প্রতিনিধি, শার্শা (যশোর)
যশোরের শার্শা উপজেলার মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্র দুটি নির্মাণের ৭ বছরেও সেবা কার্যক্রম শুরু হয়নি। এতে সেখানকার মানুষেরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে চিকিৎসা না পেয়ে জীবন যাচ্ছে গর্ভবর্তী মায়েদের। ব্যবহার না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে সেবা কেন্দ্রের আসবাব পত্র।
এলাকাবাসী বলছেন, উপজেলাটির গুরুত্ব অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে বেশি হলেও কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত এ অঞ্চলের মানুষ। তবে কর্তৃপক্ষ বলছেন করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম শুরু হবে।
জানা যায়, যশোরের ভারত সীমান্তবর্তী উপজেলা শার্শা। এ উপজেলাতে রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ বেনাপোল স্থলবন্দর। বাণিজ্যিক স্বার্থে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের বসবাস এ উপজেলাতে। বন্দরে ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য খালাস করতে গিয়ে প্রায়ই আহত হয় শ্রমিকেরা। গর্ভবর্তী মা দ্রুত চিকিৎসা সেবা না পেয়ে প্রায়ই মারা যায়। তবে গুরুত্ব অনুধাবন করে উপজেলার বেনাপোল বন্দরে বেনাপোল স্থলবন্দর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং শার্শার নিজামপুরে গোড়পাড়া মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র নামে দুটি ১০ শয্যার সেবা কেন্দ্র তৈরি হয়। কিন্তু মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র নামে দুটি হাসপাতাল গত ৭ বছর আগে স্থাপিত হলেও চিকিৎসক নিয়োগের অভাবে সেবা পায়নি সেখানকার মানুষ, তাঁরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
বেনাপোলের কাগজপুকুর গ্রামের বাসিন্দা সংবাদকর্মী আশানুর রহমান জানান, গেল মাসে তার মেয়ে গর্ভবর্তী অবস্থায় তার বাড়িতে ছিলেন। হঠাৎ অসুস্থ হলে তাকে শার্শা স্বাস্থ্য কেন্দ্র নেওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তার তাকে যশোর নিতে বলে। যশোরের ডাক্তাররা তাকে দেখেনি। খুলনা নেওয়ার পথে সে মারা যায়। বাড়ির দোয়ারে স্থলবন্দর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। কিন্তু সেটি ডাক্তারের অভাবে চালু হয়নি। এখানে সেবা পেলে হয়তো মেয়েকে হারাতে হতো না।
বেনাপোল পৌর মেয়র আশরাফুল লিটন বলেন, এত দিনে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র দুটি চালু না হওয়া দুঃখ জনক। করোনা কালীন সময়ে কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী। মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র দুটি চালু না হওয়ায় মায়েরাও সেবা বঞ্চিত। গুরুতর অসুস্থরা দূর দুরান্তে গিয়ে চিকিৎসা নিতে রাস্তায় জীবন যাচ্ছে। এটি চালু করতে সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
শার্শা উপজেলা মা, শিশু স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার আবু বক্কর ছিদ্দিক জানান, মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্র দুটি চালু করতে ইতিমধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম শুরু হবে।
যশোরের শার্শা উপজেলার মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্র দুটি নির্মাণের ৭ বছরেও সেবা কার্যক্রম শুরু হয়নি। এতে সেখানকার মানুষেরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে চিকিৎসা না পেয়ে জীবন যাচ্ছে গর্ভবর্তী মায়েদের। ব্যবহার না হওয়ায় নষ্ট হচ্ছে সেবা কেন্দ্রের আসবাব পত্র।
এলাকাবাসী বলছেন, উপজেলাটির গুরুত্ব অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে বেশি হলেও কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত এ অঞ্চলের মানুষ। তবে কর্তৃপক্ষ বলছেন করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম শুরু হবে।
জানা যায়, যশোরের ভারত সীমান্তবর্তী উপজেলা শার্শা। এ উপজেলাতে রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ বেনাপোল স্থলবন্দর। বাণিজ্যিক স্বার্থে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের বসবাস এ উপজেলাতে। বন্দরে ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য খালাস করতে গিয়ে প্রায়ই আহত হয় শ্রমিকেরা। গর্ভবর্তী মা দ্রুত চিকিৎসা সেবা না পেয়ে প্রায়ই মারা যায়। তবে গুরুত্ব অনুধাবন করে উপজেলার বেনাপোল বন্দরে বেনাপোল স্থলবন্দর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং শার্শার নিজামপুরে গোড়পাড়া মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র নামে দুটি ১০ শয্যার সেবা কেন্দ্র তৈরি হয়। কিন্তু মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র নামে দুটি হাসপাতাল গত ৭ বছর আগে স্থাপিত হলেও চিকিৎসক নিয়োগের অভাবে সেবা পায়নি সেখানকার মানুষ, তাঁরা চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
বেনাপোলের কাগজপুকুর গ্রামের বাসিন্দা সংবাদকর্মী আশানুর রহমান জানান, গেল মাসে তার মেয়ে গর্ভবর্তী অবস্থায় তার বাড়িতে ছিলেন। হঠাৎ অসুস্থ হলে তাকে শার্শা স্বাস্থ্য কেন্দ্র নেওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তার তাকে যশোর নিতে বলে। যশোরের ডাক্তাররা তাকে দেখেনি। খুলনা নেওয়ার পথে সে মারা যায়। বাড়ির দোয়ারে স্থলবন্দর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। কিন্তু সেটি ডাক্তারের অভাবে চালু হয়নি। এখানে সেবা পেলে হয়তো মেয়েকে হারাতে হতো না।
বেনাপোল পৌর মেয়র আশরাফুল লিটন বলেন, এত দিনে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র দুটি চালু না হওয়া দুঃখ জনক। করোনা কালীন সময়ে কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী। মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র দুটি চালু না হওয়ায় মায়েরাও সেবা বঞ্চিত। গুরুতর অসুস্থরা দূর দুরান্তে গিয়ে চিকিৎসা নিতে রাস্তায় জীবন যাচ্ছে। এটি চালু করতে সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
শার্শা উপজেলা মা, শিশু স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মেডিকেল অফিসার আবু বক্কর ছিদ্দিক জানান, মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্র দুটি চালু করতে ইতিমধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম শুরু হবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৭ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪০ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে