ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) নবীন শিক্ষার্থীকে র্যাগিংয়ের অভিযোগে রেজিস্ট্রার বরাবর মেইল করেছেন এক ভুক্তভোগীর বাবা। আজ মঙ্গলবার মেইলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে প্রক্টর অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। ভুক্তভোগীর নাম গোপন রাখা হলেও তিনি হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
পাঠানো মেইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ভুক্তভোগীর বাবা শওকত হোসেন বলেন, ‘মাননীয় হাইকোর্ট ঘোষণা করেছে যে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিং আইনত নিষিদ্ধ এবং কেউ এটি করলে শাস্তি পাবে, একই সঙ্গে তার ছাত্রত্ব বাতিল হবে। অথচ আমার ছেলে গত সপ্তাহে র্যাগিংয়ের শিকার হয়েছে এবং তার সঙ্গে থাকা ৭-৮ জনও র্যাগিংয়ের শিকার হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার সন্তানকে শৃঙ্খলা শেখানোর জন্য বিভিন্নভাবে নির্যাতন করা হয়। এর ফলে আমার ছেলে ভয় পায় এবং রাতে ঘুমায় না। আমি রেজিস্ট্রারের কাছে সাহায্য চাই এবং বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার অনুরোধ জানাই।’
ভুক্তভোগীর বাবা শওকত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার সন্তানের সঙ্গে যেটি ঘটেছে, তা একজন পিতা হিসেবে আমি হতবাক হয়েছি। আমার পরিবারের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। এই মুহূর্তে আমার সন্তানের নাম আমি বলতে চাচ্ছি না। কারণ আমি চাই না, আমার সন্তান কোনো বিপদে পড়ুক।’
এ বিষয়ে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সভাপতি শিমুল রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিভাগের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এ ধরনের কোনো অভিযোগ আমি পাইনি। তা ছাড়া কেউ আমাকে এমন কিছু বলেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেজিস্ট্রার অফিস থেকে মেইলের কপিটি পেয়েই বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীর বাবা আমাদের এখনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। তারপরও আমরা চেষ্টা করছি।’
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) নবীন শিক্ষার্থীকে র্যাগিংয়ের অভিযোগে রেজিস্ট্রার বরাবর মেইল করেছেন এক ভুক্তভোগীর বাবা। আজ মঙ্গলবার মেইলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে প্রক্টর অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। ভুক্তভোগীর নাম গোপন রাখা হলেও তিনি হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
পাঠানো মেইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ভুক্তভোগীর বাবা শওকত হোসেন বলেন, ‘মাননীয় হাইকোর্ট ঘোষণা করেছে যে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিং আইনত নিষিদ্ধ এবং কেউ এটি করলে শাস্তি পাবে, একই সঙ্গে তার ছাত্রত্ব বাতিল হবে। অথচ আমার ছেলে গত সপ্তাহে র্যাগিংয়ের শিকার হয়েছে এবং তার সঙ্গে থাকা ৭-৮ জনও র্যাগিংয়ের শিকার হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার সন্তানকে শৃঙ্খলা শেখানোর জন্য বিভিন্নভাবে নির্যাতন করা হয়। এর ফলে আমার ছেলে ভয় পায় এবং রাতে ঘুমায় না। আমি রেজিস্ট্রারের কাছে সাহায্য চাই এবং বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার অনুরোধ জানাই।’
ভুক্তভোগীর বাবা শওকত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার সন্তানের সঙ্গে যেটি ঘটেছে, তা একজন পিতা হিসেবে আমি হতবাক হয়েছি। আমার পরিবারের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। এই মুহূর্তে আমার সন্তানের নাম আমি বলতে চাচ্ছি না। কারণ আমি চাই না, আমার সন্তান কোনো বিপদে পড়ুক।’
এ বিষয়ে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সভাপতি শিমুল রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিভাগের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এ ধরনের কোনো অভিযোগ আমি পাইনি। তা ছাড়া কেউ আমাকে এমন কিছু বলেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেজিস্ট্রার অফিস থেকে মেইলের কপিটি পেয়েই বিভিন্নভাবে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীর বাবা আমাদের এখনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। তারপরও আমরা চেষ্টা করছি।’
ঘটনার পরদিন নিহতের ভাতিজা আরিফুল ইসলাম বড়াইগ্রাম থানায় একটি হত্যা চেষ্টা মামলা করেন। এতে ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ, তাঁর ছেলে সোহেল রানা পুটুসহ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৫–২০ জনকে আসামি করা হয়। পরে রওশন আলীর মৃত্যু হলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। তবে ১৫ দিন পেরিয়ে গেলেও মামলার মূল আসামি
৪ মিনিট আগেসড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে ইট–খোয়া। খানাখন্দে প্রতিনিয়ত নসিমন, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন উল্টে যাচ্ছে। অনেক সময় যাত্রী আহত হচ্ছেন, যানবাহনের যন্ত্রাংশও বিকল হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যে বড় ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে।
১৫ মিনিট আগেঅভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জুন অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে যেতেই ওই ছাত্রীকে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায় কাউসার মিয়া। ইজিবাইকটি মাইজবাগ ইউনিয়নের লক্ষীগঞ্জ বাজারে পৌঁছলে হুমায়ূন ইজিবাইকে ওঠে।
৪১ মিনিট আগেধর্ষণের পর ওই নারী চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। কিন্তু তারা প্রকৃত ঘটনা না জেনে উল্টো নারীকেই দোষারোপ করে মারধর শুরু করে এবং সেই অবস্থায় ভিডিও ধারণ করে। পরে তারা বুঝতে পারে, ওই নারী আসলে ধর্ষণের শিকার।
১ ঘণ্টা আগে