প্রতিনিধি
খুলনা: তরমুজ নিয়ে কত কথাই না হলো। কেজি দরে বিক্রি ঠেকাতে হাটে নামলেন ম্যাজিস্ট্রেটও। কিছু জায়গায় দাম নির্ধারণ করে দিল প্রশাসন। তবুও যেন তরমুজের দামে লাগাম টানা যাচ্ছিল না। পুরো রমজান এভাবেই চলেছে। কিন্তু হঠাৎ করেই কে যেন তরমুজের বাজারে জল ঢেলে দিল। প্রশাসনের কোনো হস্তক্ষেপে ছাড়াই এক লাফে অর্ধেকে নেমে গেল তরমুজের দাম।
তরমুজের দাম কমে যাওয়ার পেছনে অবশ্য কাজ করেছে অর্থনীতির ধ্রুপদী সূত্র। ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই আর চাহিদা নেই এই মৌসুমী ফলের। এমনটাই হয়েছে খুলনায়। বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের দুদিন আগে থেকে তরমুজের দাম নিম্নমুখী। এখনো তা অব্যাহত। তাঁরা বলছেন, সরবরাহ কম। কিন্তু অর্থনীতির ভাষায় সরবরাহ কম থাকলে দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কথা। হয়েছে উল্টো।
রোজার মধ্যে যে তরমুজ কেজি প্রতি ৫০ টাকা দরে বিক্রি হতো, সেটি এখন ২৫ টাকায় নেমে এসেছে। তবুও ক্রেতা নেই।
খুলনা পুরাতন রেল স্টেশন কাঁচা ও পাকা ফলের আড়তে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, তরমুজের দোকানে ভিড় নেই। আড়ত ও দোকান মালিকেরা অলস দিন পার করছেন। তরমুজ ব্যবসায়ী মো. আলম সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়েকদিন ধরেই তরমুজের দাম কম। ক্রেতা নেই বললেই চলে। ঈদের দুদিন আগে থেকে দাম পড়তে শুরু করেছে, এখনো কমছে।
নগরীর ময়লাপোতা মোড়ের তরমুজ বিক্রেতা মো. সোহাগ হাওলাদার জানান, এক সপ্তাহ ধরে ফলটির দাম কমেছে। তিনি পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি করেন। প্রতি পিস ১২০ থেকে ১৫০ টাকা। তাঁর দোকানে প্রচুর তরমুজ। কিন্তু ক্রেতাদের আগ্রহ কম থাকায় আজ দুদিন তরমুজের বেচাকেনা খুব কম। একই কথা জানালেন শান্তিধাম মোড়ের বিক্রেতা তাহের। তিনি বলেন, রোজার সময় তরমুজের ব্যবসা ভালো ছিল। ঈদের দুদিন আগ থেকে বেচাকেনা পড়ে গেছে। আজও একই অবস্থা।
ডাকবাংলো এলাকায় কথা হয় ক্রেতা আবু শাহাদাৎ রনির সঙ্গে। তিনি বলেন, 'তরমুজের দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে আসেনি। দুই বছর আগেও তিনি ১৫ টাকা দরে তরমুজ কিনেছেন। তবে এবার তরমুজের দাম রোজার মাসে যেভাবে বেড়েছিল, তা তিনি গত বছরও দেখেননি। তা ছাড়া বৃদ্ধি পাবে না কেন? তিন হাত বদলের পর আমরা এটি পেয়ে থাকি। ফড়িয়া, আড়তদার ও খুচরা দোকানি। তিন স্তরের টাকা আমাদের পকেট থেকেই যায়। তা ছাড়া বাজারে নতুন ফলের আগমন ঘটেছে। জনগণ তরমুজ এখন এত দামে আর খেতে চাইবে না।'
কাঁচা ও পাকা ফলের আড়ত দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হায়দার পাটোয়ারি বলেন, বাজারে নতুন ফল আসতে শুরু করেছে। তা ছাড়া নতুন ফলের কারণে এখন তরমুজের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ কমেছে। তাই দামও কমে গেছে।
খুলনা: তরমুজ নিয়ে কত কথাই না হলো। কেজি দরে বিক্রি ঠেকাতে হাটে নামলেন ম্যাজিস্ট্রেটও। কিছু জায়গায় দাম নির্ধারণ করে দিল প্রশাসন। তবুও যেন তরমুজের দামে লাগাম টানা যাচ্ছিল না। পুরো রমজান এভাবেই চলেছে। কিন্তু হঠাৎ করেই কে যেন তরমুজের বাজারে জল ঢেলে দিল। প্রশাসনের কোনো হস্তক্ষেপে ছাড়াই এক লাফে অর্ধেকে নেমে গেল তরমুজের দাম।
