রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
হারিয়ে যাওয়া গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলোর মধ্যে একটি ‘গাদন’। একসময় এই খেলাকে ঘিরে গ্রামীণ মানুষের মধ্যে তৈরি হতো নাড়ির টান ও প্রাণের আনন্দ। আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেই সব খেলা আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। তবে এখনো অনেক গ্রামেই ঐতিহ্য ধরে রাখতে স্থানীয় উদ্যোগে মাঝে মাঝে এমন আয়োজন দেখা যায়। তেমনি এক ব্যতিক্রমী আয়োজন দেখা গেল মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ঝোড়াঘাট গ্রামে।
দীর্ঘদিন পর গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ওই গ্রামে আয়োজন করা হয় গাদন খেলার। খেলা দেখতে ভিড় করেন আশপাশের শত শত মানুষ। শুধু পুরুষ নয়, নারী দর্শকের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।
স্থানীয়রা জানান, আগে গ্রামবাংলায় হা-ডু-ডু, গাদন, গোল্লাছুট, কুতকুত, হাঁড়িভাঙা, দড়ি লাফানো, দড়ি টানাটানি, কানামাছি ভোঁ ভোঁ, লাঠিখেলা, চোর-ডাকাত, মার্বেলসহ নানা খেলার প্রচলন ছিল। আজকের প্রজন্ম এসব খেলার নামই শুধু শুনবে, খেলবে না। আধুনিক খেলাধুলা আর প্রযুক্তি আসক্তির ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ শিকড়। তাই গ্রামবাংলার সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে এসব খেলার চর্চা খুব জরুরি।
স্থানীয় বাসিন্দা আশেদুল ইসলাম বলেন, এখনকার উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরা মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়েছে। তারা এসব খেলার কথা ভুলেই যাচ্ছে।
দর্শক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘এই খেলাটা যেন প্রতিবছর হয়, আমরা খুব উপভোগ করি। পুরো গ্রাম একসাথে হয় এ উপলক্ষে।’
আরেক দর্শক নাজনিন নাহার বলেন, ‘এই খেলাগুলোর কথা মনে পড়ে, কিন্তু কাউকে খেলতে দেখি না। হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে সচেতন মানুষদেরই এগিয়ে আসতে হবে।’
গাদন খেলোয়াড় ছাবিদুল ইসলাম বলেন, আগে গাদন খেলাকে ঘিরে মানুষের মধ্যে আলাদা আনন্দ থাকত। মোবাইল ফোন আর অনলাইন গেমের যুগে সেই আনন্দ হারিয়ে যাচ্ছে। তবে এমন আয়োজনে আবার প্রাণ ফিরে পায় গ্রাম।
হারিয়ে যাওয়া গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলোর মধ্যে একটি ‘গাদন’। একসময় এই খেলাকে ঘিরে গ্রামীণ মানুষের মধ্যে তৈরি হতো নাড়ির টান ও প্রাণের আনন্দ। আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেই সব খেলা আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে। তবে এখনো অনেক গ্রামেই ঐতিহ্য ধরে রাখতে স্থানীয় উদ্যোগে মাঝে মাঝে এমন আয়োজন দেখা যায়। তেমনি এক ব্যতিক্রমী আয়োজন দেখা গেল মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ঝোড়াঘাট গ্রামে।
দীর্ঘদিন পর গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ওই গ্রামে আয়োজন করা হয় গাদন খেলার। খেলা দেখতে ভিড় করেন আশপাশের শত শত মানুষ। শুধু পুরুষ নয়, নারী দর্শকের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।
স্থানীয়রা জানান, আগে গ্রামবাংলায় হা-ডু-ডু, গাদন, গোল্লাছুট, কুতকুত, হাঁড়িভাঙা, দড়ি লাফানো, দড়ি টানাটানি, কানামাছি ভোঁ ভোঁ, লাঠিখেলা, চোর-ডাকাত, মার্বেলসহ নানা খেলার প্রচলন ছিল। আজকের প্রজন্ম এসব খেলার নামই শুধু শুনবে, খেলবে না। আধুনিক খেলাধুলা আর প্রযুক্তি আসক্তির ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ শিকড়। তাই গ্রামবাংলার সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে এসব খেলার চর্চা খুব জরুরি।
স্থানীয় বাসিন্দা আশেদুল ইসলাম বলেন, এখনকার উঠতি বয়সী ছেলেমেয়েরা মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়েছে। তারা এসব খেলার কথা ভুলেই যাচ্ছে।
দর্শক ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘এই খেলাটা যেন প্রতিবছর হয়, আমরা খুব উপভোগ করি। পুরো গ্রাম একসাথে হয় এ উপলক্ষে।’
আরেক দর্শক নাজনিন নাহার বলেন, ‘এই খেলাগুলোর কথা মনে পড়ে, কিন্তু কাউকে খেলতে দেখি না। হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে সচেতন মানুষদেরই এগিয়ে আসতে হবে।’
গাদন খেলোয়াড় ছাবিদুল ইসলাম বলেন, আগে গাদন খেলাকে ঘিরে মানুষের মধ্যে আলাদা আনন্দ থাকত। মোবাইল ফোন আর অনলাইন গেমের যুগে সেই আনন্দ হারিয়ে যাচ্ছে। তবে এমন আয়োজনে আবার প্রাণ ফিরে পায় গ্রাম।
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি ঘটেছে। রাতভর কারখানার নিরাপত্তা প্রহরীদের হাত-পা বেঁধে অস্ত্রের মুখে বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রাংশ লুট করেছে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি ডাকাতদল। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোর পর্যন্ত এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। চিনিকলের নিরাপত্তা প্রহরীদের বরাত দিয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্র
৮ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মেরেছে এক স্বামী। স্ত্রীকে ঘরের ভেতর রেখে বাইরে তালাবদ্ধ করে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ঘাতক স্বামী। স্থানীয়রা বসতবাড়িতে আগুন দেখতে পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে পুড়ে অঙ্গার গার্মেন্টস কর্মী গৃহবধূর শরীর। গতকাল শনিবার দিবাগ
৩৮ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় মোসা. আইমিন (২৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিকেলে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বিন্না গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আইমিন একই গ্রামের ফাইজুল হক ও আখতারুননাহারের মেয়ে। তিনি মো. রাজু মাঝির স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠার পরের বছর থেকে (২০২২ সাল) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা নিজস্ব ক্যাম্পাসে নয়, কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায়। কথা ছিল নির্দিষ্ট সময় পর নিজস্ব ক্যাম্পাসে চলে যাবে, কিন্তু তা হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে