মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুরে মরা গরুর মাংস বিক্রির দায়ে দুই মাংস বিক্রেতাকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আদালত বলছেন, এসব মাংস ছিল মরা গরুর। আজ বুধবার সকালে উপজেলার নহাটা ইউনিয়নের নহাটা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ দণ্ড দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রামানন্দ পাল।
অসুস্থ গরু বিক্রেতা মো. মনির মৃধা ও মরার পর জবাই করা মাংস বিক্রেতা মো. আকমল মিয়াকে এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়রা বলছে, বুধবার সকালে একটি অসুস্থ গরু বিক্রি করেন মনির মৃধা নামে এক ব্যক্তি। পরে জবাই করার আগেই গরুটি মারা যায়। মরা গরু জবাই করে মাংস বিক্রির জন্য নহাটা বাজারের নিয়ে আসেন কসাই আকমল মিয়া। এ সময় মরা গরুর মাংস বিক্রি খবর ছড়িয়ে পড়ে। এরপর স্থানীয় লোকজনের কাছে বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে বাজার কমিটি ও স্থানীয় ইউপি সদস্যসহ নেতা কর্মীদের জানান। তারা দ্রুত ইউএনওকে খবর দেন।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তৈয়বুর রহমান তুরাফ বলেন, ‘সকালে বাজারের কসাই আকমল মিয়া মাংসের দোকানে অসুস্থ ও পরে মরা গরুর মাংস বিক্রি করার খবর পায়। পরে দ্রুত প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হয়।’
বিক্রি করার জন্য আনা এসব মাংস মরা গরুর নয়। তবে অসুস্থ গরু স্বীকার করে কসাই আলী ফকির বলেন, ‘আমি মনির মৃধার কাছ থেকে গরু কিনে জবাই করে মাংস এনে বিক্রি করছিলাম।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রামানন্দ পাল বলেন, ‘সকালে মরা গরুর বিক্রির অভিযোগ পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। অসুস্থ গরু জবাই করে মাংস বিক্রয়ের অপরাধে ৩০ হাজার টাকা করে ২ জন ব্যক্তিকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আমাদের নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
মাগুরার মহম্মদপুরে মরা গরুর মাংস বিক্রির দায়ে দুই মাংস বিক্রেতাকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আদালত বলছেন, এসব মাংস ছিল মরা গরুর। আজ বুধবার সকালে উপজেলার নহাটা ইউনিয়নের নহাটা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ দণ্ড দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রামানন্দ পাল।
অসুস্থ গরু বিক্রেতা মো. মনির মৃধা ও মরার পর জবাই করা মাংস বিক্রেতা মো. আকমল মিয়াকে এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়রা বলছে, বুধবার সকালে একটি অসুস্থ গরু বিক্রি করেন মনির মৃধা নামে এক ব্যক্তি। পরে জবাই করার আগেই গরুটি মারা যায়। মরা গরু জবাই করে মাংস বিক্রির জন্য নহাটা বাজারের নিয়ে আসেন কসাই আকমল মিয়া। এ সময় মরা গরুর মাংস বিক্রি খবর ছড়িয়ে পড়ে। এরপর স্থানীয় লোকজনের কাছে বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে বাজার কমিটি ও স্থানীয় ইউপি সদস্যসহ নেতা কর্মীদের জানান। তারা দ্রুত ইউএনওকে খবর দেন।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তৈয়বুর রহমান তুরাফ বলেন, ‘সকালে বাজারের কসাই আকমল মিয়া মাংসের দোকানে অসুস্থ ও পরে মরা গরুর মাংস বিক্রি করার খবর পায়। পরে দ্রুত প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হয়।’
বিক্রি করার জন্য আনা এসব মাংস মরা গরুর নয়। তবে অসুস্থ গরু স্বীকার করে কসাই আলী ফকির বলেন, ‘আমি মনির মৃধার কাছ থেকে গরু কিনে জবাই করে মাংস এনে বিক্রি করছিলাম।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রামানন্দ পাল বলেন, ‘সকালে মরা গরুর বিক্রির অভিযোগ পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। অসুস্থ গরু জবাই করে মাংস বিক্রয়ের অপরাধে ৩০ হাজার টাকা করে ২ জন ব্যক্তিকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আমাদের নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
গত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
২ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগে