নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
অভিমান ভুলে অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছে খুলনার ছয়টি আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এসব আসনে প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থী ও দলীয় কর্মী-সমর্থকেরা।
দলীয় সূত্র জানায়, গত ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচার শুরু হলেও জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা অঘোষিতভাবে নির্বাচন বয়কট করে নির্বাচনী সব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ খুলনার কোনো আসনে শরিক জাতীয় পার্টিকে ছাড় না দেওয়ার কারণে এত দিন দলটির প্রার্থীরা প্রচারণায় নামেননি। বিশেষ করে খুলনা-৬ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। ফলে দলের ক্ষুব্ধ নেতারা নির্বাচন বয়কটের দাবি জানান।
এই অবস্থায় গত ২০ ডিসেম্বর নগরীর ডাকবাংলো মোড়ে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে দলের জেলা ও মহানগর শাখার সভা আহ্বান করা হয়। সভায় অধিকাংশ নেতাই নির্বাচন বর্জন করার পক্ষে মত দেন। এ ছাড়া খুলনা-৩ আসনের প্রার্থী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৫ আসনের প্রার্থী মো. শাহীদ আলম ও খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু ওই সভায় নির্বাচন থেকে এখনই সরে যাওয়ার পক্ষে জোরালো বক্তব্য দেন। তবে অন্য তিন প্রার্থী খুলনা-১ আসনের প্রার্থী কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ আসনের প্রার্থী মো. গাউসুল আজম ও খুলনা-৪ আসনের প্রার্থী মো. ফরহাদ হোসেন দলের নেতাদের মনোভাবের বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানিয়ে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে মত দেন।
কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে প্রার্থী-সমর্থকেরা আজ থেকে প্রচারণা শুরু করেন। খুলনা-২ আসনের প্রার্থী মো. গাউসুল আজম ডাক বাংলো মোড়ে অবস্থিত কার্যালয়ের সামনে থেকে প্রচার শুরু করেন। এ ছাড়া অন্য আসনের প্রার্থীরাও জোরেশোরে ক্যাম্পেইন শুরু করেছেন। খুলনায় জাতীয় পার্টি নির্বাচনে ফিরে আসায় প্রচার-প্রচারণায় নতুন মাত্রা পেয়েছে।
খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী ও জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু ক্ষোভ-বিক্ষোভ থাকলেও দল ও গণতন্ত্রের স্বার্থে খুলনার ৬টি আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিয়েছে। আজ মঙ্গলবার থেকে দলের সব প্রার্থী তাদের নিজ নিজ আসন এলাকায় নির্বাচনী প্রচার শুরু করেছেন।’
শফিকুল ইসলাম মধু বলেন, ‘ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু হলে জাতীয় পার্টি জয়ী হবে।’
অভিমান ভুলে অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছে খুলনার ছয়টি আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এসব আসনে প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থী ও দলীয় কর্মী-সমর্থকেরা।
দলীয় সূত্র জানায়, গত ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচার শুরু হলেও জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা অঘোষিতভাবে নির্বাচন বয়কট করে নির্বাচনী সব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ খুলনার কোনো আসনে শরিক জাতীয় পার্টিকে ছাড় না দেওয়ার কারণে এত দিন দলটির প্রার্থীরা প্রচারণায় নামেননি। বিশেষ করে খুলনা-৬ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। ফলে দলের ক্ষুব্ধ নেতারা নির্বাচন বয়কটের দাবি জানান।
এই অবস্থায় গত ২০ ডিসেম্বর নগরীর ডাকবাংলো মোড়ে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে দলের জেলা ও মহানগর শাখার সভা আহ্বান করা হয়। সভায় অধিকাংশ নেতাই নির্বাচন বর্জন করার পক্ষে মত দেন। এ ছাড়া খুলনা-৩ আসনের প্রার্থী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, খুলনা-৫ আসনের প্রার্থী মো. শাহীদ আলম ও খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মধু ওই সভায় নির্বাচন থেকে এখনই সরে যাওয়ার পক্ষে জোরালো বক্তব্য দেন। তবে অন্য তিন প্রার্থী খুলনা-১ আসনের প্রার্থী কাজী হাসানুর রশিদ, খুলনা-২ আসনের প্রার্থী মো. গাউসুল আজম ও খুলনা-৪ আসনের প্রার্থী মো. ফরহাদ হোসেন দলের নেতাদের মনোভাবের বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানিয়ে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে মত দেন।
কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে প্রার্থী-সমর্থকেরা আজ থেকে প্রচারণা শুরু করেন। খুলনা-২ আসনের প্রার্থী মো. গাউসুল আজম ডাক বাংলো মোড়ে অবস্থিত কার্যালয়ের সামনে থেকে প্রচার শুরু করেন। এ ছাড়া অন্য আসনের প্রার্থীরাও জোরেশোরে ক্যাম্পেইন শুরু করেছেন। খুলনায় জাতীয় পার্টি নির্বাচনে ফিরে আসায় প্রচার-প্রচারণায় নতুন মাত্রা পেয়েছে।
খুলনা-৬ আসনের প্রার্থী ও জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু ক্ষোভ-বিক্ষোভ থাকলেও দল ও গণতন্ত্রের স্বার্থে খুলনার ৬টি আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিয়েছে। আজ মঙ্গলবার থেকে দলের সব প্রার্থী তাদের নিজ নিজ আসন এলাকায় নির্বাচনী প্রচার শুরু করেছেন।’
শফিকুল ইসলাম মধু বলেন, ‘ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু হলে জাতীয় পার্টি জয়ী হবে।’
আক্কেলপুরে ছাত্র আন্দোলনে হামলার দুই মামলায় আব্দুর রহিম ওরফে স্বাধীন মাস্টার (৫৩) নামের এক স্কুলশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গোপন সংবাদের ভিত্তিত্তে আজ বৃহস্পতিবার আক্কেলপুর পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে তাঁকে প্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে জয়পুরহাট সদর থানায় পাঠানো হয়।
১১ মিনিট আগেপ্রাধান্যপ্রাপ্ত বিষয়গুলো উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা, পরিবেশ, পর্যটন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত থাকবে আমার অগ্রাধিকারে। বিশেষ করে, পরিবেশ ও পর্যটনে বাড়তি নজর দেব। সিলেট হচ্ছে আমাদের প্রকৃতিকন্যা। প্রকৃতিকন্যাকে প্রকৃতির মতোই রাখতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্য খাতে সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগে নাম উল্লেখ করা ৪২ জনের মধ্যে ৪১ জন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের বিভিন্ন স্তরের কর্মচারী। অপরজন হাসপাতাল এলাকার একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কর্মচারী।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি বাজারের দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বালিয়াকান্দি বাজার ও আশপাশে এলাকায় সিগারেটের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের দায়ে বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) দুপুরে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ অনুযায়ী দুজন ব্যবসায়ীকে এক হাজার টাকা করে দুই হাজার টাকা
১ ঘণ্টা আগে