খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে সাধারণ ওয়ার্ডের ৩১ জন কাউন্সিলরের মধ্যে ১২ জনই পরাজিত হয়েছেন। তবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন দুইজন। এ ছাড়া নির্বাচন করেননি দুজন। পরাজিত প্রার্থীদের অভিযোগ, পেশিশক্তি ও ভয়ভীতির কারণে ভোটাররা ভোট দিতে না পারায় তাঁদের এই পরাজয়। অপর দিকে ভোটারদের মধ্যেও তাঁদের সম্পর্কে মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে।
পরাজিত কাউন্সিলররা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আব্দুর রাজ্জাক, ২ নম্বর ওয়ার্ডে মো. সাইফুল ইসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে কবির হোসেন কবু মোল্লা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে শেখ সুলতান মাহমুদ পিন্টু, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ডালিম হাওলাদার, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে কাজী তালাত মাহমুদ কাউট, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল ওয়াদুদ, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মনিরুজ্জামান মনির, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আনিছুর রহমান বিশ্বাস, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে আশফুকুর রহমান কাঁকন, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে আজমল আহমেদ তপন।
নির্বাচনে নিজের পরাজয়ের বিষয়ে ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের আশফুকুর রহমান কাঁকন বলেন, ভোটাররা ভয়ভীতির কারণে তাঁকে ভোট দিতে পারেননি। যে কারণে তাঁর এই পরাজয়।
১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মো. সাইফুল ইসলাম মনে করেন, আশফুকুর রহমান কাঁকন বিএনপি করেন। দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে তিনি নির্বাচন করেছেন। বিএনপির ভোটাররা কেন্দ্রে যাননি। এ ছাড়া ভোটারদের মধ্যে ধারণা রয়েছে বিএনপি প্রার্থী জয়ী হলে এলাকার উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। সেই কারণে ভোটাররা তাঁকে এবার ভোট দেননি। এই ওয়ার্ডের নির্বাচিত জাকির হোসেন বিপ্লব ভয়ভীতির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ভোটাররা উন্নয়নের কথা বিবেচনা করেই ভোট দিয়েছেন। সেই কারণে তাঁর এই বিজয়।
১৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আনিছুর রহমান বিশ্বাস বলেন, প্রতিপক্ষের পেশিশক্তি ভয়ভীতির কারণে তাঁর ভোটাররা তাঁকে ভোট দিতে পারেননি।
তবে এই ওয়ার্ডের ভোটার আব্দুল হালিম বলেন, মো. আনিছুর রহমান বিশ্বাস দীর্ঘদিন ধরে কাউন্সিলর। গত নির্বাচনের পর বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। আবার বিএনপির অধিকাংশ ভোটার কেন্দ্রে যাননি। এবার এই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন। আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা আনিছকে ভোট না দিয়ে দলীয় প্রার্থীকে ভোট দেওয়ায় তাঁর পরাজয়।
এর আগে গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে মেয়র পদে জয়ী হন নৌকার প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে সাধারণ ওয়ার্ডের ৩১ জন কাউন্সিলরের মধ্যে ১২ জনই পরাজিত হয়েছেন। তবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন দুইজন। এ ছাড়া নির্বাচন করেননি দুজন। পরাজিত প্রার্থীদের অভিযোগ, পেশিশক্তি ও ভয়ভীতির কারণে ভোটাররা ভোট দিতে না পারায় তাঁদের এই পরাজয়। অপর দিকে ভোটারদের মধ্যেও তাঁদের সম্পর্কে মিশ্র প্রতিক্রিয়া মিলেছে।
পরাজিত কাউন্সিলররা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আব্দুর রাজ্জাক, ২ নম্বর ওয়ার্ডে মো. সাইফুল ইসলাম, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে কবির হোসেন কবু মোল্লা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে শেখ সুলতান মাহমুদ পিন্টু, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ডালিম হাওলাদার, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে কাজী তালাত মাহমুদ কাউট, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল ওয়াদুদ, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মনিরুজ্জামান মনির, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো. আনিছুর রহমান বিশ্বাস, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে আশফুকুর রহমান কাঁকন, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে আজমল আহমেদ তপন।
নির্বাচনে নিজের পরাজয়ের বিষয়ে ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের আশফুকুর রহমান কাঁকন বলেন, ভোটাররা ভয়ভীতির কারণে তাঁকে ভোট দিতে পারেননি। যে কারণে তাঁর এই পরাজয়।
১৯ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মো. সাইফুল ইসলাম মনে করেন, আশফুকুর রহমান কাঁকন বিএনপি করেন। দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে তিনি নির্বাচন করেছেন। বিএনপির ভোটাররা কেন্দ্রে যাননি। এ ছাড়া ভোটারদের মধ্যে ধারণা রয়েছে বিএনপি প্রার্থী জয়ী হলে এলাকার উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। সেই কারণে ভোটাররা তাঁকে এবার ভোট দেননি। এই ওয়ার্ডের নির্বাচিত জাকির হোসেন বিপ্লব ভয়ভীতির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ভোটাররা উন্নয়নের কথা বিবেচনা করেই ভোট দিয়েছেন। সেই কারণে তাঁর এই বিজয়।
১৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আনিছুর রহমান বিশ্বাস বলেন, প্রতিপক্ষের পেশিশক্তি ভয়ভীতির কারণে তাঁর ভোটাররা তাঁকে ভোট দিতে পারেননি।
তবে এই ওয়ার্ডের ভোটার আব্দুল হালিম বলেন, মো. আনিছুর রহমান বিশ্বাস দীর্ঘদিন ধরে কাউন্সিলর। গত নির্বাচনের পর বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। আবার বিএনপির অধিকাংশ ভোটার কেন্দ্রে যাননি। এবার এই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন। আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা আনিছকে ভোট না দিয়ে দলীয় প্রার্থীকে ভোট দেওয়ায় তাঁর পরাজয়।
এর আগে গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে মেয়র পদে জয়ী হন নৌকার প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ২ নম্বর চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুই শিশুর নাম সাইম (৪) ও লাবিব (২)। তারা আপন দুই ভাই। তারা চরমজিদ গ্রামের রেনু বাজারের উত্তর পাশে কুট্টিয়াবাড়ির সাহেদের ছেলে।
১৬ মিনিট আগেগণ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (গকসু) নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে মৃদুল দেওয়ান এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে জয়লাভ করেছেন রায়হান খান। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে ফলাফল ঘোষণা শেষ করে গকসু নির্বাচন কমিশন।
১৬ মিনিট আগেরাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
৭ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৭ ঘণ্টা আগে