গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মাঠগুলো দেখে মনে হবে যেন হলুদ গালিচা পেতে রেখেছে কেউ। সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহে মৌমাছিরা যেমন ব্যস্ত, তেমনি এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসছে মানুষ। উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গাংনীতে সরিষার চাষও বেড়েছে গত বছরের তুলনায়। এটি ছাড়িয়ে গেছে লক্ষ্যমাত্রাও।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে কথা হয় চাষিদের সঙ্গে। জোড়পুকুরিয়া মাঠের সরিষাচাষি আক্কাস আলী বলেন, তেলের দাম বাড়ে বেশি, কমে কম। যেসব জিনিসপত্রের দাম বাড়ে, তা আর কমে না বললেই চলে। তাই অন্যান্য ফসলের সঙ্গে সরিষার চাষ করছি। বছরে যদি তেল কেনা না লাগে, তাহলে অনেক খরচ বেঁচে যাবে।
তিনি আরও বলেন, সরিষা থেকে তেল, গবাদিপশুর খাবার হিসেবে খৈল হয়। এছাড়া সবুজ পাতা শাক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মাঠে পর্যাপ্ত পরিমাণে সরিষার চাষ হয়েছে। প্রত্যেক চাষির উচিত খাদ্যশস্যসহ যেসব দ্রব্যের দাম বাড়ে, সেগুলো আবাদ করা। গত বছরের চেয়ে এবার সরিষার চাষ বেড়েছে।
তেরাইল মাঠের সরিষাচাষি আরফান আলী বলেন, সয়াবিন তেলের দাম কখনো বাড়ছে, আবার কখনো কমছে। এখন দাম বেশি। অধিকাংশ মানুষ তেল কিনতে গিয়ে হাঁপিয়ে যাচ্ছে। কারণ একটি ছোট পরিবারে মাসে সর্বনিম্ন রান্না করার জন্য পাঁচ লিটার তেল লাগে। সয়াবিন তেল যাতে কিনতে না হয়, সে জন্য সরিষার আবাদ করেছি। রান্নায় সয়াবিনের জায়গায় সরিষার তেল ব্যবহার করা যাবে। উপজেলায় অনেক চাষি সরিষার আবাদ করছে।
সরিষার হলুদ রাজ্য দেখত আসা মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, জোড়পুকুরিয়া মাঠটি সরিষা ফুলে পরিপূর্ণ, দেখতে অসাধারণ লাগছে। স্ত্রী ও কন্যার ছবি তুললাম।
দেবীপুর গ্রামের ব্যবসায়ী মো. রোকনুজ্জামান বলেন, ‘বর্তমানে সাদা ও লাল সরিষার বাজারদর ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার টাকা মণ। আগের চেয়ে সরিষার চাষ বেড়েছে। আশা করছি চাষিরা চলতি বছর দাম ভালো পাবেন।’
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ হাজার ৭০০ হেক্টর। গত বছর ২ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছিল।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে সরিষার চাষ বেড়েছে। অনুকূল আবহাওয়া ও দাম ভালো থাকলে কৃষকেরা লাভবান হবেন। কৃষি অফিস চাষিদের সঙ্গে সার্বিক যোগাযোগ রাখছে।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মাঠগুলো দেখে মনে হবে যেন হলুদ গালিচা পেতে রেখেছে কেউ। সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহে মৌমাছিরা যেমন ব্যস্ত, তেমনি এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসছে মানুষ। উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গাংনীতে সরিষার চাষও বেড়েছে গত বছরের তুলনায়। এটি ছাড়িয়ে গেছে লক্ষ্যমাত্রাও।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে কথা হয় চাষিদের সঙ্গে। জোড়পুকুরিয়া মাঠের সরিষাচাষি আক্কাস আলী বলেন, তেলের দাম বাড়ে বেশি, কমে কম। যেসব জিনিসপত্রের দাম বাড়ে, তা আর কমে না বললেই চলে। তাই অন্যান্য ফসলের সঙ্গে সরিষার চাষ করছি। বছরে যদি তেল কেনা না লাগে, তাহলে অনেক খরচ বেঁচে যাবে।
তিনি আরও বলেন, সরিষা থেকে তেল, গবাদিপশুর খাবার হিসেবে খৈল হয়। এছাড়া সবুজ পাতা শাক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মাঠে পর্যাপ্ত পরিমাণে সরিষার চাষ হয়েছে। প্রত্যেক চাষির উচিত খাদ্যশস্যসহ যেসব দ্রব্যের দাম বাড়ে, সেগুলো আবাদ করা। গত বছরের চেয়ে এবার সরিষার চাষ বেড়েছে।
তেরাইল মাঠের সরিষাচাষি আরফান আলী বলেন, সয়াবিন তেলের দাম কখনো বাড়ছে, আবার কখনো কমছে। এখন দাম বেশি। অধিকাংশ মানুষ তেল কিনতে গিয়ে হাঁপিয়ে যাচ্ছে। কারণ একটি ছোট পরিবারে মাসে সর্বনিম্ন রান্না করার জন্য পাঁচ লিটার তেল লাগে। সয়াবিন তেল যাতে কিনতে না হয়, সে জন্য সরিষার আবাদ করেছি। রান্নায় সয়াবিনের জায়গায় সরিষার তেল ব্যবহার করা যাবে। উপজেলায় অনেক চাষি সরিষার আবাদ করছে।
সরিষার হলুদ রাজ্য দেখত আসা মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, জোড়পুকুরিয়া মাঠটি সরিষা ফুলে পরিপূর্ণ, দেখতে অসাধারণ লাগছে। স্ত্রী ও কন্যার ছবি তুললাম।
দেবীপুর গ্রামের ব্যবসায়ী মো. রোকনুজ্জামান বলেন, ‘বর্তমানে সাদা ও লাল সরিষার বাজারদর ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার টাকা মণ। আগের চেয়ে সরিষার চাষ বেড়েছে। আশা করছি চাষিরা চলতি বছর দাম ভালো পাবেন।’
গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ হাজার ৭০০ হেক্টর। গত বছর ২ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছিল।
গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে সরিষার চাষ বেড়েছে। অনুকূল আবহাওয়া ও দাম ভালো থাকলে কৃষকেরা লাভবান হবেন। কৃষি অফিস চাষিদের সঙ্গে সার্বিক যোগাযোগ রাখছে।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে