খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মেডিকেল কলেজের (খুমেক) একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় ১৮ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি (শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত ও হোস্টেল থেকে বহিষ্কার) ও চারজনকে সতর্ক করে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
খুলনা মেডিকেল কলেজ সূত্র জানায়, কিছু ছাত্রছাত্রীর বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ওই ২২ শিক্ষার্থীকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
শাস্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে—এ এম কোরাইশ-ই-হুদাকে (কে-২৭) দুই বছরের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; বাপ্পি কুমার দেকে (কে-২৮) এক বছরের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; সেলিম বিন আমিন স্বপ্নকে ৩২) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; শোভন বিশ্বাসের (কে-২৯) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; আশফাক হোসেন আনানের (কে-২৯) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; মো. নাফিস ফুয়াদের (কে-২৯) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; শরফুদ্দীন চিশতির (কে-৩০) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার।
এ ছাড়া রওফুন আলম তুর্য্যের ((কে-৩০) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; শেখ জিসান আহমেদ জীমের (কে-৩১) ৫ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; সন্দীপ মহন্তের (কে-২৯) ৪ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; নির্যাষ নট্টের (কে-৩২) ৪ মাসের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং ৪ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; অঞ্জন কুণ্ডু (কে-৩২) এবং মো. মাহফিজুর রহমান (কে-৩১), মো. রোবায়েত হোসেন রিফাত (কে-৩১) ও মো. তানভীরুল ইসলামের (কে-৩১) ২ মাসের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং ২ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; নাদিম সরকার (কে-৩০), মলয় শিকদার (কে-৩০) ও মো. সেফায়েতুর রহমানের (কে ৩১) ১ মাসের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং ১ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার।
অন্যদিকে মেহেদী হাসান সাজ্জিম (কে-৩১), শিহাব বাবু, মিরাজ আল ইমরান (কে-৩০) ও মো. আফনানকে (কে-৩১) সতর্ক করে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. দীন-উল-ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রছাত্রীদের উত্থাপিত অভিযোগের ভিত্তিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এর আগে অধ্যাপক ডা. গোলাম মাসুদকে সভাপতি করে ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
খুলনা মেডিকেল কলেজের (খুমেক) একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় ১৮ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি (শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত ও হোস্টেল থেকে বহিষ্কার) ও চারজনকে সতর্ক করে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
খুলনা মেডিকেল কলেজ সূত্র জানায়, কিছু ছাত্রছাত্রীর বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ওই ২২ শিক্ষার্থীকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
শাস্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে—এ এম কোরাইশ-ই-হুদাকে (কে-২৭) দুই বছরের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; বাপ্পি কুমার দেকে (কে-২৮) এক বছরের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; সেলিম বিন আমিন স্বপ্নকে ৩২) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; শোভন বিশ্বাসের (কে-২৯) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; আশফাক হোসেন আনানের (কে-২৯) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; মো. নাফিস ফুয়াদের (কে-২৯) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; শরফুদ্দীন চিশতির (কে-৩০) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার।
এ ছাড়া রওফুন আলম তুর্য্যের ((কে-৩০) ৬ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; শেখ জিসান আহমেদ জীমের (কে-৩১) ৫ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং ৬ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; সন্দীপ মহন্তের (কে-২৯) ৪ মাসের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত এবং আজীবন হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; নির্যাষ নট্টের (কে-৩২) ৪ মাসের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং ৪ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; অঞ্জন কুণ্ডু (কে-৩২) এবং মো. মাহফিজুর রহমান (কে-৩১), মো. রোবায়েত হোসেন রিফাত (কে-৩১) ও মো. তানভীরুল ইসলামের (কে-৩১) ২ মাসের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং ২ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার; নাদিম সরকার (কে-৩০), মলয় শিকদার (কে-৩০) ও মো. সেফায়েতুর রহমানের (কে ৩১) ১ মাসের জন্য শিক্ষাকার্যক্রম স্থগিত এবং ১ মাসের জন্য হোস্টেল থেকে বহিষ্কার।
অন্যদিকে মেহেদী হাসান সাজ্জিম (কে-৩১), শিহাব বাবু, মিরাজ আল ইমরান (কে-৩০) ও মো. আফনানকে (কে-৩১) সতর্ক করে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. দীন-উল-ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রছাত্রীদের উত্থাপিত অভিযোগের ভিত্তিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এর আগে অধ্যাপক ডা. গোলাম মাসুদকে সভাপতি করে ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এই তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
১৪ মিনিট আগেখুলনা মহানগরীর দৌলতপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মো. হেলাল (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বুধবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগেরাজশাহীতে রেললাইনের পাশে এক শ্রমিকের লাশ পাওয়া গেছে। তাঁর নাম হাবিবুর রহমান (৫০)। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চর বারোরশিয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। পুলিশের ধারণা, চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ধান কাটা শ্রমিক হাবিবুরের।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে