বাগেরহাট প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরের দিকে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’র প্রভাবে বাগেরহাট জেলা জুড়ে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল থেকেই বাগেরহাটের সব উপজেলাতেই বৃষ্টি শুরু হয়। সময় বাড়ার সঙ্গে বাড়ছে বৃষ্টির পরিমাণও। এই হঠাৎ এই বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েছেন ধান চাষিরা।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সুপার সাইক্লোন হয়ে উপকূলে আঘাত হানার কথা রয়েছে ঘূর্ণিঝড় অশনির। বাগেরহাটসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে দুই নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বাগেরহাট সদর উপজেলার ডেমা ইউনিয়নের ধান চাষি নাজমুল শেখ বলেন, ‘ঈদের আগের দিন থেকে অনেক বৃষ্টি ছিল। গত দুই তিন বৃষ্টি না থাকায় আমরা ধান কেটে মাঠে রেখেছিলাম। বাড়ি আনার আগেই সব শেষ হয়ে গেল।’
কচুয়া উপজেলার নরেন্দ্রপুর গ্রামের শেখ রুস্তম আলী বলেন, ‘আল্লাহর রহমতে ধান কেটে মাড়াই করে ঘরে তুলতে পেরেছি। কিন্তু কুটা (খড়) নিয়ে খুব বিপদে পড়েছি। বৃষ্টির পানিতে কুটা নষ্ট হলে গরু-বাছুরকে কী খাওয়াবো!
মোংলা উপজেলার চিলা এলাকার বাসিন্দা ফিরোজ শেখ বলেন, ‘ঝড়ের পূর্বাভাস যখন থাকে তখন আকাশে মেঘ দেখলেই আমাদের নির্ঘুম রাত কাটে। সিডরে ঘর বাড়ি সবকিছু হারিয়েছি। এখন নদীর পাড়ে কোনোরকম ঘর বানিয়ে থাকি। নতুন করে আবার ঝড় আসছে। ঘর বাড়ি যদি আবার নদীতে চলে যায়, পরিবার নিয়ে গাছের নিচে থাকা ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় থাকবে না।’
এ বিষয়ে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক খোন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করীম বলেন, ‘জেলার ৩৪৪টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি অফিসের পাকা ভবন প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় শুকনা খাবার এবং সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে আমাদের।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় অশনির ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সিপিবি, রেড ক্রিসেন্ট, উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সবাই প্রস্তুত আছে। বাগেরহাটে বর্তমানে ২ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলমান রয়েছে। সংকেত বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বঙ্গোপসাগরের দিকে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’র প্রভাবে বাগেরহাট জেলা জুড়ে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল থেকেই বাগেরহাটের সব উপজেলাতেই বৃষ্টি শুরু হয়। সময় বাড়ার সঙ্গে বাড়ছে বৃষ্টির পরিমাণও। এই হঠাৎ এই বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েছেন ধান চাষিরা।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সুপার সাইক্লোন হয়ে উপকূলে আঘাত হানার কথা রয়েছে ঘূর্ণিঝড় অশনির। বাগেরহাটসহ উপকূলীয় জেলাগুলোতে দুই নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বাগেরহাট সদর উপজেলার ডেমা ইউনিয়নের ধান চাষি নাজমুল শেখ বলেন, ‘ঈদের আগের দিন থেকে অনেক বৃষ্টি ছিল। গত দুই তিন বৃষ্টি না থাকায় আমরা ধান কেটে মাঠে রেখেছিলাম। বাড়ি আনার আগেই সব শেষ হয়ে গেল।’
কচুয়া উপজেলার নরেন্দ্রপুর গ্রামের শেখ রুস্তম আলী বলেন, ‘আল্লাহর রহমতে ধান কেটে মাড়াই করে ঘরে তুলতে পেরেছি। কিন্তু কুটা (খড়) নিয়ে খুব বিপদে পড়েছি। বৃষ্টির পানিতে কুটা নষ্ট হলে গরু-বাছুরকে কী খাওয়াবো!
মোংলা উপজেলার চিলা এলাকার বাসিন্দা ফিরোজ শেখ বলেন, ‘ঝড়ের পূর্বাভাস যখন থাকে তখন আকাশে মেঘ দেখলেই আমাদের নির্ঘুম রাত কাটে। সিডরে ঘর বাড়ি সবকিছু হারিয়েছি। এখন নদীর পাড়ে কোনোরকম ঘর বানিয়ে থাকি। নতুন করে আবার ঝড় আসছে। ঘর বাড়ি যদি আবার নদীতে চলে যায়, পরিবার নিয়ে গাছের নিচে থাকা ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় থাকবে না।’
এ বিষয়ে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক খোন্দকার মোহাম্মদ রিজাউল করীম বলেন, ‘জেলার ৩৪৪টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি অফিসের পাকা ভবন প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় শুকনা খাবার এবং সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে আমাদের।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় অশনির ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সিপিবি, রেড ক্রিসেন্ট, উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সবাই প্রস্তুত আছে। বাগেরহাটে বর্তমানে ২ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলমান রয়েছে। সংকেত বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে