প্রতিনিধি, শার্শা (যশোর)
খুলনা–বেনাপোল রেল রুটে দীর্ঘ ৪ মাস ১৬ দিন পর আবারও শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। এতে যাত্রীরা অনেকটা নিরাপদ ও স্বস্তি বোধ করছেন। তবে এখনো দেশে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি খারাপ থাকলেও রেলে ভ্রমণকারী যাত্রীদের মধ্যে তেমন স্বাস্থ্য বিধি মানতে দেখা যায়নি। রেল কর্তৃপক্ষও স্বাস্থ্যবিধি রক্ষায় তেমন কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
আজ শুক্রবার ভোর ৬টা ৪৫ মিনিটে প্রায় ৩০০ জন যাত্রী নিয়ে বেতনা এক্সপ্রেস নামে রেলটি খুলনা থেকে ছেড়ে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে বেনাপোল রেল স্টেশনে পৌঁছায়। পরে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে বেনাপোল থেকে দেড় শ যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যায় খুলনায়। আর একটি রেল সকাল ১২টা ৪০ মিনিটে খুলনা থেকে ছেড়ে দুপুর ২টায় পৌঁছায় বেনাপোল। পরে বিকেল ৫টায় বেনাপোল থেকে যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যায় আবার খুলনার উদ্দেশ্যে। সপ্তাহে ৭ দিন চলবে এ রুটে।
রেলে খুলনা থেকে বেনাপোল আসা রহমত আলী বলেন, মানুষের জীবনযাত্রার কথা ভেবে সরকার লকডাউন তুলে দিয়ে সুবিধা করে দিয়েছেন। তবে স্বাস্থ্য বিধি রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। তা না হলে দেশে সংক্রমণ ঝুঁকি আবারও ঊর্ধ্বগতি হতে পারে।
বেনাপোল রেল স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বেনাপোল-খুলনা রুটে বেতনা এক্সপ্রেস, ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস ও খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস চলাচল করত। কিন্তু দেশে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি অবনতি হলে চলতি বছরের ০৪ এপ্রিল এপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী রেল চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীরে দেশে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলে রেল কর্তৃপক্ষ আবারও ১৯ আগস্ট থেকে খুলনা-বেনাপোল রুটে যাত্রীবাহী বেত্রাবতি রেল চালুর ঘোষণা করে।
স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান আরও জানান, খুলনা-বেনাপোল রুটে রেল চললেও আপাতত ঢাকা-বেনাপোল ও খুলনা-কলকাতা রুটে যাত্রীবাহী রেল চলাচল বন্ধ রয়েছে। করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা বেনাপোল রেল স্টেশনে কাজ করতেন। গত তিন মাস হলো তারা আর আসেনা। তবে রেলে সংক্রমণকারীদের মাস্ক ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সচেতন করা হচ্ছে।
খুলনা–বেনাপোল রেল রুটে দীর্ঘ ৪ মাস ১৬ দিন পর আবারও শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। এতে যাত্রীরা অনেকটা নিরাপদ ও স্বস্তি বোধ করছেন। তবে এখনো দেশে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি খারাপ থাকলেও রেলে ভ্রমণকারী যাত্রীদের মধ্যে তেমন স্বাস্থ্য বিধি মানতে দেখা যায়নি। রেল কর্তৃপক্ষও স্বাস্থ্যবিধি রক্ষায় তেমন কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
আজ শুক্রবার ভোর ৬টা ৪৫ মিনিটে প্রায় ৩০০ জন যাত্রী নিয়ে বেতনা এক্সপ্রেস নামে রেলটি খুলনা থেকে ছেড়ে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে বেনাপোল রেল স্টেশনে পৌঁছায়। পরে সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে বেনাপোল থেকে দেড় শ যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যায় খুলনায়। আর একটি রেল সকাল ১২টা ৪০ মিনিটে খুলনা থেকে ছেড়ে দুপুর ২টায় পৌঁছায় বেনাপোল। পরে বিকেল ৫টায় বেনাপোল থেকে যাত্রী নিয়ে ছেড়ে যায় আবার খুলনার উদ্দেশ্যে। সপ্তাহে ৭ দিন চলবে এ রুটে।
রেলে খুলনা থেকে বেনাপোল আসা রহমত আলী বলেন, মানুষের জীবনযাত্রার কথা ভেবে সরকার লকডাউন তুলে দিয়ে সুবিধা করে দিয়েছেন। তবে স্বাস্থ্য বিধি রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে। তা না হলে দেশে সংক্রমণ ঝুঁকি আবারও ঊর্ধ্বগতি হতে পারে।
বেনাপোল রেল স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান, বেনাপোল-খুলনা রুটে বেতনা এক্সপ্রেস, ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস ও খুলনা-কলকাতা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস চলাচল করত। কিন্তু দেশে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি অবনতি হলে চলতি বছরের ০৪ এপ্রিল এপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী রেল চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীরে দেশে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলে রেল কর্তৃপক্ষ আবারও ১৯ আগস্ট থেকে খুলনা-বেনাপোল রুটে যাত্রীবাহী বেত্রাবতি রেল চালুর ঘোষণা করে।
স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান আরও জানান, খুলনা-বেনাপোল রুটে রেল চললেও আপাতত ঢাকা-বেনাপোল ও খুলনা-কলকাতা রুটে যাত্রীবাহী রেল চলাচল বন্ধ রয়েছে। করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা বেনাপোল রেল স্টেশনে কাজ করতেন। গত তিন মাস হলো তারা আর আসেনা। তবে রেলে সংক্রমণকারীদের মাস্ক ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সচেতন করা হচ্ছে।
মে দিবসের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা শেখ সুজাত মিয়ার ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পুলিশ জামিল মিয়া নামের এক হামলাকারীকে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক করেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার তিমিরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেমহান মে দিবসসহ সরকারি তিন দিনের ছুটিতে পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটায় ভিড় করেছেন পর্যটকেরা। বুকিং রয়েছে কুয়াকাটার ৯০ শতাংশ হোটেল–মোটেল। বিক্রি বেড়েছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় শাশুড়িকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে জামাইয়ের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ১ নম্বর দুল্লা ইউনিয়নের হরিরামপুরে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেআজ মে দিবস। তবে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার অধিকাংশ দিনমজুর জানেন না মে দিবস কী। অধিকাংশ শ্রমিক বলছেন, ‘আমরা দিবস দিয়ে কী করব, না খাটলে যখন মুখে ভাত ওঠে না। তা ছাড়া আমরা দিবস–টিবস অত বুঝি না। দিনমজুর খেটে খেতে হবে এটাই বুঝি। কাজ করলে টাকা পাব, সেই টাকা দিয়ে পরিবারের মুখে ভাত তুলে দেব, আমরা এটাই বুঝি।
৩৭ মিনিট আগে