গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে তিন দিন আগেও ঘন কুয়াশা আর তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত ছিল। গরম কাপড় গায়ে চাপিয়েও রেহাই মিলছিল না। ভ্যানচালক, অটোচালকসহ নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবে দুই দিন হলো শীতের তীব্রতা কমেছে। মানুষ ছুটছে নিজ নিজ কাজে। পাড়া-মহল্লা কিংবা রাস্তার ধারে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালানোর দৃশ্য চোখে পড়ছে না।
স্থানীয়রা জানান, মানুষ নিজ নিজ কাজ করছেন স্বাচ্ছন্দ্যে। হাট বাজারে দেখা যাচ্ছে মানুষের সমাগম। তিন দিন আগেও এ দৃশ্য ছিল ভিন্ন। শীতের কারণে মানুষ ঘর থেকে তেমন বের হতো না। ভ্যানচালক, অটোচালকসহ বিভিন্ন শ্রমজীবী মানুষের কমেছিল আয়। নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছিল খুব কষ্টের মধ্যে।
ইটভাটায় কাজ করা আলফাজ উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের প্রতিদিন ভোর ৪টার সময় উঠে কাজে যেতে হয়। তিন দিন আগেও প্রচণ্ড শীতে খুব কষ্ট হতো। আজ তিন দিন হলো শীত কমেছে। কাজ করতে যেতে কষ্ট হচ্ছে না। ঠান্ডা পানি আর কাদায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়ে যেত, কিন্তু এখন আর তেমন মনে হচ্ছে না।
ভ্যানচালক আশারুল ইসলাম বলেন, তীব্র শীতের মধ্যে ভ্যান নিয়ে বের হওয়া কষ্টকর ছিল। তা ছাড়া মানুষও তেমন বের হতো না। তাই আয় একেবারে কমে গিয়েছিল। এখন শীত কমেছে, মানুষ বের হচ্ছে। আয়ও বেড়েছে। শীতের মধ্যে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা হতো। গতকাল থেকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় হচ্ছে। সংসার চালাতে গিয়ে শীতে খুব কষ্টের মধ্যে পড়েছিলাম। এখন সেই সমস্যা কাটিয়ে উঠব।
অটোরিকশাচালক আলতাব হোসেন বলেন, যে কদিন খুব শীত পড়েছে, তার মধ্যে আয় একেবারেই অল্প হচ্ছিল। ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা আয় হতো। সংসার খরচ, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া—সব মিলে দুশ্চিন্তার মধ্যে ছিলাম। শীত কমে যাওয়ায় ৭০০-৮০০ টাকা আয় হচ্ছে।
দিনমজুর সুমন আহমেদ বলেন, ‘যখন অতিরিক্ত শীত পড়েছিল, তখন কাজে যেতে পারতাম না। বাজার করা কষ্ট হয়ে পড়েছিল। শীত কমে যাওয়ায় কাজ হতে শুরু করেছে। খুব বিড়ম্বনার মধ্যে ছিলাম আয় কমে যাওয়ায়। আমাদের মতো গরিবদের দুই থেকে তিন দিন কাজ না থাকলে সংসার চালানো খুব কষ্টকর হয়ে পড়ে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক তাহমিনা নাসরিন বলেন, আজকে মেহেরপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৯৪ শতাংশ। আগামীকাল থেকে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যাবে। আজকে ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মেহেরপুরের গাংনীতে তিন দিন আগেও ঘন কুয়াশা আর তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত ছিল। গরম কাপড় গায়ে চাপিয়েও রেহাই মিলছিল না। ভ্যানচালক, অটোচালকসহ নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবে দুই দিন হলো শীতের তীব্রতা কমেছে। মানুষ ছুটছে নিজ নিজ কাজে। পাড়া-মহল্লা কিংবা রাস্তার ধারে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালানোর দৃশ্য চোখে পড়ছে না।
স্থানীয়রা জানান, মানুষ নিজ নিজ কাজ করছেন স্বাচ্ছন্দ্যে। হাট বাজারে দেখা যাচ্ছে মানুষের সমাগম। তিন দিন আগেও এ দৃশ্য ছিল ভিন্ন। শীতের কারণে মানুষ ঘর থেকে তেমন বের হতো না। ভ্যানচালক, অটোচালকসহ বিভিন্ন শ্রমজীবী মানুষের কমেছিল আয়। নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছিল খুব কষ্টের মধ্যে।
ইটভাটায় কাজ করা আলফাজ উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের প্রতিদিন ভোর ৪টার সময় উঠে কাজে যেতে হয়। তিন দিন আগেও প্রচণ্ড শীতে খুব কষ্ট হতো। আজ তিন দিন হলো শীত কমেছে। কাজ করতে যেতে কষ্ট হচ্ছে না। ঠান্ডা পানি আর কাদায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়ে যেত, কিন্তু এখন আর তেমন মনে হচ্ছে না।
ভ্যানচালক আশারুল ইসলাম বলেন, তীব্র শীতের মধ্যে ভ্যান নিয়ে বের হওয়া কষ্টকর ছিল। তা ছাড়া মানুষও তেমন বের হতো না। তাই আয় একেবারে কমে গিয়েছিল। এখন শীত কমেছে, মানুষ বের হচ্ছে। আয়ও বেড়েছে। শীতের মধ্যে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা হতো। গতকাল থেকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় হচ্ছে। সংসার চালাতে গিয়ে শীতে খুব কষ্টের মধ্যে পড়েছিলাম। এখন সেই সমস্যা কাটিয়ে উঠব।
অটোরিকশাচালক আলতাব হোসেন বলেন, যে কদিন খুব শীত পড়েছে, তার মধ্যে আয় একেবারেই অল্প হচ্ছিল। ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা আয় হতো। সংসার খরচ, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া—সব মিলে দুশ্চিন্তার মধ্যে ছিলাম। শীত কমে যাওয়ায় ৭০০-৮০০ টাকা আয় হচ্ছে।
দিনমজুর সুমন আহমেদ বলেন, ‘যখন অতিরিক্ত শীত পড়েছিল, তখন কাজে যেতে পারতাম না। বাজার করা কষ্ট হয়ে পড়েছিল। শীত কমে যাওয়ায় কাজ হতে শুরু করেছে। খুব বিড়ম্বনার মধ্যে ছিলাম আয় কমে যাওয়ায়। আমাদের মতো গরিবদের দুই থেকে তিন দিন কাজ না থাকলে সংসার চালানো খুব কষ্টকর হয়ে পড়ে।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক তাহমিনা নাসরিন বলেন, আজকে মেহেরপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৯৪ শতাংশ। আগামীকাল থেকে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যাবে। আজকে ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৬ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৪০ মিনিট আগে