তরমুজের দাম কমে যাওয়ার পেছনে অবশ্য কাজ করেছে অর্থনীতির ধ্রুপদী সূত্র। ঈদের কয়েক দিন আগে থেকেই আর চাহিদা নেই এই মৌসুমী ফলের। এমনটাই হয়েছে খুলনায়। বিক্রেতারা বলছেন, ঈদের দুদিন আগে থেকে তরমুজের দাম নিম্নমুখী। এখনো তা অব্যাহত। তাঁরা বলছেন, সরবরাহ কম। কিন্তু অর্থনীতির ভাষায় সরবরাহ কম থাকলে দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কথা। হয়েছে উল্টো।
রোজার মধ্যে যে তরমুজ কেজি প্রতি ৫০ টাকা দরে বিক্রি হতো, সেটি এখন ২৫ টাকায় নেমে এসেছে। তবুও ক্রেতা নেই।
খুলনা পুরাতন রেল স্টেশন কাঁচা ও পাকা ফলের আড়তে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, তরমুজের দোকানে ভিড় নেই। আড়ত ও দোকান মালিকেরা অলস দিন পার করছেন। তরমুজ ব্যবসায়ী মো. আলম সরদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়েকদিন ধরেই তরমুজের দাম কম। ক্রেতা নেই বললেই চলে। ঈদের দুদিন আগে থেকে দাম পড়তে শুরু করেছে, এখনো কমছে।
নগরীর ময়লাপোতা মোড়ের তরমুজ বিক্রেতা মো. সোহাগ হাওলাদার জানান, এক সপ্তাহ ধরে ফলটির দাম কমেছে। তিনি পিস হিসেবে তরমুজ বিক্রি করেন। প্রতি পিস ১২০ থেকে ১৫০ টাকা। তাঁর দোকানে প্রচুর তরমুজ। কিন্তু ক্রেতাদের আগ্রহ কম থাকায় আজ দুদিন তরমুজের বেচাকেনা খুব কম। একই কথা জানালেন শান্তিধাম মোড়ের বিক্রেতা তাহের। তিনি বলেন, রোজার সময় তরমুজের ব্যবসা ভালো ছিল। ঈদের দুদিন আগ থেকে বেচাকেনা পড়ে গেছে। আজও একই অবস্থা।
ডাকবাংলো এলাকায় কথা হয় ক্রেতা আবু শাহাদাৎ রনির সঙ্গে। তিনি বলেন, 'তরমুজের দাম এখনো সহনীয় পর্যায়ে আসেনি। দুই বছর আগেও তিনি ১৫ টাকা দরে তরমুজ কিনেছেন। তবে এবার তরমুজের দাম রোজার মাসে যেভাবে বেড়েছিল, তা তিনি গত বছরও দেখেননি। তা ছাড়া বৃদ্ধি পাবে না কেন? তিন হাত বদলের পর আমরা এটি পেয়ে থাকি। ফড়িয়া, আড়তদার ও খুচরা দোকানি। তিন স্তরের টাকা আমাদের পকেট থেকেই যায়। তা ছাড়া বাজারে নতুন ফলের আগমন ঘটেছে। জনগণ তরমুজ এখন এত দামে আর খেতে চাইবে না।'
কাঁচা ও পাকা ফলের আড়ত দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হায়দার পাটোয়ারি বলেন, বাজারে নতুন ফল আসতে শুরু করেছে। তা ছাড়া নতুন ফলের কারণে এখন তরমুজের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ কমেছে। তাই দামও কমে গেছে।
পাবনার আতাইকুলায় অভিযান চালিয়ে জাল টাকাসহ সংঘবদ্ধ চক্রের চার সদস্যকে আটক করেছে র্যাব। এ সময় ৫৩ হাজার জাল টাকা ও কিছু নগদ টাকা জব্দ করা হয়েছে। গতকাল রোববার (২২ জুন) সন্ধ্যায় তাঁদের আটক করা হয়।
৬ মিনিট আগেঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) সাবিনা আক্তার তুহিনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (২৩ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১২ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে ৩৪ হাজার ইয়াবাসহ তিন রোহিঙ্গা ভাইকে আটক করেছে বিজিবি।
১৫ মিনিট আগেপাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৈশপ্রহরী হত্যায় জড়িত সন্দেহে সাতটি পরিবারের ১০টি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। এতে দুই সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। খেয়ে না খেয়ে কাটছে তাদের দিন। এরই মধ্যে হত্যায় জড়িত দুই আসামি ও ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের মামলায় তিন আসামিকে..
২৪ মিনিট আগে