কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে নিহত হন ইউসুফ শেখ নামের এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
হামলায় নিহত ইউসুফ শেখ (৬৬) কুষ্টিয়া শহরের চর থানাপাড়া এলাকার মৃত এদাত আলীর ছেলে। তিনি কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকে চাকরি করতেন। ৫ আগস্ট দুপুরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন তিনি।
নিহত ইউসুফের মেয়ে মোছা. সীমা বাদী হয়ে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে কুষ্টিয়া মডেল থানায় হত্যা মামলাটি করেন। মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ ছাড়া মামলায় হানিফের চাচাতো ভাই সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি রবিউল ইসলাম, সহসভাপতি কুষ্টিয়া জজ কোর্টের পিপি অ্যাড. অনুপ নন্দী, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, কোষাধ্যক্ষ অজয় সুরেকা, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি তাইজাল আলী খানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এ মামলায় মোট ৭৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা ২০ থেকে ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
নিহতের মেয়ে সীমা এজাহারে উল্লেখ করেছেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট বেলা সাড়ে ৩টার দিকে তাঁর বাবা ইউসুফ শেখ তাঁর কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার পথিমধ্যে কুষ্টিয়া শহরের ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনের নূর টেইলার্স গলির ভেতর পৌঁছায়। এ সসময় এজাহারনামীয় আসামিরা তাঁর বাবাকে দেখে ধাওয়া করেন। এরপর হানিফ ও তাঁর চাচাতো ভাই আতার নির্দেশে আসামিরা তাঁকে গুলি করে হত্যা করেন।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাহফুজুল হক চৌধুরী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আব্দুল্লাহ নামের এক কিশোর নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে নিহত হন ইউসুফ শেখ নামের এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
হামলায় নিহত ইউসুফ শেখ (৬৬) কুষ্টিয়া শহরের চর থানাপাড়া এলাকার মৃত এদাত আলীর ছেলে। তিনি কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকে চাকরি করতেন। ৫ আগস্ট দুপুরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন তিনি।
নিহত ইউসুফের মেয়ে মোছা. সীমা বাদী হয়ে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে কুষ্টিয়া মডেল থানায় হত্যা মামলাটি করেন। মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
এ ছাড়া মামলায় হানিফের চাচাতো ভাই সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি রবিউল ইসলাম, সহসভাপতি কুষ্টিয়া জজ কোর্টের পিপি অ্যাড. অনুপ নন্দী, সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী, কোষাধ্যক্ষ অজয় সুরেকা, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি তাইজাল আলী খানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এ মামলায় মোট ৭৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা ২০ থেকে ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
নিহতের মেয়ে সীমা এজাহারে উল্লেখ করেছেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট বেলা সাড়ে ৩টার দিকে তাঁর বাবা ইউসুফ শেখ তাঁর কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার পথিমধ্যে কুষ্টিয়া শহরের ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনের নূর টেইলার্স গলির ভেতর পৌঁছায়। এ সসময় এজাহারনামীয় আসামিরা তাঁর বাবাকে দেখে ধাওয়া করেন। এরপর হানিফ ও তাঁর চাচাতো ভাই আতার নির্দেশে আসামিরা তাঁকে গুলি করে হত্যা করেন।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাহফুজুল হক চৌধুরী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আব্দুল্লাহ নামের এক কিশোর নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করা হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে