তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় টানা চার দিনের প্রবল বর্ষণে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় তলিয়ে গেছে। শত শত মাছের ঘের ফসলী জমি ও বসতবাড়িতে পানি থই থই করছে। এসব এলাকার মানুষ বাড়ি-ঘর ছেড়ে গবাদিপশু নিয়ে রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। অনেকে গবাদিপশু নিয়ে নিকট আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
আজ সোমবার এসব এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম তলিয়ে গেছে। এসব গ্রামের মাছের ঘের, কৃষি ফসল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, খেলার মাঠ পানিতে তলিয়ে গেছে। নলকূপ তলিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। এসব গ্রামের মানুষ গবাদিপশু নিয়ে উঁচু রাস্তার ওপর আশ্রয় নিয়েছেন। রান্নার ব্যবস্থা না থাকায় প্রায় অভুক্ত অবস্থায় দিন পার করছেন তাঁরা।
বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারী ও শিশুরা। গত দুদিন ধরে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় এনজিওদের সহযোগিতায় এলাকাবাসী ও জনপ্রতিনিধিরা স্বেচ্ছাশ্রমে এসব এলাকার পানি সরানোর কাজ করছেন।
আজ সকাল থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা ওবায়দুল হক উপজেলা নগরঘাটা, তালা সদরসহ বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে পানি সরানোর উদ্যোগ নিয়েছেন। নিজে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন খাস খাল দখলমুক্ত করে পানি নামানোর ব্যবস্থা করছেন।
জালালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এম মফিদুল হক লিটু জানান, তাঁর ইউনিয়নের সবকটি গ্রাম তলিয়ে গেছে। এলাকার অধিকাংশ ঘের ও ফসলি জমি ভেসে গেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মসজিদ মন্দির এমনকি মানুষের বাড়িঘরে পানিতে তলিয়েছে।
উপজেলা পানি কমিটির সাধারণ সম্পাদক মীর জিল্লুর রহমান জানান, উপজেলার টিআরএম কার্যকর থাকলে এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতো না। অপরিকল্পিত নদী খনন, সংযোগ খাল উন্মুক্ত না থাকা এই উপজেলায় জলাবদ্ধতার মূল কারণ। এখনই যদি পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তাহলে তালাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সকল উপজেলা পানির নিচে তলিয়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন বলেন, উপজেলাব্যাপী কৃষি ফসলের ক্ষতির তথ্য সংগ্রহ করছি। এখনো চূড়ান্ত তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা স্নিগ্ধা খাঁ বাবলি বলেন, উপজেলায় ৫২০টি মাছের ঘের সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ৮২৭ দশমিক ৪৫ মেট্রিকটন মাছ ভেসে গেছে।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা ওবায়দুল হক বলেন, ‘এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য সব ইউপি ও সরকারি দপ্তরে তথ্য চাওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকের কাছে সমাধানের জন্য আর্থিক চাহিদা দেওয়া হয়েছে। পানি দ্রুত নামানোর জন্য ইউএনওর সঙ্গে বিভিন্ন খাল পরিষ্কার করছি।’
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় টানা চার দিনের প্রবল বর্ষণে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় তলিয়ে গেছে। শত শত মাছের ঘের ফসলী জমি ও বসতবাড়িতে পানি থই থই করছে। এসব এলাকার মানুষ বাড়ি-ঘর ছেড়ে গবাদিপশু নিয়ে রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন। অনেকে গবাদিপশু নিয়ে নিকট আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
আজ সোমবার এসব এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম তলিয়ে গেছে। এসব গ্রামের মাছের ঘের, কৃষি ফসল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, খেলার মাঠ পানিতে তলিয়ে গেছে। নলকূপ তলিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। এসব গ্রামের মানুষ গবাদিপশু নিয়ে উঁচু রাস্তার ওপর আশ্রয় নিয়েছেন। রান্নার ব্যবস্থা না থাকায় প্রায় অভুক্ত অবস্থায় দিন পার করছেন তাঁরা।
বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারী ও শিশুরা। গত দুদিন ধরে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় এনজিওদের সহযোগিতায় এলাকাবাসী ও জনপ্রতিনিধিরা স্বেচ্ছাশ্রমে এসব এলাকার পানি সরানোর কাজ করছেন।
আজ সকাল থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা ওবায়দুল হক উপজেলা নগরঘাটা, তালা সদরসহ বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে পানি সরানোর উদ্যোগ নিয়েছেন। নিজে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন খাস খাল দখলমুক্ত করে পানি নামানোর ব্যবস্থা করছেন।
জালালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এম মফিদুল হক লিটু জানান, তাঁর ইউনিয়নের সবকটি গ্রাম তলিয়ে গেছে। এলাকার অধিকাংশ ঘের ও ফসলি জমি ভেসে গেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মসজিদ মন্দির এমনকি মানুষের বাড়িঘরে পানিতে তলিয়েছে।
উপজেলা পানি কমিটির সাধারণ সম্পাদক মীর জিল্লুর রহমান জানান, উপজেলার টিআরএম কার্যকর থাকলে এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতো না। অপরিকল্পিত নদী খনন, সংযোগ খাল উন্মুক্ত না থাকা এই উপজেলায় জলাবদ্ধতার মূল কারণ। এখনই যদি পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তাহলে তালাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সকল উপজেলা পানির নিচে তলিয়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন বলেন, উপজেলাব্যাপী কৃষি ফসলের ক্ষতির তথ্য সংগ্রহ করছি। এখনো চূড়ান্ত তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা স্নিগ্ধা খাঁ বাবলি বলেন, উপজেলায় ৫২০টি মাছের ঘের সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ৮২৭ দশমিক ৪৫ মেট্রিকটন মাছ ভেসে গেছে।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা ওবায়দুল হক বলেন, ‘এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য সব ইউপি ও সরকারি দপ্তরে তথ্য চাওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকের কাছে সমাধানের জন্য আর্থিক চাহিদা দেওয়া হয়েছে। পানি দ্রুত নামানোর জন্য ইউএনওর সঙ্গে বিভিন্ন খাল পরিষ্কার করছি।’
সহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
৮ মিনিট আগেনাটোর-বগুড়া মহাসড়কে সিংড়ার শেরকোল এলাকায় ধানের ট্রাক থেকে চাঁদাবাজির সময় বিএনপি নেতাসহ তিনজনকে আটক করেছেন সেনাবাহিনী সদস্যরা। আটককৃতরা হলেন শেরকোল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক পলাশ আহমেদ ও জয়নাল আবেদীনের অনুসারী মিলন হোসেন। আটকের পর তাদেরকে...
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর হাউজিং এলাকা থেকে মিরাজ হোসেন শান্ত নামে এক যুবলীগ নেতাকে অবরুদ্ধ করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে হাউজিং সরকারি আবাসিক এলাকার সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগে