মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে হওয়া মামলার আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী আইনি সহায়তা দেবেন না বলে জেলা আইনজীবী সমিতি ঘোষণা করেছে।
আজ সোমবার সমিতির আয়োজনে এক মানববন্ধনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শাহেদ হাসান টগর এ তথ্য জানান। সকালে জেলা জজ আদালতের সামনে মানববন্ধনে সমিতির শতাধিক সদস্য অংশ নেন।
মানববন্ধনে আইনজীবীরা জানান, এমন নারকীয় ঘটনা যেন সমাজে আর না ঘটে সে জন্য দোষীদের কঠিন শাস্তি দিতে তাঁরা আদালতের কাছে দাবি জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে পুরো বিচার প্রক্রিয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করা হবে।
এদিকে দ্রুত বিচার ও অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে জেলা ও সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদল। দুপুর ১২টার দিকে মাগুরা পৌরসভার সামনে জেলা ছাত্রদলের নানা ইউনিটের নেতা-কর্মীরা মানববন্ধনে অংশ নেন।
এ সময় জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, ‘আইনি প্রক্রিয়ায় যত দ্রুত সম্ভব দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। সেই সঙ্গে যাঁরা দেশের আইন না মেনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফাঁসি চাইছেন তাঁদের প্রতি আহ্বান, আইনের প্রতি আস্থা রাখুন। ঘৃণ্য কাজটির কেউই সমর্থন করছে না।’
একই সময়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কর্মীরা কয়েক দলে বিভক্ত হয়ে কলেজ থেকে আদালত ফটক পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। তাঁরা বেলা দেড়টা পর্যন্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। তবে এসব কর্মসূচির ফলে আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রমে কোনো বাধা সৃষ্টি হয়নি।
এদিকে সকালে মহম্মদপুর উপজেলাতে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছেন। তাঁরা অভিযুক্তদের দ্রুত সময়ের মধ্যে ফাঁসির দাবিতে উপজেলা সদরে এ মানববন্ধন করেন। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেন।
ওই শিশু ধর্ষণের ঘটনায় গত শনিবার তার মা বাদী হয়ে মাগুরা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এতে শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, স্বামী ও ভাশুরকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন জানান, নিরাপত্তার কারণে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার পর মাগুরার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল মতিনের আদালতে আসামিদের হাজির করে রিমান্ড আবেদনের শুনানি করা করা হয়। এতে বিচারক মূল অভিযুক্তকে (বোনের শ্বশুর) সাত দিন এবং অন্য তিন আসামিকে পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। শুনানিতে আসামি পক্ষে কোনো আইনজীবী অংশ নেননি।
মাগুরায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে হওয়া মামলার আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী আইনি সহায়তা দেবেন না বলে জেলা আইনজীবী সমিতি ঘোষণা করেছে।
আজ সোমবার সমিতির আয়োজনে এক মানববন্ধনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শাহেদ হাসান টগর এ তথ্য জানান। সকালে জেলা জজ আদালতের সামনে মানববন্ধনে সমিতির শতাধিক সদস্য অংশ নেন।
মানববন্ধনে আইনজীবীরা জানান, এমন নারকীয় ঘটনা যেন সমাজে আর না ঘটে সে জন্য দোষীদের কঠিন শাস্তি দিতে তাঁরা আদালতের কাছে দাবি জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে পুরো বিচার প্রক্রিয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করা হবে।
এদিকে দ্রুত বিচার ও অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে জেলা ও সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদল। দুপুর ১২টার দিকে মাগুরা পৌরসভার সামনে জেলা ছাত্রদলের নানা ইউনিটের নেতা-কর্মীরা মানববন্ধনে অংশ নেন।
এ সময় জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, ‘আইনি প্রক্রিয়ায় যত দ্রুত সম্ভব দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। সেই সঙ্গে যাঁরা দেশের আইন না মেনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফাঁসি চাইছেন তাঁদের প্রতি আহ্বান, আইনের প্রতি আস্থা রাখুন। ঘৃণ্য কাজটির কেউই সমর্থন করছে না।’
একই সময়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কর্মীরা কয়েক দলে বিভক্ত হয়ে কলেজ থেকে আদালত ফটক পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। তাঁরা বেলা দেড়টা পর্যন্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। তবে এসব কর্মসূচির ফলে আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রমে কোনো বাধা সৃষ্টি হয়নি।
এদিকে সকালে মহম্মদপুর উপজেলাতে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছেন। তাঁরা অভিযুক্তদের দ্রুত সময়ের মধ্যে ফাঁসির দাবিতে উপজেলা সদরে এ মানববন্ধন করেন। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেন।
ওই শিশু ধর্ষণের ঘটনায় গত শনিবার তার মা বাদী হয়ে মাগুরা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এতে শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, স্বামী ও ভাশুরকে আসামি করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলাউদ্দিন জানান, নিরাপত্তার কারণে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার পর মাগুরার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল মতিনের আদালতে আসামিদের হাজির করে রিমান্ড আবেদনের শুনানি করা করা হয়। এতে বিচারক মূল অভিযুক্তকে (বোনের শ্বশুর) সাত দিন এবং অন্য তিন আসামিকে পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। শুনানিতে আসামি পক্ষে কোনো আইনজীবী অংশ নেননি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে