যশোর প্রতিনিধি
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নানা আয়োজনে সরস্বতী পূজা উদ্যাপন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রতিমা স্থাপনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
এ উপলক্ষে যবিপ্রবি পূজা উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন।
সভায় ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘দেবী সরস্বতী হলেন জ্ঞানের দেবী, সুরের দেবী। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হলো একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক বিশ্ববিদ্যালয়। আমরা চাই, এখানে সব ধর্মের মানুষ পারস্পরিক সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বজায় রেখে বসবাস করবে। কারণ, এ বাংলা অববাহিকা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে ও আবর্তন করে শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সৃষ্টি হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ বিশ্ববিদ্যালয় তার অসাম্প্রদায়িক চরিত্র ধরে রেখেছে। ভবিষ্যতেও সব ধর্মের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহাবস্থান বজায় থাকবে বলে আমি আশা করি।’ এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রসারণ হলে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি মন্দির স্থাপনের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন উপাচার্য।
সভায় উপস্থিত ছিলেন রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. সুমন চন্দ্র মোহন্ত, কেমি কৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সুজন চৌধুরী, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুন সেন, নার্সিং অ্যান্ড হেলথ সায়েন্স বিভাগের প্রভাষক অঞ্জন কুমার রায়, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক স্বরাজ মল্লিক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক দেবাশীষ রায়, মেডিকেল অফিসার ডা. রুদ্র প্রসাদ বিশ্বাস, সেকশন অফিসার রামানন্দ পাল, ফিজিক্যাল ইনস্ট্রাক্টর উজ্জ্বল চন্দ্র সূত্রধর প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন যবিপ্রবির সনাতন বিদ্যার্থী সংসদের সভাপতি শ্রী কংকন বিশ্বাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. এম আর খান মেডিকেল সেন্টারের সামনে প্যান্ডেল করে বিদ্যা দেবী সরস্বতীর পূজা অর্চনার ব্যবস্থা করা হয়। বিকেলে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। করোনার পর সব মত-পথের মানুষের সমাগমে পূজা প্রাঙ্গণ পরিণত হয় সম্প্রীতির মিলনমেলায়।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নানা আয়োজনে সরস্বতী পূজা উদ্যাপন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রতিমা স্থাপনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
এ উপলক্ষে যবিপ্রবি পূজা উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন।
সভায় ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘দেবী সরস্বতী হলেন জ্ঞানের দেবী, সুরের দেবী। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হলো একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক বিশ্ববিদ্যালয়। আমরা চাই, এখানে সব ধর্মের মানুষ পারস্পরিক সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বজায় রেখে বসবাস করবে। কারণ, এ বাংলা অববাহিকা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে ও আবর্তন করে শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সৃষ্টি হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ বিশ্ববিদ্যালয় তার অসাম্প্রদায়িক চরিত্র ধরে রেখেছে। ভবিষ্যতেও সব ধর্মের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহাবস্থান বজায় থাকবে বলে আমি আশা করি।’ এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রসারণ হলে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি মন্দির স্থাপনের কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন উপাচার্য।
সভায় উপস্থিত ছিলেন রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. সুমন চন্দ্র মোহন্ত, কেমি কৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সুজন চৌধুরী, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুন সেন, নার্সিং অ্যান্ড হেলথ সায়েন্স বিভাগের প্রভাষক অঞ্জন কুমার রায়, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক স্বরাজ মল্লিক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক দেবাশীষ রায়, মেডিকেল অফিসার ডা. রুদ্র প্রসাদ বিশ্বাস, সেকশন অফিসার রামানন্দ পাল, ফিজিক্যাল ইনস্ট্রাক্টর উজ্জ্বল চন্দ্র সূত্রধর প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন যবিপ্রবির সনাতন বিদ্যার্থী সংসদের সভাপতি শ্রী কংকন বিশ্বাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. এম আর খান মেডিকেল সেন্টারের সামনে প্যান্ডেল করে বিদ্যা দেবী সরস্বতীর পূজা অর্চনার ব্যবস্থা করা হয়। বিকেলে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। করোনার পর সব মত-পথের মানুষের সমাগমে পূজা প্রাঙ্গণ পরিণত হয় সম্প্রীতির মিলনমেলায়।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩২ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে