নওগাঁ প্রতিনিধি
২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত, চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল এবং কারাবন্দীদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
আজ রোববার বেলা ১১টায় শহরের মুক্তির মোড়ে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদ’ নওগাঁ জেলা শাখার ব্যানারে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাঁদের স্বজনেরা এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এতে নওগাঁ ও বগুড়া জেলার চাকরিচ্যুত বিডিআর ও তাঁদের পরিবার সদস্যরা অংশ নেয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিডিআর সদস্য দুলাল হোসেন, কারাবন্দী বিডিআর সদস্য জাহঙ্গীরে স্ত্রী রেশমী বানু, কারাবন্দী বিডিআর সদস্যর সন্তান রেজোয়ান, মৃত বিডিআর সদস্যর সন্তান মোহায়মেনুল হক, চাকরিচ্যুত নায়েক সুবেদার সামাদ শাহানা, বগুড়া জেলার জিয়াউল হকসহ অন্যরা।
এ সময় ৯ দফা দাবি দিয়ে বক্তারা বলেন, পিলখানার হত্যাকাণ্ড ছিল পূর্বপরিকল্পিত। যেখানে মূল ঘটনা আড়াল করতে হাজার হাজার নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের জেল দেওয়া হয়েছে, চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এমনকি অনেককে জোর করে বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, হাসিনা সরকারের পতনের পর এখন কথা বলার স্বাধীনতা এসেছে। তাই অবিলম্বে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে জেল বন্দীদের মুক্তি এবং যাঁদের বয়সসীমা আছে, তাঁদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক।
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে বলেন, চক্রান্ত করে বিডিআর বিদ্রোহের নাটক সাজানো হয়। সেনাকর্তাদের নির্মমভাবে হত্যার পর সৈনিকদের চাকরিচ্যুত ও সাজা দিয়ে লোক দেখানো তদন্তের নামে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে। এখন চাকরিচ্যুতির বিডিআর সদস্যরা পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
কারাবন্দী বিডিআর সদস্যর সন্তান রেজোয়ান হোসেন বলে, ‘আমি মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ১৬ বছর আমি আমার বাবার আদর–স্নেহ পায়নি। দোষী না হয়েও যারা জেলবন্দী, সকলের মুক্তি দাবি জানাচ্ছি।’
চাকরিচ্যুত আরেক বিডিআর সদস্যর মেয়ে সানজিদা বলেন, ‘অপরাধ না করেও আমার বাবাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পুনরায় বাবার চাকরি ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করছি। বাবাকে চাকরিচ্যুতির পর থেকে আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি।’
মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা।
২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত, চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল এবং কারাবন্দীদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
আজ রোববার বেলা ১১টায় শহরের মুক্তির মোড়ে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদ’ নওগাঁ জেলা শাখার ব্যানারে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাঁদের স্বজনেরা এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এতে নওগাঁ ও বগুড়া জেলার চাকরিচ্যুত বিডিআর ও তাঁদের পরিবার সদস্যরা অংশ নেয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিডিআর সদস্য দুলাল হোসেন, কারাবন্দী বিডিআর সদস্য জাহঙ্গীরে স্ত্রী রেশমী বানু, কারাবন্দী বিডিআর সদস্যর সন্তান রেজোয়ান, মৃত বিডিআর সদস্যর সন্তান মোহায়মেনুল হক, চাকরিচ্যুত নায়েক সুবেদার সামাদ শাহানা, বগুড়া জেলার জিয়াউল হকসহ অন্যরা।
এ সময় ৯ দফা দাবি দিয়ে বক্তারা বলেন, পিলখানার হত্যাকাণ্ড ছিল পূর্বপরিকল্পিত। যেখানে মূল ঘটনা আড়াল করতে হাজার হাজার নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের জেল দেওয়া হয়েছে, চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এমনকি অনেককে জোর করে বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, হাসিনা সরকারের পতনের পর এখন কথা বলার স্বাধীনতা এসেছে। তাই অবিলম্বে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে জেল বন্দীদের মুক্তি এবং যাঁদের বয়সসীমা আছে, তাঁদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক।
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে বলেন, চক্রান্ত করে বিডিআর বিদ্রোহের নাটক সাজানো হয়। সেনাকর্তাদের নির্মমভাবে হত্যার পর সৈনিকদের চাকরিচ্যুত ও সাজা দিয়ে লোক দেখানো তদন্তের নামে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে। এখন চাকরিচ্যুতির বিডিআর সদস্যরা পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
কারাবন্দী বিডিআর সদস্যর সন্তান রেজোয়ান হোসেন বলে, ‘আমি মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ১৬ বছর আমি আমার বাবার আদর–স্নেহ পায়নি। দোষী না হয়েও যারা জেলবন্দী, সকলের মুক্তি দাবি জানাচ্ছি।’
চাকরিচ্যুত আরেক বিডিআর সদস্যর মেয়ে সানজিদা বলেন, ‘অপরাধ না করেও আমার বাবাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পুনরায় বাবার চাকরি ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করছি। বাবাকে চাকরিচ্যুতির পর থেকে আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি।’
মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৮ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২৫ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩০ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩৪ মিনিট আগে