কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় বিএনপি কর্মী কুদরত আলী হত্যা মামলায় জেলার সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম তানভীর আরাফাতকে গ্রেপ্তার (শ্যোন অ্যারেস্ট) দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার (২৮ জুলাই) তাঁকে কারাগার থেকে কুষ্টিয়া আদালতে হাজিরা করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক তাঁকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ২৬ ডিসেম্বর বিএনপির আরেক কর্মী সুজন মালিথা হত্যা মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করেন তানভীর আরাফাত। এর পর থেকে তিনি কুষ্টিয়া কারাগারে আছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি খুলনার খালিশপুরে।
এর আগে ২ অক্টোবর নিহত কুদরত আলীর ছেলে ফেরদৌস বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলাটি করেন। মামলায় দৌলতপুর থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) নিশিকান্ত সরকার, উপপরিদর্শক (এসআই) রোকনুজ্জামান, মেহেদী হাসান, শাহজাহান, আনিচুর রহমান ও পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম তানভীর আরাফাতকে আসামি করা হয়। একই সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে জানা গেছে, নিহত কুদরত আলী বিএনপির একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। এলাকায় তাঁর ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মী ও কিছু সুবিধাভোগী পুলিশ তাঁকে মিথ্যা মামলায় আটক ও হত্যা করার পরিকল্পনা করেন। এরই অংশ হিসেবে ২০২০ সালের ২৩ জুলাই দিবাগত রাত ২টার দিকে দৌলতপুর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ এলাকার নিজের বাড়ি থেকে আসামিরা কুদরত আলীকে অপহরণ করেন।
২৫ জুলাই ভোরে কুদরত আলীর পরিবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে তাঁর গুলিবিদ্ধ লাশ পায়। এ সময় কুদরত আলীর বুকের ডান ও বাম দিকে দুটি গুলির চিহ্নসহ দুই হাতে, পিঠে, মুখে ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল।
এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দৌলতপুর থানায় হওয়া একটি হত্যা মামলায় তাঁকে (এসপি তানভীর) গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ শুনানি শেষে গ্রেপ্তারের আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
কুষ্টিয়ায় বিএনপি কর্মী কুদরত আলী হত্যা মামলায় জেলার সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম তানভীর আরাফাতকে গ্রেপ্তার (শ্যোন অ্যারেস্ট) দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার (২৮ জুলাই) তাঁকে কারাগার থেকে কুষ্টিয়া আদালতে হাজিরা করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক তাঁকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ২৬ ডিসেম্বর বিএনপির আরেক কর্মী সুজন মালিথা হত্যা মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করেন তানভীর আরাফাত। এর পর থেকে তিনি কুষ্টিয়া কারাগারে আছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি খুলনার খালিশপুরে।
এর আগে ২ অক্টোবর নিহত কুদরত আলীর ছেলে ফেরদৌস বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলাটি করেন। মামলায় দৌলতপুর থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) নিশিকান্ত সরকার, উপপরিদর্শক (এসআই) রোকনুজ্জামান, মেহেদী হাসান, শাহজাহান, আনিচুর রহমান ও পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম তানভীর আরাফাতকে আসামি করা হয়। একই সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে জানা গেছে, নিহত কুদরত আলী বিএনপির একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। এলাকায় তাঁর ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মী ও কিছু সুবিধাভোগী পুলিশ তাঁকে মিথ্যা মামলায় আটক ও হত্যা করার পরিকল্পনা করেন। এরই অংশ হিসেবে ২০২০ সালের ২৩ জুলাই দিবাগত রাত ২টার দিকে দৌলতপুর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ এলাকার নিজের বাড়ি থেকে আসামিরা কুদরত আলীকে অপহরণ করেন।
২৫ জুলাই ভোরে কুদরত আলীর পরিবার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে তাঁর গুলিবিদ্ধ লাশ পায়। এ সময় কুদরত আলীর বুকের ডান ও বাম দিকে দুটি গুলির চিহ্নসহ দুই হাতে, পিঠে, মুখে ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল।
এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দৌলতপুর থানায় হওয়া একটি হত্যা মামলায় তাঁকে (এসপি তানভীর) গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ শুনানি শেষে গ্রেপ্তারের আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে