প্রতিনিধি, দৌলতপুর (কুষ্টিয়া)
দৌলতপুর উপজেলার ধামস্বর বাজারের পূর্বপাশে এবং কাকনা বাজারের উত্তরপাশে পূর্ব দৌলতপুর-ঘিওরের সংযোগ সেতু দুইটি দীর্ঘদিন ধরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে আছে। পাশাপাশি দুইটি সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় ভোগান্তিতে রয়েছেন এলাকাবাসীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ১৯৯৬ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অর্থায়নে সেতুটি দুইটি নির্মিত হয়। ১৯৯৮ সালের বন্যায় সেতুর দুই পাশের মাটি ধসে পড়ে। প্রায় দুই যুগ অতিবাহিত হলেও সেতুর দুই পাশের অবস্থার কোন পরিবর্তন হয়নি। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ যাতায়াত করেন। শুকনো মৌসুমের ৩ মাস সেতুর পাশের বিকল্প সড়ক দিয়ে চলাচল করা গেলেও বর্তমানে বর্ষার পানিতে নৌকা ছাড়া পারাপার করা যায় না। সেতু দুইটির উত্তরপাশে কলিয়া, ঘরিয়ালা, বড়হাত কোড়া, উল্টাবাড়ী, কাকনাসহ ১৪-১৫টি গ্রামের মানুষের ঘিওর হাটে আসার একমাত্র সড়ক এটি। কিন্তু সড়ক না থাকায় বিপাকে পড়েছেন দুই পারের কয়েক হাজার মানুষ।
ধামস্বর গ্রামের কলেজছাত্র লিটন মিয়া বলেন, জন্মের পর থেকে সেতুটি দুইটি শুধু দেখেই আসলাম। সেতুতে ওঠার ভাগ্য আর হলো না। ভবিষ্যতে হবে কিনা তাও জানি না।
পুরোনো ধামস্বর গ্রামের আব্দুল কাদের বলেন, আমাদের ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার একমাত্র সড়ক এটি। কিন্তু দীর্ঘদিন পাশাপাশি দুইটি সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় আমরা খুব কষ্ট করে পরিষদে যাই। এর আগে ইঞ্জিনিয়ার অফিস থেকে কয়েক বার মাপ যোগ করা হয়েছে। আমি প্রত্যেকবার তাঁদের সঙ্গে ছিলাম কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। সেতুটি মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।
বড়হাত কোড়া গ্রামের শিক্ষানবিশ আইনজীবী আমিনুল ইসলাম বলেন, প্রতিদিন মোটরসাইকেলে করে এই সড়ক দিয়ে আমাকে মানিকগঞ্জ কোর্টে যেতে হয়। শুকনো মৌসুমে দুই-তিন মাস এই সড়ক দিয়ে যেতে পারলেও এখন পানি থাকায় ১০ কিলোমিটার ঘুরে অন্য সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এতে সময় ও খরচ দুটিই বেশি হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য চান মিয়া বলেন, ২০১৬ সালে সেতুর দুপাশে কিছু মাটি আমি ফেলেছিলাম। কিন্তু গাইড ওয়াল না থাকার কারণে ওই বছর পানি আসার সঙ্গে সঙ্গেই মাটি ধুয়ে চলে যায়। গাইড ওয়াল দেওয়ার চেষ্টা করেও কোনো কিছু না হওয়ায় আর মাটি ফেলা হয়নি।
উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী রঞ্জিত পাল বলেন, সেতু দুটি আমি পরিদর্শন করেছি। সেতুর দুপাশের সড়কেও মাটি নেই। আমরা মন্ত্রণালয়ে এস্টিমেট পাঠিয়েছি, পাস হলেই কাজ শুরু করা হবে।
দৌলতপুর উপজেলার ধামস্বর বাজারের পূর্বপাশে এবং কাকনা বাজারের উত্তরপাশে পূর্ব দৌলতপুর-ঘিওরের সংযোগ সেতু দুইটি দীর্ঘদিন ধরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে আছে। পাশাপাশি দুইটি সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় ভোগান্তিতে রয়েছেন এলাকাবাসীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ১৯৯৬ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অর্থায়নে সেতুটি দুইটি নির্মিত হয়। ১৯৯৮ সালের বন্যায় সেতুর দুই পাশের মাটি ধসে পড়ে। প্রায় দুই যুগ অতিবাহিত হলেও সেতুর দুই পাশের অবস্থার কোন পরিবর্তন হয়নি। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত শত মানুষ যাতায়াত করেন। শুকনো মৌসুমের ৩ মাস সেতুর পাশের বিকল্প সড়ক দিয়ে চলাচল করা গেলেও বর্তমানে বর্ষার পানিতে নৌকা ছাড়া পারাপার করা যায় না। সেতু দুইটির উত্তরপাশে কলিয়া, ঘরিয়ালা, বড়হাত কোড়া, উল্টাবাড়ী, কাকনাসহ ১৪-১৫টি গ্রামের মানুষের ঘিওর হাটে আসার একমাত্র সড়ক এটি। কিন্তু সড়ক না থাকায় বিপাকে পড়েছেন দুই পারের কয়েক হাজার মানুষ।
ধামস্বর গ্রামের কলেজছাত্র লিটন মিয়া বলেন, জন্মের পর থেকে সেতুটি দুইটি শুধু দেখেই আসলাম। সেতুতে ওঠার ভাগ্য আর হলো না। ভবিষ্যতে হবে কিনা তাও জানি না।
পুরোনো ধামস্বর গ্রামের আব্দুল কাদের বলেন, আমাদের ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার একমাত্র সড়ক এটি। কিন্তু দীর্ঘদিন পাশাপাশি দুইটি সেতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় আমরা খুব কষ্ট করে পরিষদে যাই। এর আগে ইঞ্জিনিয়ার অফিস থেকে কয়েক বার মাপ যোগ করা হয়েছে। আমি প্রত্যেকবার তাঁদের সঙ্গে ছিলাম কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। সেতুটি মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।
বড়হাত কোড়া গ্রামের শিক্ষানবিশ আইনজীবী আমিনুল ইসলাম বলেন, প্রতিদিন মোটরসাইকেলে করে এই সড়ক দিয়ে আমাকে মানিকগঞ্জ কোর্টে যেতে হয়। শুকনো মৌসুমে দুই-তিন মাস এই সড়ক দিয়ে যেতে পারলেও এখন পানি থাকায় ১০ কিলোমিটার ঘুরে অন্য সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এতে সময় ও খরচ দুটিই বেশি হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য চান মিয়া বলেন, ২০১৬ সালে সেতুর দুপাশে কিছু মাটি আমি ফেলেছিলাম। কিন্তু গাইড ওয়াল না থাকার কারণে ওই বছর পানি আসার সঙ্গে সঙ্গেই মাটি ধুয়ে চলে যায়। গাইড ওয়াল দেওয়ার চেষ্টা করেও কোনো কিছু না হওয়ায় আর মাটি ফেলা হয়নি।
উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী রঞ্জিত পাল বলেন, সেতু দুটি আমি পরিদর্শন করেছি। সেতুর দুপাশের সড়কেও মাটি নেই। আমরা মন্ত্রণালয়ে এস্টিমেট পাঠিয়েছি, পাস হলেই কাজ শুরু করা হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে