খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরির ঘটনায় গ্রেপ্তার শাহাজাদী ও তাঁর মা নার্গিস বেগমের জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার খুলনার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে তাঁদের জামিন আবেদন করা হয়। আদালতের বিচারক মো. আনিসুর রহমান জামিন নামঞ্জুর করেন।
এর আগে গতকাল রোববার ক্লিনিকে পুলিশের হেফাজতে চিকিৎসাধীন শাহাজাদীকে ছাড়পত্র দেওয়া হলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শাহীন কবির তাঁকে আদালতে হাজির করেন। কিন্তু শাহাজাদীর পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকায় জামিনের শুনানি হয়নি। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিকে কারাগারে নবজাতক সন্তানকে নিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন শাহাজাদী। রাতেই চিকিৎসকদের পরামর্শে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের প্রিজন সেলে পাঠায় কারা কর্তৃপক্ষ। সেখানে পৃথক কেবিনে রেখে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আইনজীবী শেখ রফিকুজ্জামান বলেন, ‘আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে আদালতের আদেশের অনুলিপি তুলতে পারলে খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করা হবে। মূলত মামলায় মানব পাচার মামলায় নিম্ন আদালতের জামিনের এখতিয়ার নেই। মঙ্গলবার মহানগর আদালতে বাদীর আবেদনও তুলে ধরব। আশা করি, জামিন হয়ে যাবে।’
রোববার শাহাজাদীর পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকার বিষয়ে ক্ষোভ জানিয়ে বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা খুলনার কো-অর্ডিনেটর অ্যাডভোকেট মমিনুল ইসলাম বলেন, যেকোনো অপরাধীরই বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে। শাহজাদীর পক্ষে আদালতে আইনজীবী না দাঁড়ানো খুবই দুঃখজনক।
হাসপাতাল, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১১ সেপ্টেম্বর নগরীর রূপসার একটি ক্লিনিকে সিরাজুল ইসলাম ও শাহাজাদী দম্পতির কোলজুড়ে আসে ফুটফুটে কন্যাশিশু। এর আগে পরপর আরও চার কন্যার জন্ম দেন শাহাজাদী। এবার অন্তত ছেলে হবে, এমন প্রত্যাশা ছিল স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের। ছেলে না হওয়ায় স্ত্রীকে হাসপাতালে রেখে চলে যান সিরাজুল। আর খবর নেননি। পরিবারের চাপ ও হতাশার মধ্যে ১৫ সেপ্টেম্বর ঘটে দুর্ঘটনা। ওই দিন একই হাসপাতাল থেকে আরেক প্রসূতির চার দিন বয়সী ছেলে নবজাতক চুরি হয়। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ ও পুলিশের তৎপরতায় উদ্ধারও করা হয়। শাহাজাদীর মা নার্গিস বেগমের (৫৫) কাছ থেকে চুরি হওয়া নবজাতককে উদ্ধার করা হয়। তখন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন তিনি পুলিশের কাছে দাবি করেন, মেয়ের সংসার টিকিয়ে রাখতে শিশুটিকে তিনি চুরি করেছিলেন।
অপর দিকে চুরি যাওয়া শিশুর বাবা মো. মির্জা সুজন ওই দিনই মানব পাচার আইনে একটি মামলা করেন। সেই মামলায় শাহাজাদীর মা ও তাঁকে আসামি করা হয়।
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরির ঘটনায় গ্রেপ্তার শাহাজাদী ও তাঁর মা নার্গিস বেগমের জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার খুলনার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে তাঁদের জামিন আবেদন করা হয়। আদালতের বিচারক মো. আনিসুর রহমান জামিন নামঞ্জুর করেন।
এর আগে গতকাল রোববার ক্লিনিকে পুলিশের হেফাজতে চিকিৎসাধীন শাহাজাদীকে ছাড়পত্র দেওয়া হলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শাহীন কবির তাঁকে আদালতে হাজির করেন। কিন্তু শাহাজাদীর পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকায় জামিনের শুনানি হয়নি। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিকে কারাগারে নবজাতক সন্তানকে নিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন শাহাজাদী। রাতেই চিকিৎসকদের পরামর্শে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের প্রিজন সেলে পাঠায় কারা কর্তৃপক্ষ। সেখানে পৃথক কেবিনে রেখে তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আইনজীবী শেখ রফিকুজ্জামান বলেন, ‘আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে আদালতের আদেশের অনুলিপি তুলতে পারলে খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করা হবে। মূলত মামলায় মানব পাচার মামলায় নিম্ন আদালতের জামিনের এখতিয়ার নেই। মঙ্গলবার মহানগর আদালতে বাদীর আবেদনও তুলে ধরব। আশা করি, জামিন হয়ে যাবে।’
রোববার শাহাজাদীর পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকার বিষয়ে ক্ষোভ জানিয়ে বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা খুলনার কো-অর্ডিনেটর অ্যাডভোকেট মমিনুল ইসলাম বলেন, যেকোনো অপরাধীরই বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে। শাহজাদীর পক্ষে আদালতে আইনজীবী না দাঁড়ানো খুবই দুঃখজনক।
হাসপাতাল, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১১ সেপ্টেম্বর নগরীর রূপসার একটি ক্লিনিকে সিরাজুল ইসলাম ও শাহাজাদী দম্পতির কোলজুড়ে আসে ফুটফুটে কন্যাশিশু। এর আগে পরপর আরও চার কন্যার জন্ম দেন শাহাজাদী। এবার অন্তত ছেলে হবে, এমন প্রত্যাশা ছিল স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের। ছেলে না হওয়ায় স্ত্রীকে হাসপাতালে রেখে চলে যান সিরাজুল। আর খবর নেননি। পরিবারের চাপ ও হতাশার মধ্যে ১৫ সেপ্টেম্বর ঘটে দুর্ঘটনা। ওই দিন একই হাসপাতাল থেকে আরেক প্রসূতির চার দিন বয়সী ছেলে নবজাতক চুরি হয়। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ ও পুলিশের তৎপরতায় উদ্ধারও করা হয়। শাহাজাদীর মা নার্গিস বেগমের (৫৫) কাছ থেকে চুরি হওয়া নবজাতককে উদ্ধার করা হয়। তখন তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন তিনি পুলিশের কাছে দাবি করেন, মেয়ের সংসার টিকিয়ে রাখতে শিশুটিকে তিনি চুরি করেছিলেন।
অপর দিকে চুরি যাওয়া শিশুর বাবা মো. মির্জা সুজন ওই দিনই মানব পাচার আইনে একটি মামলা করেন। সেই মামলায় শাহাজাদীর মা ও তাঁকে আসামি করা হয়।
ফায়ার সার্ভিস মহাপরিচালক বলেন, ‘একটা ঘটনার যখন কাজ শুরু হয়, তখন পর্যবেক্ষণ করা হয়। তারা বেশ কয়েকবার পর্যবেক্ষণ করেছে। দেখেছে বিষয়টি ছোট পর্যায়ে আছে, তখন সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করবে। ভেতরে ঢুকে কাজ শুরু করার মুহূর্তেই ছোট একটা বিস্ফোরণ ঘটে। ওইটা দেখে পেছনে ফেরত না এসে আবার কাজ শুরু কর
২৪ মিনিট আগেবরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানা থেকে জয় সাহা (৩০) নামের এক আসামি পালিয়েছেন। রোববার রাত ১০টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে আজ সোমবার রাত পর্যন্ত বিষয়টি পুলিশ গোপন রাখার চেষ্টা চালায়। এখন পর্যন্ত জয়কে গ্রেপ্তার করা যায়নি বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
২৭ মিনিট আগেগাজীপুরে সাবেক স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে রনি শেখ (৩৩) নামের এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার সকালে গাজীপুরের কোনাবাড়ী থানার বাইমাইল এলাকায় সাবেক স্ত্রী বৃষ্টি আক্তারের (২৭) ভাড়া বাসা থেকে রনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী মো. ইমরান ফকিরের (৩৩) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন
১ ঘণ্টা আগে