নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইলে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ১০১তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। দিবসটি পালন উপলক্ষে আজ রোববার সকাল ৯টায় এস এম সুলতান ফাউন্ডেশন, নড়াইল জেলা প্রশাসন, জেলা শিল্পকলা একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে মাছিমদিয়ায় সুলতান কমপ্লেক্সে শিল্পীর সমাধিতে বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এ সময় জেলা প্রশাসক শারমিন আক্তার জাহান, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালক জুলিয়া সুকায়না, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) লিংকন বিশ্বাস, সুলতান ফাউন্ডেশনের সাবেক সদস্যসচিব মো. ইকবাল হোসেন, জেলা তথ্য কর্মকর্তা মো. রোস্তম আলী, নড়াইল প্রেসক্লাবের সহসভাপতি ও ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য সুলতান মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রশিদ লাবলু, এস এম সুলতান শিশু চারু ও কারুকলা ফাউন্ডেশনের সভাপতি শেখ হানিফ, সুলতান ফাউন্ডেশনের কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক টিপু সুলতান উপস্থিত ছিলেন।
পরে এই শিল্পীর আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন জেলা মডেল মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা জাকারিয়া হোসাইন। এর আগে সকাল ৬টায় শিল্পীর বাসভবনে কোরআনখানি অনুষ্ঠিত হয়।
১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট শিল্পী সুলতান নড়াইল শহরের মাছিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। রাজমিস্ত্রি পিতা মেছের আলীর নান্দনিক সৃষ্টির ঘষামাজা মধ্য দিয়ে ছোটবেলার লাল মিঞার (সুলতান) চিত্রাঙ্কনে সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ হয়। ১৯৪৬—১৯৯৩ সাল পর্যন্ত শিল্পী সুলতানের ছবি ভারতের সিমলা, পাকিস্তানের লাহোর, করাচি, নিউইয়র্ক, বোস্টন, মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিসহ জার্মান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে তাঁর চিত্রকলা প্রদর্শিত হয়।
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ১৯৮২ সালে একুশে পদক, ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক পান। ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের রেসিডেন্ট আর্টিস্ট এবং ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ চারুশিল্পী সম্মাননা হিসেবেও স্বীকৃতি পান তিনি। সুলতানের স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য তাঁর নিজ বাড়িতে নির্মিত হয়েছে এস এম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালা।
১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর চিরকুমার এই শিল্পী দীর্ঘদিন শ্বাসকষ্টে ভোগার পর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামে নিজ বাড়ির আঙিনায় তাঁকে সমাহিত করা হয়।
নড়াইলে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ১০১তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। দিবসটি পালন উপলক্ষে আজ রোববার সকাল ৯টায় এস এম সুলতান ফাউন্ডেশন, নড়াইল জেলা প্রশাসন, জেলা শিল্পকলা একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে মাছিমদিয়ায় সুলতান কমপ্লেক্সে শিল্পীর সমাধিতে বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এ সময় জেলা প্রশাসক শারমিন আক্তার জাহান, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার উপপরিচালক জুলিয়া সুকায়না, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) লিংকন বিশ্বাস, সুলতান ফাউন্ডেশনের সাবেক সদস্যসচিব মো. ইকবাল হোসেন, জেলা তথ্য কর্মকর্তা মো. রোস্তম আলী, নড়াইল প্রেসক্লাবের সহসভাপতি ও ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য সুলতান মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রশিদ লাবলু, এস এম সুলতান শিশু চারু ও কারুকলা ফাউন্ডেশনের সভাপতি শেখ হানিফ, সুলতান ফাউন্ডেশনের কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক টিপু সুলতান উপস্থিত ছিলেন।
পরে এই শিল্পীর আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন জেলা মডেল মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা জাকারিয়া হোসাইন। এর আগে সকাল ৬টায় শিল্পীর বাসভবনে কোরআনখানি অনুষ্ঠিত হয়।
১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট শিল্পী সুলতান নড়াইল শহরের মাছিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। রাজমিস্ত্রি পিতা মেছের আলীর নান্দনিক সৃষ্টির ঘষামাজা মধ্য দিয়ে ছোটবেলার লাল মিঞার (সুলতান) চিত্রাঙ্কনে সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ হয়। ১৯৪৬—১৯৯৩ সাল পর্যন্ত শিল্পী সুলতানের ছবি ভারতের সিমলা, পাকিস্তানের লাহোর, করাচি, নিউইয়র্ক, বোস্টন, মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিসহ জার্মান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে তাঁর চিত্রকলা প্রদর্শিত হয়।
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ১৯৮২ সালে একুশে পদক, ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক পান। ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের রেসিডেন্ট আর্টিস্ট এবং ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ চারুশিল্পী সম্মাননা হিসেবেও স্বীকৃতি পান তিনি। সুলতানের স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য তাঁর নিজ বাড়িতে নির্মিত হয়েছে এস এম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালা।
১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর চিরকুমার এই শিল্পী দীর্ঘদিন শ্বাসকষ্টে ভোগার পর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামে নিজ বাড়ির আঙিনায় তাঁকে সমাহিত করা হয়।
কুমিল্লার দাউদকান্দি পৌরসভায় চালককে খুন করে অটোরিকশা ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দাউদকান্দির দৌলতদি স্লুইসগেটসংলগ্ন জঙ্গল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ফাইম (১৩) সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে।
২ মিনিট আগেময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে নিজ গ্রামের বাড়িতে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদা। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার ধামাইল গ্রামের বাড়িতে তৃতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
৮ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আর্থিক সহায়তার অভিযোগে গতকাল বুধবার দুপুরে গুলশান-১ এলাকায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১১ মিনিট আগেবাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন পুনর্বহাল রাখার দাবিতে সপ্তম দিনের মতো বিক্ষোভ চলছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় ঘেরাও করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা-কর্মীরা।
২১ মিনিট আগে