খুলনা প্রতিনিধি
তীব্র শীতে খুলনা বিভাগের ছয় জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের পাঠদান বন্ধ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মোবাইলে খুদে বার্তা পাঠিয়ে বিদ্যালয় প্রধানকে বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। ওই সব এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
খুলনা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শেখ অহিদুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার ভোরে মোবাইল ফোনের খুদে বার্তার মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোর প্রধানকে বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরে সকাল ১০টার দিকে বিদ্যালয়গুলোতে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আবহাওয়ার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।’ তবে নির্দেশনা দিতে দেরি হওয়ায় সাতক্ষীরায় মঙ্গলবার ছুটি দেওয়া হয়নি বলেও জানান তিনি।
জানা যায়, দেশে চলতি মাসে তীব্র শীতের কারণে খুলনা মহানগরীসহ জেলার এক হাজার ১৫৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একই কারণে যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আমিরুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ মঙ্গলবার খুলনায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা খুলনায় চলতি বছরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।’
এ বিষয়ে খুলনা বিভাগীয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপপরিচালক খো. রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তীব্র শীতের কারণে খুলনা বিভাগের খুলনা, সাতক্ষীরা, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় দুদিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আবহাওয়া বিবেচনা করে বুধবার এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এদিকে জেলাগুলোতে বন্ধের নির্দেশনা পৌঁছানোর আগে বহু শিক্ষার্থী স্কুলে গিয়ে ছুটির কথা জানতে পেরে বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়।
তীব্র শীতে খুলনা বিভাগের ছয় জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের পাঠদান বন্ধ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মোবাইলে খুদে বার্তা পাঠিয়ে বিদ্যালয় প্রধানকে বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। ওই সব এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
খুলনা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শেখ অহিদুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার ভোরে মোবাইল ফোনের খুদে বার্তার মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোর প্রধানকে বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরে সকাল ১০টার দিকে বিদ্যালয়গুলোতে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আবহাওয়ার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।’ তবে নির্দেশনা দিতে দেরি হওয়ায় সাতক্ষীরায় মঙ্গলবার ছুটি দেওয়া হয়নি বলেও জানান তিনি।
জানা যায়, দেশে চলতি মাসে তীব্র শীতের কারণে খুলনা মহানগরীসহ জেলার এক হাজার ১৫৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একই কারণে যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ আমিরুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ মঙ্গলবার খুলনায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা খুলনায় চলতি বছরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।’
এ বিষয়ে খুলনা বিভাগীয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপপরিচালক খো. রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তীব্র শীতের কারণে খুলনা বিভাগের খুলনা, সাতক্ষীরা, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় দুদিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আবহাওয়া বিবেচনা করে বুধবার এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এদিকে জেলাগুলোতে বন্ধের নির্দেশনা পৌঁছানোর আগে বহু শিক্ষার্থী স্কুলে গিয়ে ছুটির কথা জানতে পেরে বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হয়।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে