নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা থেকে
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির মনোনীত মেয়র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু। তিনি বলেছেন, ‘খুলনা সিটিতে তারা ভোট নিয়ে যা খুশি, তা করছে। এই সরকারের আমলে সুষ্ঠু ভোট সম্ভব নয়। আজকের ভোটও সুষ্ঠু হচ্ছে না, এ বিষয়ে ভোটের পর সংবাদ সম্মেলন করে জানাব।’
আজ সোমবার খুলনা সিটি করপোরেশনে ভোটের শেষ পর্যায়ে লাঙ্গলের প্রার্থী আজকের পত্রিকাকে এসব অভিযোগ করেন।
শফিকুল ইসলাম মধুর অভিযোগ—অনেক জায়গায় জাতীয় পার্টির কর্মীদের বাধা দেওয়া হয়েছে। ভোটকেন্দ্র থেকে এজেন্ট বের করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নগরীর ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের শিশুমেলা কেন্দ্র থেকে সকালে লাঙ্গলের এজেন্টকে বের দেওয়া হয়েছে, পরে বিকেলে আবার ঢুকতে দিয়েছে। এসব বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ প্রার্থী।
এদিকে ভোটের দুদিন আগে লাঙ্গলের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেছিলেন—নির্বাচন প্রভাবিত করতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক কালো টাকা ওড়াচ্ছেন। তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে জাতীয় পার্টির কর্মীদের হামলা করেছেন। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এ ছাড়া সাধারণ মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে ভয় পাচ্ছে। সবখানে আওয়ামী লীগে নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। নির্বাচন কমিশন এসব দেখেও না দেখার ভান করে রয়েছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার মেয়র পদে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীরা হলেন আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা), জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম শফিকুর রহমান মুশফিক (দেয়াল ঘড়ি) ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল)।
এ ছাড়া সাধারণ ৩১টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন ও সংরক্ষিত ১০টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ৩৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। খুলনা সিটি করপোরেশনে ভোটার রয়েছেন ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার রয়েছেন ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৯৬ জন।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির মনোনীত মেয়র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু। তিনি বলেছেন, ‘খুলনা সিটিতে তারা ভোট নিয়ে যা খুশি, তা করছে। এই সরকারের আমলে সুষ্ঠু ভোট সম্ভব নয়। আজকের ভোটও সুষ্ঠু হচ্ছে না, এ বিষয়ে ভোটের পর সংবাদ সম্মেলন করে জানাব।’
আজ সোমবার খুলনা সিটি করপোরেশনে ভোটের শেষ পর্যায়ে লাঙ্গলের প্রার্থী আজকের পত্রিকাকে এসব অভিযোগ করেন।
শফিকুল ইসলাম মধুর অভিযোগ—অনেক জায়গায় জাতীয় পার্টির কর্মীদের বাধা দেওয়া হয়েছে। ভোটকেন্দ্র থেকে এজেন্ট বের করে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নগরীর ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের শিশুমেলা কেন্দ্র থেকে সকালে লাঙ্গলের এজেন্টকে বের দেওয়া হয়েছে, পরে বিকেলে আবার ঢুকতে দিয়েছে। এসব বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ প্রার্থী।
এদিকে ভোটের দুদিন আগে লাঙ্গলের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেছিলেন—নির্বাচন প্রভাবিত করতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক কালো টাকা ওড়াচ্ছেন। তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে জাতীয় পার্টির কর্মীদের হামলা করেছেন। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এ ছাড়া সাধারণ মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে ভয় পাচ্ছে। সবখানে আওয়ামী লীগে নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। নির্বাচন কমিশন এসব দেখেও না দেখার ভান করে রয়েছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে এবার মেয়র পদে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীরা হলেন আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক (নৌকা), জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল আউয়াল (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম শফিকুর রহমান মুশফিক (দেয়াল ঘড়ি) ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন (গোলাপ ফুল)।
এ ছাড়া সাধারণ ৩১টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন ও সংরক্ষিত ১০টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ৩৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। খুলনা সিটি করপোরেশনে ভোটার রয়েছেন ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার রয়েছেন ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৯৬ জন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) হবিগঞ্জ জেলা সমন্বয়ক নাহিদ উদ্দিন তারেক এবং মাধবপুর উপজেলা কমিটিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে বিপ্লবী ছাত্র-জনতা। আজ রোববার (২২ জুন) বিকেলে মাধবপুর উপজেলা গেট এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ট্রাংকের সিলগালা খুলে ফেলার ঘটনায় নওগাঁর ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেকসহ ছয় পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার তাঁদের জেলা পুলিশ লাইনসে ক্লোজ করা হয়েছে।
১১ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে রেলওয়ের জায়গার একটি পুকুরের দখল নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ছয়জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজনের হাত থেকে কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর এলাকার চানপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেদেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষ নয়, শিক্ষিত মানুষেরাই বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। তাই আজকের শিক্ষার্থীদের সততা ও মানবিক গুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে হবে। আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর একটি বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আজ রোববার (২২ জুন) চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার
১৬ মিনিট আগে