দশ বছর পর যশোরের ঝিকরগাছার বোধখানা বাঁওড়ের পাড়ে সবুজ ফসলের সমারোহ দেখা দিয়েছে। বাঁওড়ের চারপাশে অন্তত ৬০০ বিঘা জমিতে এ মৌসুমে কৃষকেরা ধান-পাটের সঙ্গে রবিশস্যের আবাদ করেন। দীর্ঘদিন পরে আবাদ করতে পেরে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক দেখা গেছে। বাঁওড়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বোধখান খালটি পুনঃখনন করা হলে এসব জমিতে সব সময় আবাদ করা যাবে বলে কৃষকদের দাবি।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, বাঁওড়ের চারপাশে সবুজ ফসলে ভরে রয়েছে। এসব ফসলের মধ্যে ভুট্টার আবাদ বেশি। পাশাপাশি ধান, টমেটো, পটল ও ঘাসেরও আবাদ করেছেন কৃষকেরা। দীর্ঘদিন পানিতে ডুবে থাকলেও গেল মৌসুমে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় এবার চাষ করতে পারায় এতে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
বাঁওড়ের উত্তর পাড়ে হরিতলা, পূর্ব পাড়ে পাথরঘাটা ও দক্ষিণে জাফরনগরের মাঠ। বৃষ্টি ও বাঁওড়ের উপচে পড়া পানিতে ডুবে থাকার কারণে ১০ বছর ধরে এলাকার মানুষ বছরে একটি করে আবাদ করতে পারেন। এ বছর পাড়ে পানি না থাকায় তিনটি করে আবাদ করতে পেরেছেন কৃষকেরা।
বোধখানা গ্রামের ওসমান গণি বলেন, বাঁওড়ের পাড়ে ৬ বিঘা জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। এর আগে এ জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। ভুট্টা কেটে মাচা তৈরি করে ঝিঙে লাগাব। পানিতে ডুবে থাকায় ১০ বছর ধরে ওপরের কিছু জমিতে শুধু বোরো আবাদ হতো।
একই গ্রামের জাকির হোসেন বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে প্রায় ১০ বছর পর বাঁওড়ের পাড়ে এবার তিন বিঘা জমিতে ভুট্টা, পটল, ধান ও ঘাসের আবাদ করতে পেরেছি। বাঁওড়ের সঙ্গে সংযুক্ত খালটি পুনঃখনন করা হলে এবারের মতো সব সময় তিনটি করে ফসলের চাষ করা যাবে।
বোধখানা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব হোসেন বলেন, বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় বাওড় পাড়ে এবার তিনটি ফসলের চাষ করা গেছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনতে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। কৃষকরাও সে মোতাবেক চাষ করেছেন। ভালো ফলনের আশা করা হচ্ছে।
দশ বছর পর যশোরের ঝিকরগাছার বোধখানা বাঁওড়ের পাড়ে সবুজ ফসলের সমারোহ দেখা দিয়েছে। বাঁওড়ের চারপাশে অন্তত ৬০০ বিঘা জমিতে এ মৌসুমে কৃষকেরা ধান-পাটের সঙ্গে রবিশস্যের আবাদ করেন। দীর্ঘদিন পরে আবাদ করতে পেরে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক দেখা গেছে। বাঁওড়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বোধখান খালটি পুনঃখনন করা হলে এসব জমিতে সব সময় আবাদ করা যাবে বলে কৃষকদের দাবি।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, বাঁওড়ের চারপাশে সবুজ ফসলে ভরে রয়েছে। এসব ফসলের মধ্যে ভুট্টার আবাদ বেশি। পাশাপাশি ধান, টমেটো, পটল ও ঘাসেরও আবাদ করেছেন কৃষকেরা। দীর্ঘদিন পানিতে ডুবে থাকলেও গেল মৌসুমে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় এবার চাষ করতে পারায় এতে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
বাঁওড়ের উত্তর পাড়ে হরিতলা, পূর্ব পাড়ে পাথরঘাটা ও দক্ষিণে জাফরনগরের মাঠ। বৃষ্টি ও বাঁওড়ের উপচে পড়া পানিতে ডুবে থাকার কারণে ১০ বছর ধরে এলাকার মানুষ বছরে একটি করে আবাদ করতে পারেন। এ বছর পাড়ে পানি না থাকায় তিনটি করে আবাদ করতে পেরেছেন কৃষকেরা।
বোধখানা গ্রামের ওসমান গণি বলেন, বাঁওড়ের পাড়ে ৬ বিঘা জমিতে ভুট্টা চাষ করেছি। এর আগে এ জমিতে পাট চাষ করেছিলাম। ভুট্টা কেটে মাচা তৈরি করে ঝিঙে লাগাব। পানিতে ডুবে থাকায় ১০ বছর ধরে ওপরের কিছু জমিতে শুধু বোরো আবাদ হতো।
একই গ্রামের জাকির হোসেন বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে প্রায় ১০ বছর পর বাঁওড়ের পাড়ে এবার তিন বিঘা জমিতে ভুট্টা, পটল, ধান ও ঘাসের আবাদ করতে পেরেছি। বাঁওড়ের সঙ্গে সংযুক্ত খালটি পুনঃখনন করা হলে এবারের মতো সব সময় তিনটি করে ফসলের চাষ করা যাবে।
বোধখানা ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব হোসেন বলেন, বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় বাওড় পাড়ে এবার তিনটি ফসলের চাষ করা গেছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনতে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। কৃষকরাও সে মোতাবেক চাষ করেছেন। ভালো ফলনের আশা করা হচ্ছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে