খুলনা প্রতিনিধি
সারা দেশে বন্ধ পাটকল রাষ্ট্রীয় মালিকানায় চালুসহ নয় দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে পাটকল রক্ষায় সম্মিলিত নাগরিক পরিষদ। আজ সোমবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন–নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদা। উপস্থিত ছিলেন–যুগ্ম-আহ্বায়ক মোজাম্মেল হক খান ও জনার্দন দত্ত নান্টু, সদস্যসচিব এস এ রশীদ, সদস্য মুনীর চৌধুরী সোহেল, সুতপা বেদজ্ঞ প্রমুখ।
দাবিগুলো হচ্ছে-(ক) সারা দেশে বন্ধ থাকা পাটকল রাষ্ট্রীয় মালিকানায় চালুসহ তৎকালীন শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের (স্কপ) প্রস্তাবনা অনুযায়ী সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকায় শ্রমিক বিদায় নয়, ১২০০ কোটি টাকা ব্যয় করে মিলসমুহ আধুনিকায়নের প্রস্তাব বিবেচনা করা।
(খ) দ্রুত সময়ের মধ্যে খালিশপুর, দৌলতপুর, জাতীয়, কেএফডি এবং আর আর জুট মিলের শ্রমিকদের বকেয়া পাওনাসহ ২০১৫ সালের মজুরি কমিশন অনুযায়ী নয়টি উৎসব বোনাসের ডিফারেন্স বা বর্ধিত অংশ, ২০২০ সালের ঈদুল আজহার বোনাস, তিনটি বকেয়া বৈশাখী ভাতা, সাপ্তাহিক ৪৮ ঘণ্টার অধিক হাজিরার এরিয়া বিল প্রদান এবং মিল চালু থাকায় ১ ও ২ জুলাই ২০২০ এর ইনক্রিমেন্টসহ সকল বেতন ও পাওনাদি পরিশোধ।
(গ) মাথাভারী প্রশাসন ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত বিজেএমসির সংস্কার করাসহ তৎকালীন মন্ত্রী, সচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দুর্নীতির তদন্ত ও বিচার।
(ঘ) ইতিমধ্যে যে সকল রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল লিজ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি।
(ঙ) ২০১০ সালের ম্যান্ডেটরি প্যাকেজিং অ্যাক্ট কার্যকর করা।
(চ) কাঁচাপাট সরাসরি রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা।
(ছ) ব্যক্তিমালিকানাধীন পাটকল শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ীকরণ, শিশুশ্রম নিয়োগ বন্ধ এবং দৈনিক ন্যূনতম মজুরি ৫০০ টাকা নির্ধারণ।
(জ) আন্দোলনরত শ্রমিকদের বিরুদ্ধে মিল কর্তৃক যে সকল ফৌজদারি মামলা রয়েছে সেগুলো প্রত্যাহার, শ্রমিকেরা তাদের পাওনা পরিশোধের জন্য মিল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে যে সকল মামলা করেছে অনতিবিলম্বে সেগুলি নিষ্পত্তি করে তাদের পাওনাদি পরিশোধ।
(ঝ) খুলনায় আন্দোলন চলাকালীন শ্রমিক ও নাগরিক নেতাদের নামে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা (খানজাহান আলী থানা, মামলা নম্বর ১০, তারিখ ১৯-১০-২০২০ ও মামলা নম্বর ৫-৪-৪,২০১৯ দৌলতপুর থানা ৩৯৪ পেন্ডিং মিস কেস) প্রত্যাহার।
সারা দেশে বন্ধ পাটকল রাষ্ট্রীয় মালিকানায় চালুসহ নয় দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে পাটকল রক্ষায় সম্মিলিত নাগরিক পরিষদ। আজ সোমবার খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন–নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদা। উপস্থিত ছিলেন–যুগ্ম-আহ্বায়ক মোজাম্মেল হক খান ও জনার্দন দত্ত নান্টু, সদস্যসচিব এস এ রশীদ, সদস্য মুনীর চৌধুরী সোহেল, সুতপা বেদজ্ঞ প্রমুখ।
দাবিগুলো হচ্ছে-(ক) সারা দেশে বন্ধ থাকা পাটকল রাষ্ট্রীয় মালিকানায় চালুসহ তৎকালীন শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের (স্কপ) প্রস্তাবনা অনুযায়ী সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকায় শ্রমিক বিদায় নয়, ১২০০ কোটি টাকা ব্যয় করে মিলসমুহ আধুনিকায়নের প্রস্তাব বিবেচনা করা।
(খ) দ্রুত সময়ের মধ্যে খালিশপুর, দৌলতপুর, জাতীয়, কেএফডি এবং আর আর জুট মিলের শ্রমিকদের বকেয়া পাওনাসহ ২০১৫ সালের মজুরি কমিশন অনুযায়ী নয়টি উৎসব বোনাসের ডিফারেন্স বা বর্ধিত অংশ, ২০২০ সালের ঈদুল আজহার বোনাস, তিনটি বকেয়া বৈশাখী ভাতা, সাপ্তাহিক ৪৮ ঘণ্টার অধিক হাজিরার এরিয়া বিল প্রদান এবং মিল চালু থাকায় ১ ও ২ জুলাই ২০২০ এর ইনক্রিমেন্টসহ সকল বেতন ও পাওনাদি পরিশোধ।
(গ) মাথাভারী প্রশাসন ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত বিজেএমসির সংস্কার করাসহ তৎকালীন মন্ত্রী, সচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দুর্নীতির তদন্ত ও বিচার।
(ঘ) ইতিমধ্যে যে সকল রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল লিজ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি।
(ঙ) ২০১০ সালের ম্যান্ডেটরি প্যাকেজিং অ্যাক্ট কার্যকর করা।
(চ) কাঁচাপাট সরাসরি রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা।
(ছ) ব্যক্তিমালিকানাধীন পাটকল শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ীকরণ, শিশুশ্রম নিয়োগ বন্ধ এবং দৈনিক ন্যূনতম মজুরি ৫০০ টাকা নির্ধারণ।
(জ) আন্দোলনরত শ্রমিকদের বিরুদ্ধে মিল কর্তৃক যে সকল ফৌজদারি মামলা রয়েছে সেগুলো প্রত্যাহার, শ্রমিকেরা তাদের পাওনা পরিশোধের জন্য মিল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে যে সকল মামলা করেছে অনতিবিলম্বে সেগুলি নিষ্পত্তি করে তাদের পাওনাদি পরিশোধ।
(ঝ) খুলনায় আন্দোলন চলাকালীন শ্রমিক ও নাগরিক নেতাদের নামে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা (খানজাহান আলী থানা, মামলা নম্বর ১০, তারিখ ১৯-১০-২০২০ ও মামলা নম্বর ৫-৪-৪,২০১৯ দৌলতপুর থানা ৩৯৪ পেন্ডিং মিস কেস) প্রত্যাহার।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে