ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহে মুনতাহা নামের ২১ দিনের এক শিশুকে ডোবার পানিতে ফেলে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিশুটির মা তানজীলা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে ঝিনাইদহ সদরের নরহরিদ্রা গ্রামের এ ঘটনা ঘটে।
মুনতাহা ঝিনাইদহ সদরের নরহরিদ্রা গ্রামের মিল্টন বিশ্বাসের মেয়ে। মিল্টন বিশ্বাস গাজীপুরে একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন।
জানা গেছে, আজ দুপুরে নিজের ঘরে শিশু মুনতাহাকে নিয়ে শুয়েছিল তার মা তানজীলা খাতুন। কিছুক্ষণ পর বাড়ির অন্য সদস্যরা এসে দেখে মুনতাহা সেখানে নেই। পরে শিশুর মাকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি অসংলগ্ন কথাবার্তা বলেন। পরে কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর বাড়ির পাশের ডোবা থেকে মুনতাহার লাশ পাওয়া যায়।
স্থানীয় যুবক সোহাগ হোসেন বলেন, ‘২১ দিনের শিশু হাঁটতে হাঁটতে গিয়ে পানিতে ডুবে মরবে, এটা কোনোভাবেই সম্ভব না। আর ঘটনার সময় বাড়িতে তার মা ছাড়া কেউ ছিল না। ওই মায়ের মোবাইল ফোনটি আমরা নিয়েছি। সেখানে বেশ কিছু কথোপকথন পেয়েছি অন্য একটি ছেলের সঙ্গে। আমাদের ধারণা পরকীয়ার জেরে শিশুটিকে তার মা হত্যা করেছে। পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এবং মোবাইল ফোনের তথ্য ঘাঁটলে সব বিষয় পরিষ্কার হয়ে যাবে।’
শিশুটির দাদি নাসরিন খাতুন বলেন, ‘ঘটনার প্রায় আধা ঘণ্টা আগে বাড়িতে দেখি মুনতাহাকে নিয়ে ওর মা খেলা করছে। কিছু সময় পর ফিরে দেখি তানজীলা (শিশুর মা) ঘুমাচ্ছে, কিন্তু মুনতাহা নেই। পরে খোঁজাখুঁজি করে ডোবায় লাশ মেলে।’ তবে এই শিশুর মৃত্যুর পেছনে তাঁর ছেলের বউ (শিশুর মা) জড়িত কি না সে ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি তিনি। নাসরিন খাতুন বলেন, ‘পুলিশ তদন্ত করে সঠিক ঘটনা বের করুক। আমরা নাতনি হত্যার সঠিক বিচার চাই।’
তবে মুনতাহার মা তানজীলা খাতুন বলেন, ‘আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। দেখলাম জিনের বেশ ধারণ করে কেউ ওকে (মুনতাহাকে) নিয়ে গেল। এরপর কীভাবে কী হলো বলতে পারছি না।’
শিশুটির মৃত্যুর পর ঘটনাস্থলে গিয়ে মা তানজীলা খাতুনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি হেফাজতে নিলেও এ বিষয় নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহাফুজুর রহমান। জেলা পুলিশের মিডিয়া বিভাগের দায়িত্বরত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান জাকারিয়া বলেন, শিশুটির মৃত্যুর বিষয় নিয়ে তদন্ত চলছে। তার মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। বাবা মিল্টন বিশ্বাস এখনো বাড়িতে আসেনি। বাড়ি ওলে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের পর হয়তো বিস্তারিত জানা যাবে।
ঝিনাইদহে মুনতাহা নামের ২১ দিনের এক শিশুকে ডোবার পানিতে ফেলে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিশুটির মা তানজীলা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে ঝিনাইদহ সদরের নরহরিদ্রা গ্রামের এ ঘটনা ঘটে।
মুনতাহা ঝিনাইদহ সদরের নরহরিদ্রা গ্রামের মিল্টন বিশ্বাসের মেয়ে। মিল্টন বিশ্বাস গাজীপুরে একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন।
জানা গেছে, আজ দুপুরে নিজের ঘরে শিশু মুনতাহাকে নিয়ে শুয়েছিল তার মা তানজীলা খাতুন। কিছুক্ষণ পর বাড়ির অন্য সদস্যরা এসে দেখে মুনতাহা সেখানে নেই। পরে শিশুর মাকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি অসংলগ্ন কথাবার্তা বলেন। পরে কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর বাড়ির পাশের ডোবা থেকে মুনতাহার লাশ পাওয়া যায়।
স্থানীয় যুবক সোহাগ হোসেন বলেন, ‘২১ দিনের শিশু হাঁটতে হাঁটতে গিয়ে পানিতে ডুবে মরবে, এটা কোনোভাবেই সম্ভব না। আর ঘটনার সময় বাড়িতে তার মা ছাড়া কেউ ছিল না। ওই মায়ের মোবাইল ফোনটি আমরা নিয়েছি। সেখানে বেশ কিছু কথোপকথন পেয়েছি অন্য একটি ছেলের সঙ্গে। আমাদের ধারণা পরকীয়ার জেরে শিশুটিকে তার মা হত্যা করেছে। পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এবং মোবাইল ফোনের তথ্য ঘাঁটলে সব বিষয় পরিষ্কার হয়ে যাবে।’
শিশুটির দাদি নাসরিন খাতুন বলেন, ‘ঘটনার প্রায় আধা ঘণ্টা আগে বাড়িতে দেখি মুনতাহাকে নিয়ে ওর মা খেলা করছে। কিছু সময় পর ফিরে দেখি তানজীলা (শিশুর মা) ঘুমাচ্ছে, কিন্তু মুনতাহা নেই। পরে খোঁজাখুঁজি করে ডোবায় লাশ মেলে।’ তবে এই শিশুর মৃত্যুর পেছনে তাঁর ছেলের বউ (শিশুর মা) জড়িত কি না সে ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি তিনি। নাসরিন খাতুন বলেন, ‘পুলিশ তদন্ত করে সঠিক ঘটনা বের করুক। আমরা নাতনি হত্যার সঠিক বিচার চাই।’
তবে মুনতাহার মা তানজীলা খাতুন বলেন, ‘আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। দেখলাম জিনের বেশ ধারণ করে কেউ ওকে (মুনতাহাকে) নিয়ে গেল। এরপর কীভাবে কী হলো বলতে পারছি না।’
শিশুটির মৃত্যুর পর ঘটনাস্থলে গিয়ে মা তানজীলা খাতুনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি হেফাজতে নিলেও এ বিষয় নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহাফুজুর রহমান। জেলা পুলিশের মিডিয়া বিভাগের দায়িত্বরত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান জাকারিয়া বলেন, শিশুটির মৃত্যুর বিষয় নিয়ে তদন্ত চলছে। তার মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। বাবা মিল্টন বিশ্বাস এখনো বাড়িতে আসেনি। বাড়ি ওলে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের পর হয়তো বিস্তারিত জানা যাবে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৮ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২৫ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৯ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩৩ মিনিট আগে