চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় কিশোর ভ্যানচালক রুবেল হোসেন হত্যা মামলার একমাত্র আসামি সোহাগ আহম্মেদকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের (২য়) বিচারক মো. মাসুদ আলী।
দণ্ডপ্রাপ্ত সোহাগ আহম্মেদ (২১) ছয়ঘরিয়া গ্রামের মাঝেরপাড়ার সেকেন্দার আলীর ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৭ জুন বিকেল ৪টার দিকে ব্যাটারিচালিত ভ্যান নিয়ে রুবেলকে চুয়াডাঙ্গা সদরের দশমাইল বাজারে ভাড়ায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলে বের হয় সোহাগ আহম্মেদ। কৌশলে কুতুবপুর মর্তুজাপুর গ্রামের মাঠে নিয়ে লাঠি দিয়ে মাথায় একাধিক আঘাত করে রুবেলকে হত্যা করেন সোহাগ। হত্যার পর খেজুর বাগানের ভেতর তাঁর মরদেহ গামছা ও ঘাস দিয়ে ঢেকে রাখা হয়।
পরে ভ্যানটি নিয়ে ঝিনাইদহের ডাকবাংলা বাজারে বিক্রি করতে যায় সোহাগ। সেখানে ক্রেতাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে একপর্যায়ে ধরা খেতে হবে বুঝতে পেরে ভ্যানটি ফেলে রেখে কৌশলে পালিয়ে যায় এবং ভ্যানটি নিতে আর আসেন না। পরে থানা-পুলিশ সোহাগকে আটক করে।
এ ঘটনায় গত বছরের ২৮ জুন চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একমাত্র আসামি সোহাগের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। একই বছরের ৩১ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক হারুন অর রশিদ একমাত্র আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন।
আদালতের বিচারিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ২১ জনের মধ্যে ১৪ সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই মামলার আসামি সোহাগ আহম্মেদকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন আদালত।
এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এপিপি অ্যাড. শরীফ উদ্দীন হাসু বলেন, অপরাধের ধরণে আসামির ফাঁসি চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাঁর বয়স বিবেচনায় বিজ্ঞ বিচারক মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গায় কিশোর ভ্যানচালক রুবেল হোসেন হত্যা মামলার একমাত্র আসামি সোহাগ আহম্মেদকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের (২য়) বিচারক মো. মাসুদ আলী।
দণ্ডপ্রাপ্ত সোহাগ আহম্মেদ (২১) ছয়ঘরিয়া গ্রামের মাঝেরপাড়ার সেকেন্দার আলীর ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৭ জুন বিকেল ৪টার দিকে ব্যাটারিচালিত ভ্যান নিয়ে রুবেলকে চুয়াডাঙ্গা সদরের দশমাইল বাজারে ভাড়ায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলে বের হয় সোহাগ আহম্মেদ। কৌশলে কুতুবপুর মর্তুজাপুর গ্রামের মাঠে নিয়ে লাঠি দিয়ে মাথায় একাধিক আঘাত করে রুবেলকে হত্যা করেন সোহাগ। হত্যার পর খেজুর বাগানের ভেতর তাঁর মরদেহ গামছা ও ঘাস দিয়ে ঢেকে রাখা হয়।
পরে ভ্যানটি নিয়ে ঝিনাইদহের ডাকবাংলা বাজারে বিক্রি করতে যায় সোহাগ। সেখানে ক্রেতাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে একপর্যায়ে ধরা খেতে হবে বুঝতে পেরে ভ্যানটি ফেলে রেখে কৌশলে পালিয়ে যায় এবং ভ্যানটি নিতে আর আসেন না। পরে থানা-পুলিশ সোহাগকে আটক করে।
এ ঘটনায় গত বছরের ২৮ জুন চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একমাত্র আসামি সোহাগের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। একই বছরের ৩১ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক হারুন অর রশিদ একমাত্র আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন।
আদালতের বিচারিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ২১ জনের মধ্যে ১৪ সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই মামলার আসামি সোহাগ আহম্মেদকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন আদালত।
এ মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এপিপি অ্যাড. শরীফ উদ্দীন হাসু বলেন, অপরাধের ধরণে আসামির ফাঁসি চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু তাঁর বয়স বিবেচনায় বিজ্ঞ বিচারক মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৬ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে