কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
আগামীকাল বুধবার মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৯তম জন্মবার্ষিকী। এ উপলক্ষে যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বুধবার থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী মধুমেলার আয়োজন করা হয়েছে। মধুমেলার উদ্বোধন করবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
জানা গেছে, মহাকবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সাগরদাঁড়িতে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলার আয়োজন করা হয়েছে। মধুমেলায় দর্শনার্থীদের বিনোদনের জন্য মধুমঞ্চে কেশবপুর ও যশোর শিল্পীগোষ্ঠীর পাশাপাশি দেশবরেণ্য কবি, সাহিত্যিক ও শিল্পীদের পরিবেশনার পাশাপাশি প্যান্ডেলে সার্কাস, জাদু প্রদর্শনী ও মৃত্যুকূপের আয়োজন করা হয়েছে। থাকবে শিশুদের জন্য নাগরদোলাসহ বিভিন্ন আয়োজন। এ ছাড়া কুটিরশিল্পসহ গ্রামীণ পসরাও বসানো হবে। এবারের মধুমেলার অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে কৃষিমেলা।
এ বিষয়ে কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মধুমেলা উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব এম এম আরাফাত হোসেন বলেন, সাগরদাঁড়িতে মধুমেলা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদ্যাপন লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
উল্লেখ্য, ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার তথা বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম ব্যক্তিত্ব ছিলেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোরের কেশবপুর উপজেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামের জমিদার দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর বাবা জমিদার রাজ নারায়ণ দত্ত আর মা জাহ্নবী দেবী। তিনি ‘পদ্মাবতী’ নাটক, ‘একেই বলে সভ্যতা’ ও ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নামের দুটি প্রহসন, ‘মেঘনাদবধ কাব্য’, ‘ব্রজাঙ্গনা কাব্য’, ‘কৃষ্ণকুমারী’ নাটক, ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ ও ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’ রচনা করেন।
একই সঙ্গে বাংলা সাহিত্যে গাম্ভীর্যপূর্ণ অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক ছিলেন তিনি। ১৮৫৩ সালে মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেন। তখন থেকে তাঁর নামের সঙ্গে ‘মাইকেল’ যুক্ত হয়। পরবর্তী সময়ে ১৮৭৩ সালের ২৯ জুন আলিপুর জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
আগামীকাল বুধবার মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৯তম জন্মবার্ষিকী। এ উপলক্ষে যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বুধবার থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী মধুমেলার আয়োজন করা হয়েছে। মধুমেলার উদ্বোধন করবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
জানা গেছে, মহাকবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সাগরদাঁড়িতে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলার আয়োজন করা হয়েছে। মধুমেলায় দর্শনার্থীদের বিনোদনের জন্য মধুমঞ্চে কেশবপুর ও যশোর শিল্পীগোষ্ঠীর পাশাপাশি দেশবরেণ্য কবি, সাহিত্যিক ও শিল্পীদের পরিবেশনার পাশাপাশি প্যান্ডেলে সার্কাস, জাদু প্রদর্শনী ও মৃত্যুকূপের আয়োজন করা হয়েছে। থাকবে শিশুদের জন্য নাগরদোলাসহ বিভিন্ন আয়োজন। এ ছাড়া কুটিরশিল্পসহ গ্রামীণ পসরাও বসানো হবে। এবারের মধুমেলার অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে কৃষিমেলা।
এ বিষয়ে কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মধুমেলা উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব এম এম আরাফাত হোসেন বলেন, সাগরদাঁড়িতে মধুমেলা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদ্যাপন লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
উল্লেখ্য, ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার তথা বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম ব্যক্তিত্ব ছিলেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোরের কেশবপুর উপজেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামের জমিদার দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর বাবা জমিদার রাজ নারায়ণ দত্ত আর মা জাহ্নবী দেবী। তিনি ‘পদ্মাবতী’ নাটক, ‘একেই বলে সভ্যতা’ ও ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নামের দুটি প্রহসন, ‘মেঘনাদবধ কাব্য’, ‘ব্রজাঙ্গনা কাব্য’, ‘কৃষ্ণকুমারী’ নাটক, ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ ও ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলী’ রচনা করেন।
একই সঙ্গে বাংলা সাহিত্যে গাম্ভীর্যপূর্ণ অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক ছিলেন তিনি। ১৮৫৩ সালে মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেন। তখন থেকে তাঁর নামের সঙ্গে ‘মাইকেল’ যুক্ত হয়। পরবর্তী সময়ে ১৮৭৩ সালের ২৯ জুন আলিপুর জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
৪ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৮ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে