খেলাফত হাওলাদারের সৌজন্যে। তিনি কেসেসির ২২ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন পরিচালনা ইউনিট কমিটির যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন। একই রকম ফেস্টুন আরেকটি লাগানো হয়েছে মো. বাদল সেপাইয়ের সৌজন্যে। তিনি ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন।
অথচ সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালায় বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ ছবি ও প্রতীক ছাড়া অন্য কারও নাম, ছবি বা প্রতীক ছাপাতে কিংবা ব্যবহার করতে পারবেন না। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী প্রতীক ব্যবহার বা প্রদর্শনের জন্য একাধিক রং ব্যবহার করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রঙিন পোস্টার কোথাও লাগানো হয়নি। এমন কোনো তথ্য আমাদের কাছে নেই। সুষ্ঠু-সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন যাতে অনুষ্ঠিত হয়, তার জন্য আমরা কাজ করছি।’
এবারের কেসিসি নির্বাচন ইতিহাসের নজিরবিহীন হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, কেসিসি নির্বাচনের মেয়র পদে এবার পাঁচজন প্রার্থী হয়েছেন। তাঁরা হলেন—আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা), জাপার শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা), স্বতন্ত্রপ্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক (দেয়াল ঘড়ি) ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল)। আগামী ১২ জুন খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিমালা ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। নির্বাচনী আচারবিধিতে রঙিন পোস্টার বা ফেস্টুন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও খুলনার রূপসা বাস টার্মিনালে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে রেক্সিনের তৈরি দুটি রঙিন ফেস্টুন লাগানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রূপসা বাস টার্মিনালের ওপরে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে বড় করে রঙিন বিলবোর্ড লাগানো হয়েছে। সেখানে লেখা রয়েছে, ‘কর্মে ঘেরা উন্নয়নে ফেরা, খুলনা হবে সবার সেরা।’ আসন্ন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন-২০২৩-এ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ভাইকে নৌকা মার্কায় ভোট দিন।
ফেস্টুনটি লাগানো হয়েছে মো. খেলাফত হাওলাদারের সৌজন্যে। তিনি কেসেসির ২২ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন পরিচালনা ইউনিট কমিটির যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন। একই রকম ফেস্টুন আরেকটি লাগানো হয়েছে মো. বাদল সেপাইয়ের সৌজন্যে। তিনি ২২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন।
অথচ সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালায় বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ ছবি ও প্রতীক ছাড়া অন্য কারও নাম, ছবি বা প্রতীক ছাপাতে কিংবা ব্যবহার করতে পারবেন না। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী প্রতীক ব্যবহার বা প্রদর্শনের জন্য একাধিক রং ব্যবহার করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রঙিন পোস্টার কোথাও লাগানো হয়নি। এমন কোনো তথ্য আমাদের কাছে নেই। সুষ্ঠু-সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন যাতে অনুষ্ঠিত হয়, তার জন্য আমরা কাজ করছি।’
এবারের কেসিসি নির্বাচন ইতিহাসের নজিরবিহীন হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, কেসিসি নির্বাচনের মেয়র পদে এবার পাঁচজন প্রার্থী হয়েছেন। তাঁরা হলেন—আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা), জাপার শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা), স্বতন্ত্রপ্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান মুশফিক (দেয়াল ঘড়ি) ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল)। আগামী ১২ জুন খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে