খুলনা প্রতিনিধি
ঈদুল ফিতরের দীর্ঘ ছুটি শেষে আজ রোববার সকালে কর্মস্থলে যোগদান করেন খুলনা জেলার ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা শামসুল হক।
দুপুর ১২টার দিকে সহকর্মীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তখন হঠাৎ কাঁপতে কাঁপতে চেয়ারে পড়ে যান। দ্রুত সহকর্মীরা তাঁকে খুলনার বেসরকারি সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন।
বিকেলে তাঁর মরদেহ রাজশাহী জেলার পবা উপজেলায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার আকস্মিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে তাঁর সহকর্মীদের মাঝে।
খুলনা জেলা শিক্ষা অফিসের হিসাবরক্ষক শেখ শাহিনুর রহমান বলেন, ‘ঈদের ছুটি কাটিয়ে রোববার সকালে শামসুল হক কাজে যোগ দেন। দুপুর ১২টার দিকে নিজের কক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করছিলেন তিনি। কথা বলতে বলতে হঠাৎ চেয়ারে পড়ে যান। আমরা দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন।’
সহকর্মীরা জানান, খুলনায় তিনি একাই থাকতেন। তাঁর দুই স্ত্রী রয়েছে। একজন সাতক্ষীরা এবং একজন ঢাকায় থাকেন। তাঁর দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে। তবে হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
ঈদুল ফিতরের দীর্ঘ ছুটি শেষে আজ রোববার সকালে কর্মস্থলে যোগদান করেন খুলনা জেলার ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা শামসুল হক।
দুপুর ১২টার দিকে সহকর্মীদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তখন হঠাৎ কাঁপতে কাঁপতে চেয়ারে পড়ে যান। দ্রুত সহকর্মীরা তাঁকে খুলনার বেসরকারি সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন।
বিকেলে তাঁর মরদেহ রাজশাহী জেলার পবা উপজেলায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার আকস্মিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে তাঁর সহকর্মীদের মাঝে।
খুলনা জেলা শিক্ষা অফিসের হিসাবরক্ষক শেখ শাহিনুর রহমান বলেন, ‘ঈদের ছুটি কাটিয়ে রোববার সকালে শামসুল হক কাজে যোগ দেন। দুপুর ১২টার দিকে নিজের কক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করছিলেন তিনি। কথা বলতে বলতে হঠাৎ চেয়ারে পড়ে যান। আমরা দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু ততক্ষণে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন।’
সহকর্মীরা জানান, খুলনায় তিনি একাই থাকতেন। তাঁর দুই স্ত্রী রয়েছে। একজন সাতক্ষীরা এবং একজন ঢাকায় থাকেন। তাঁর দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে। তবে হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে