গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। আজ শনিবার বিকেলে সাংবাদিকদের কাছে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকা, কালো টাকার ছড়াছড়ি এবং দলীয় নেতাদের অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়।
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি আশা করেছিলেন, দল সাবেক পার্লামেন্ট সদস্যদের মূল্যায়ন করবে এবং সর্বাঙ্গীন সহযোগিতা দেবে। কিন্তু মনোনয়নপত্র জমাদানের পর থেকে দলের সভাপতি শমশের মবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বিরূপ আচরণ শুরু করেন। তাঁরা দলীয় ফান্ডসহ ও অন্যান্য জায়গা থেকে সংগৃহীত অর্থ প্রার্থীদের মধ্যে অল্প কিছু বিতরণ করে বেশির ভাগ অর্থ নিয়ে তাঁরা তাঁদের নির্বাচনী এলাকায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন।
বিজ্ঞপ্তিতে আব্দুল গনি উল্লেখ করেন, ‘আমিসহ অন্যরা অর্থের অভাবে প্রচার চালাতে ব্যর্থ হচ্ছি এবং অন্য প্রার্থীদের অর্থের কাছে অসহায় বোধ করি। কর্মীরা পরামর্শ দেয় যে, অন্য প্রার্থীদের অর্থের কাছে যদি সমপরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে না পারি তাহলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো ভালো। তাঁদের কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাস্তবতার নিরিখে নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকায় ও কালো টাকার ছড়াছড়ির কারণে এবং আমার দলীয় নেতাদের অসহযোগিতার কারণে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আব্দুল গনি বিজ্ঞপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিজ্ঞপ্তির কপি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর পাঠানো হয়েছে।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রীতম সাহা তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গনির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। আজ শনিবার বিকেলে সাংবাদিকদের কাছে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকা, কালো টাকার ছড়াছড়ি এবং দলীয় নেতাদের অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়।
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি আশা করেছিলেন, দল সাবেক পার্লামেন্ট সদস্যদের মূল্যায়ন করবে এবং সর্বাঙ্গীন সহযোগিতা দেবে। কিন্তু মনোনয়নপত্র জমাদানের পর থেকে দলের সভাপতি শমশের মবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বিরূপ আচরণ শুরু করেন। তাঁরা দলীয় ফান্ডসহ ও অন্যান্য জায়গা থেকে সংগৃহীত অর্থ প্রার্থীদের মধ্যে অল্প কিছু বিতরণ করে বেশির ভাগ অর্থ নিয়ে তাঁরা তাঁদের নির্বাচনী এলাকায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন।
বিজ্ঞপ্তিতে আব্দুল গনি উল্লেখ করেন, ‘আমিসহ অন্যরা অর্থের অভাবে প্রচার চালাতে ব্যর্থ হচ্ছি এবং অন্য প্রার্থীদের অর্থের কাছে অসহায় বোধ করি। কর্মীরা পরামর্শ দেয় যে, অন্য প্রার্থীদের অর্থের কাছে যদি সমপরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে না পারি তাহলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো ভালো। তাঁদের কথায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাস্তবতার নিরিখে নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ না থাকায় ও কালো টাকার ছড়াছড়ির কারণে এবং আমার দলীয় নেতাদের অসহযোগিতার কারণে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আব্দুল গনি বিজ্ঞপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ সময় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিজ্ঞপ্তির কপি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর পাঠানো হয়েছে।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রীতম সাহা তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গনির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৫ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৫ ঘণ্টা আগে